হতাশা থেকে আত্মহত্যার প্রাথমিক ধারণা, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকায় পাঠানো
শরীয়তপুরের জাজিরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল আমিনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে থানা ভবনের নিজ কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্ত শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জাজিরা থানার এসআই মো. আব্দুস সালাম দুপুরের দিকে ওসির কক্ষের দরজা খোলা অবস্থায় দেখতে পান। দরজা ধাক্কা দিয়ে তিনি কক্ষের জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় গামছা পেঁচানো অ দেখতে পান। সর ঝুলন্ত মরদেহ
এ খবর জানার পর থানার অন্যান্য কর্মকর্তারা বিষয়টি জেলা পুলিশ সুপারকে জানান। ঢাকা থেকে ফরেনসিক টিম এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং আলামত সংগ্রহের পর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকায় পাঠায়।
ঘটনার পর শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মো. আশরাফ উদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ শরীফ-উজ জামানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বরিশালের মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা আল আমিন দুই স্ত্রী ও দুই সন্তানের জনক। তার এক মেয়ে ঢাকায় একটি স্কুলে পড়াশোনা করছে। নিহত ওসির ভায়রা-ভাই অ্যাডভোকেট আব্দুর রব বাবুল বলেন, "কয়েকদিন আগে তার স্ত্রী-সন্তানরা জাজিরায় বেড়াতে এসেছিল। তাদের সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো ছিল। আত্মহত্যা করে থা হতাশা থেকেই তিনি রেন।"
পুলিশ সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, "পরিবার থেকে জানানো হয়েছে, তিনি কিছুদিন ধরে হতাশাগ্রস্ত ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি মানসিক চাপের কারণে আত্মহত্যা করেছেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর সঠিক কারণ জানা যাবে।"
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শেখ শরীফ-উজ জামান জানান, "ঘটনার খবর পাওয়ার পর আমরা দ্রুত ফরেনসিক টিমকে জানাই। তারা আলামত সংগ্রহ করে মরদেহ নামিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।"
এই ঘটনায় পুরো পুলিশ বিভাগ শোকাহত। ঘটনাটি আত্মহত্যা না অন্য কোনো কারণে হয়েছে, তা নিশ্চিত হতে ময়নাতদন্ত ও তদন্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে।
হতাশা থেকে আত্মহত্যার প্রাথমিক ধারণা, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকায় পাঠানো
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫
শরীয়তপুরের জাজিরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল আমিনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে থানা ভবনের নিজ কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্ত শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জাজিরা থানার এসআই মো. আব্দুস সালাম দুপুরের দিকে ওসির কক্ষের দরজা খোলা অবস্থায় দেখতে পান। দরজা ধাক্কা দিয়ে তিনি কক্ষের জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় গামছা পেঁচানো অ দেখতে পান। সর ঝুলন্ত মরদেহ
এ খবর জানার পর থানার অন্যান্য কর্মকর্তারা বিষয়টি জেলা পুলিশ সুপারকে জানান। ঢাকা থেকে ফরেনসিক টিম এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং আলামত সংগ্রহের পর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকায় পাঠায়।
ঘটনার পর শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মো. আশরাফ উদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ শরীফ-উজ জামানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বরিশালের মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা আল আমিন দুই স্ত্রী ও দুই সন্তানের জনক। তার এক মেয়ে ঢাকায় একটি স্কুলে পড়াশোনা করছে। নিহত ওসির ভায়রা-ভাই অ্যাডভোকেট আব্দুর রব বাবুল বলেন, "কয়েকদিন আগে তার স্ত্রী-সন্তানরা জাজিরায় বেড়াতে এসেছিল। তাদের সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো ছিল। আত্মহত্যা করে থা হতাশা থেকেই তিনি রেন।"
পুলিশ সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, "পরিবার থেকে জানানো হয়েছে, তিনি কিছুদিন ধরে হতাশাগ্রস্ত ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি মানসিক চাপের কারণে আত্মহত্যা করেছেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর সঠিক কারণ জানা যাবে।"
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শেখ শরীফ-উজ জামান জানান, "ঘটনার খবর পাওয়ার পর আমরা দ্রুত ফরেনসিক টিমকে জানাই। তারা আলামত সংগ্রহ করে মরদেহ নামিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।"
এই ঘটনায় পুরো পুলিশ বিভাগ শোকাহত। ঘটনাটি আত্মহত্যা না অন্য কোনো কারণে হয়েছে, তা নিশ্চিত হতে ময়নাতদন্ত ও তদন্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে।