ঢাকার বাড্ডা থানার আফতাবনগর এলাকায় গ্যাস জমে থাকা একটি বাসায় বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন মো. তোফাজ্জল হোসেন (৪৫), তার স্ত্রী মানসুরা আক্তার (৩৫), এবং তাদের তিন শিশু সন্তান তানিশা (১১), মিথিলা (৭) ও তানজিলা (৪)। সবাইকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, তোফাজ্জলের শরীরের ৮০ শতাংশ, মানসুরার ৬৮, তানিশার ৩০, মিথিলার ৬০ এবং তানজিলার শরীরের ৬৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের সবাইকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
দগ্ধ পরিবারের এক স্বজন জানান, আফতাবনগরের ওই বাসার নিচতলায় পরিবারটি ভাড়া থাকতেন। কয়েকদিন আগে পাশের সড়কে গ্যাস লাইনের কাজ করার সময় লাইনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধারণা করা হচ্ছে, সেখান থেকে গ্যাস বের হয়ে নিচতলায় জমে ছিল। রাতে কেউ সিগারেট ধরাতে গিয়ে বা অন্য কোনোভাবে আগুন জ্বালানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় ঘরের একটি দেয়াল ধসে পড়ে।
ঘটনার তদন্তে কাজ করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
ঢাকার বাড্ডা থানার আফতাবনগর এলাকায় গ্যাস জমে থাকা একটি বাসায় বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন মো. তোফাজ্জল হোসেন (৪৫), তার স্ত্রী মানসুরা আক্তার (৩৫), এবং তাদের তিন শিশু সন্তান তানিশা (১১), মিথিলা (৭) ও তানজিলা (৪)। সবাইকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, তোফাজ্জলের শরীরের ৮০ শতাংশ, মানসুরার ৬৮, তানিশার ৩০, মিথিলার ৬০ এবং তানজিলার শরীরের ৬৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের সবাইকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
দগ্ধ পরিবারের এক স্বজন জানান, আফতাবনগরের ওই বাসার নিচতলায় পরিবারটি ভাড়া থাকতেন। কয়েকদিন আগে পাশের সড়কে গ্যাস লাইনের কাজ করার সময় লাইনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধারণা করা হচ্ছে, সেখান থেকে গ্যাস বের হয়ে নিচতলায় জমে ছিল। রাতে কেউ সিগারেট ধরাতে গিয়ে বা অন্য কোনোভাবে আগুন জ্বালানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় ঘরের একটি দেয়াল ধসে পড়ে।
ঘটনার তদন্তে কাজ করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।