বর্ষবরণের রাতে পটকা ও আতশবাজি পোড়ানোর সময় দগ্ধ হয়েছেন পাঁচজন। তাদের মধ্যে তিনজন শিশু।
মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর বিভিন্ন সময়ে দগ্ধদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
দগ্ধদের মধ্যে ফারহান (৮) নামে এক শিশুর শরীরের ১৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে, শিফান মল্লিক (১২), সম্রাট (২০), শান্ত (৪৩) এবং তাফসির (৩) নামে অন্যরা সামান্য দগ্ধ হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে ফারহানের অবস্থা গুরুতর। তিনি বলেন, যেহেতু ফারহান শিশু, তাই তার শরীরের ১৫ শতাংশ বার্ন হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। বাকিরা তুলনামূলক কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে পটকা ও আতশবাজি নিষিদ্ধ করার ঘোষণা থাকলেও মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পটকা ফাটানো হয়। মধ্যরাতের পর তা আরও বেড়ে যায়।
এমন উদযাপন থেকে প্রতিবছর দুর্ঘটনা ঘটছে। পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও আতশবাজি ও পটকার ব্যবহার থামানো যাচ্ছে না।
২০২২ সালে আতশবাজির বিকট শব্দে অসুস্থ হয়ে পড়া এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫
বর্ষবরণের রাতে পটকা ও আতশবাজি পোড়ানোর সময় দগ্ধ হয়েছেন পাঁচজন। তাদের মধ্যে তিনজন শিশু।
মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর বিভিন্ন সময়ে দগ্ধদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
দগ্ধদের মধ্যে ফারহান (৮) নামে এক শিশুর শরীরের ১৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে, শিফান মল্লিক (১২), সম্রাট (২০), শান্ত (৪৩) এবং তাফসির (৩) নামে অন্যরা সামান্য দগ্ধ হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে ফারহানের অবস্থা গুরুতর। তিনি বলেন, যেহেতু ফারহান শিশু, তাই তার শরীরের ১৫ শতাংশ বার্ন হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। বাকিরা তুলনামূলক কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে পটকা ও আতশবাজি নিষিদ্ধ করার ঘোষণা থাকলেও মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পটকা ফাটানো হয়। মধ্যরাতের পর তা আরও বেড়ে যায়।
এমন উদযাপন থেকে প্রতিবছর দুর্ঘটনা ঘটছে। পরিবেশ মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও আতশবাজি ও পটকার ব্যবহার থামানো যাচ্ছে না।
২০২২ সালে আতশবাজির বিকট শব্দে অসুস্থ হয়ে পড়া এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।