ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিপুল পরিমাণ কোকেনসহ গায়ানার নাগরিক ক্যারেন পেটুলা স্টাফলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ও শুল্ক আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর জানিয়েছে, কাতার এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সোমবার রাত আড়াইটার দিকে তিনি শাহজালালে পৌঁছান। বিমানবন্দর তল্লাশিতে তার লাগেজ থেকে প্লাস্টিকের তিনটি জারে মোড়ানো ২২টি ডিম্বাকৃতির ফয়েলে কোকেন পাওয়া যায়। প্রাথমিক পরীক্ষায় উদ্ধার হওয়া কোকেনের ওজন ৮ কেজি ৬৬০ গ্রাম, যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১৩০ কোটি টাকা। এটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় কোকেন চালান।
ক্যারেন পেটুলা স্টাফল ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর গায়ানার চেডি জগন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোকেন পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিল। সে সময় তার কাছে ১ দশমিক ১৪২ কেজি কোকেন পাওয়া যায়। দোষ স্বীকার করলে তাকে চার বছরের কারাদণ্ড এবং ২৩ লাখ ৯৮ হাজার ৩০০ ডলার জরিমানা করা হয়।
শুল্ক গোয়েন্দারা জানান, মাদকের একটি চালান আসার গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিমানবন্দরে সতর্কতা ছিল। তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর ব্যাগেজ স্ক্যান এবং তল্লাশিতে কোকেন ধরা পড়ে। প্রাথমিক পরীক্ষা শেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এয়ারপোর্ট ইউনিট কোকেনের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
৬৩ বছর বয়সী স্টাফল পেশায় হেয়ারড্রেসার। সাত বছরের মাথায় তিনি আবারও মাদক পাচারের ঘটনায় জড়িত হয়েছেন, যা তার আগের সাজা পূরণ না করার প্রমাণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিপুল পরিমাণ কোকেনসহ গায়ানার নাগরিক ক্যারেন পেটুলা স্টাফলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ও শুল্ক আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর জানিয়েছে, কাতার এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সোমবার রাত আড়াইটার দিকে তিনি শাহজালালে পৌঁছান। বিমানবন্দর তল্লাশিতে তার লাগেজ থেকে প্লাস্টিকের তিনটি জারে মোড়ানো ২২টি ডিম্বাকৃতির ফয়েলে কোকেন পাওয়া যায়। প্রাথমিক পরীক্ষায় উদ্ধার হওয়া কোকেনের ওজন ৮ কেজি ৬৬০ গ্রাম, যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১৩০ কোটি টাকা। এটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় কোকেন চালান।
ক্যারেন পেটুলা স্টাফল ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর গায়ানার চেডি জগন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোকেন পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিল। সে সময় তার কাছে ১ দশমিক ১৪২ কেজি কোকেন পাওয়া যায়। দোষ স্বীকার করলে তাকে চার বছরের কারাদণ্ড এবং ২৩ লাখ ৯৮ হাজার ৩০০ ডলার জরিমানা করা হয়।
শুল্ক গোয়েন্দারা জানান, মাদকের একটি চালান আসার গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিমানবন্দরে সতর্কতা ছিল। তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর ব্যাগেজ স্ক্যান এবং তল্লাশিতে কোকেন ধরা পড়ে। প্রাথমিক পরীক্ষা শেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এয়ারপোর্ট ইউনিট কোকেনের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
৬৩ বছর বয়সী স্টাফল পেশায় হেয়ারড্রেসার। সাত বছরের মাথায় তিনি আবারও মাদক পাচারের ঘটনায় জড়িত হয়েছেন, যা তার আগের সাজা পূরণ না করার প্রমাণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।