বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতরা শাহবাগ মোড় অবরোধের চার ঘণ্টা পর সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন। তবে তারা কবে লং মার্চ করবেন, সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করেননি। আন্দোলনের নেতারা জানিয়েছেন, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনার পর লং মার্চের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।
সোমবার দুপুর আড়াইটার পর আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন এবং তিন দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। পরে রাত পৌনে ৭টার দিকে তারা অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। দীর্ঘ যানজটে আটকে থাকা গাড়িগুলো ধীরে ধীরে চলতে শুরু করে।
আন্দোলনকারীদের নেতা আরমান হ্যান্ডমাইকে বলেন, “আমরা তিনটি দাবিতে লং মার্চ করব, যেখানে সব আহতরা অংশ নেবেন। তবে লং মার্চের তারিখ পরে জানানো হবে।”
পুলিশের রমনা জোনের উপ-কমিশনার মাসুদ আলম জানান, “আন্দোলনকারীরা লং মার্চের ঘোষণা দিয়ে শাহবাগ মোড় ছেড়ে দিয়েছেন, ফলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।”
অবরোধের ফলে দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত শাহবাগ মোড় দিয়ে কোনো যানবাহন চলতে পারেনি। বিকল্প সড়কে যান চললেও অন্যান্য সড়কে যানজট তীব্র হয়, যার ফলে সাধারণ মানুষ এবং অফিস ফেরত কর্মজীবীরা ভোগান্তির শিকার হন।
আন্দোলনকারীরা দাবি করেছেন, আহতদের তিন-চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হচ্ছে, যার মধ্যে দুটি ক্যাটাগরির মানুষ ভাতা পাবেন, বাকিরা পাবেন না। এটি বৈষম্যপূর্ণ উল্লেখ করে আন্দোলনকারীদের একজন, আরাফাত সানি, বলেন, “আমরা চাই সব আহতদের মাত্র দুটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে চিকিৎসা নিশ্চিত করা হোক। উপদেষ্টাদের সঙ্গে কথা বলার সময় তারাও এমনটাই বলেছেন।”
এছাড়া আহতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য একটি হটলাইন চালু করার দাবিও জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে, আন্দোলন চলাকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘অভদ্র আচরণের’ অভিযোগ উঠেছে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে।
একজন সাংবাদিক অভিযোগ করেন, “আমরা জনদুর্ভোগের ফুটেজ ও তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে আন্দোলনকারীরা বাধা দেন এবং হুমকি দেন।”
তবে আন্দোলনের নেতা আরমান এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন, “অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য আমরা গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছি।”
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতরা শাহবাগ মোড় অবরোধের চার ঘণ্টা পর সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন। তবে তারা কবে লং মার্চ করবেন, সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করেননি। আন্দোলনের নেতারা জানিয়েছেন, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনার পর লং মার্চের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।
সোমবার দুপুর আড়াইটার পর আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন এবং তিন দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। পরে রাত পৌনে ৭টার দিকে তারা অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। দীর্ঘ যানজটে আটকে থাকা গাড়িগুলো ধীরে ধীরে চলতে শুরু করে।
আন্দোলনকারীদের নেতা আরমান হ্যান্ডমাইকে বলেন, “আমরা তিনটি দাবিতে লং মার্চ করব, যেখানে সব আহতরা অংশ নেবেন। তবে লং মার্চের তারিখ পরে জানানো হবে।”
পুলিশের রমনা জোনের উপ-কমিশনার মাসুদ আলম জানান, “আন্দোলনকারীরা লং মার্চের ঘোষণা দিয়ে শাহবাগ মোড় ছেড়ে দিয়েছেন, ফলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।”
অবরোধের ফলে দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত শাহবাগ মোড় দিয়ে কোনো যানবাহন চলতে পারেনি। বিকল্প সড়কে যান চললেও অন্যান্য সড়কে যানজট তীব্র হয়, যার ফলে সাধারণ মানুষ এবং অফিস ফেরত কর্মজীবীরা ভোগান্তির শিকার হন।
আন্দোলনকারীরা দাবি করেছেন, আহতদের তিন-চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হচ্ছে, যার মধ্যে দুটি ক্যাটাগরির মানুষ ভাতা পাবেন, বাকিরা পাবেন না। এটি বৈষম্যপূর্ণ উল্লেখ করে আন্দোলনকারীদের একজন, আরাফাত সানি, বলেন, “আমরা চাই সব আহতদের মাত্র দুটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে চিকিৎসা নিশ্চিত করা হোক। উপদেষ্টাদের সঙ্গে কথা বলার সময় তারাও এমনটাই বলেছেন।”
এছাড়া আহতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য একটি হটলাইন চালু করার দাবিও জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে, আন্দোলন চলাকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘অভদ্র আচরণের’ অভিযোগ উঠেছে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে।
একজন সাংবাদিক অভিযোগ করেন, “আমরা জনদুর্ভোগের ফুটেজ ও তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে আন্দোলনকারীরা বাধা দেন এবং হুমকি দেন।”
তবে আন্দোলনের নেতা আরমান এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন, “অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য আমরা গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছি।”