ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সানারপাড় এলাকায় মোটরসাইকেলকে বাসের সাইড না দেয়া নিয়ে পিকনিক বাসের যাত্রীদের সঙ্গে তর্কাতর্কির জেরে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহতের নাম মোহাম্মদ সুফিয়ান। বুধবার রাত ১১টার দিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের মামাতো ভাই আবদুল্লাহ জানান, বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) রাতে পল্টনে তার এক আত্মীয়ের দোকান থেকে বন্ধু অনিককে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে সিদ্ধিরগঞ্জ যাচ্ছিলেন সুফিয়ান। শনিরআখড়া এলাকায় সাইড না দেয়ায় একটি পিকনিকের বাসের গতিরোধ করেন তারা। সে সময় বাসচালক ও তার সহযোগীর সঙ্গে সুফিয়ানের তর্কবিতর্ক হয়।
এরপর বাসটি ছেড়ে যায়। সে সময় বাসে থাকা পিকনিকের লোকজন তাদের আবার গালাগাল করলে সুফিয়ান সানারপাড়ের ফর অ্যাকটিভ কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের সামনে মোটরসাইকেল দিয়ে বাসটি আবার থামান। সেখানে বাসের চালক, সহকারী ও পিকনিক যাত্রীর সঙ্গে ঝগড়া হয় তার। পরে বাসের স্টাফ ও পিকনিকের লোকজন সুফিয়ান ও অনিককে বেধড়ক মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় সুফিয়ানকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় গাড়িটি জব্দের পাশাপাশি চালক ও সহকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
সুফিয়ানের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার সাইনবোর্ড পশ্চিমপাড়া পুকুরপাড় গ্রামে। তিনি ডেকোরেটর ব্যবসায়ী ছিলেন। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি বড়। তার দেড় বছর বয়সী একটি ছেলে আছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে মারধরের শিকার হয়ে এক যুবককে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সানারপাড় এলাকায় মোটরসাইকেলকে বাসের সাইড না দেয়া নিয়ে পিকনিক বাসের যাত্রীদের সঙ্গে তর্কাতর্কির জেরে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহতের নাম মোহাম্মদ সুফিয়ান। বুধবার রাত ১১টার দিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের মামাতো ভাই আবদুল্লাহ জানান, বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) রাতে পল্টনে তার এক আত্মীয়ের দোকান থেকে বন্ধু অনিককে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে সিদ্ধিরগঞ্জ যাচ্ছিলেন সুফিয়ান। শনিরআখড়া এলাকায় সাইড না দেয়ায় একটি পিকনিকের বাসের গতিরোধ করেন তারা। সে সময় বাসচালক ও তার সহযোগীর সঙ্গে সুফিয়ানের তর্কবিতর্ক হয়।
এরপর বাসটি ছেড়ে যায়। সে সময় বাসে থাকা পিকনিকের লোকজন তাদের আবার গালাগাল করলে সুফিয়ান সানারপাড়ের ফর অ্যাকটিভ কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের সামনে মোটরসাইকেল দিয়ে বাসটি আবার থামান। সেখানে বাসের চালক, সহকারী ও পিকনিক যাত্রীর সঙ্গে ঝগড়া হয় তার। পরে বাসের স্টাফ ও পিকনিকের লোকজন সুফিয়ান ও অনিককে বেধড়ক মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় সুফিয়ানকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় গাড়িটি জব্দের পাশাপাশি চালক ও সহকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
সুফিয়ানের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার সাইনবোর্ড পশ্চিমপাড়া পুকুরপাড় গ্রামে। তিনি ডেকোরেটর ব্যবসায়ী ছিলেন। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি বড়। তার দেড় বছর বয়সী একটি ছেলে আছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে মারধরের শিকার হয়ে এক যুবককে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।