স্বপ্নের পদ্মা সেতু : আর ১৩ দিন
স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আর মাত্র ১৩ দিন। পদ্মা সেতু চালু হলে নদীকেন্দ্রিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠবে বলে জানিয়েছেন নৌ-প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘শিমুলিয়ায় পর্যটনকেন্দ্রিক ইকো জোন গড়ে তোলা হবে। নদীকে থামিয়ে রাখা যাবে না। নদী প্রবাহমান। নদীকে ঘিরে জীবন-জীবিকা থামিয়ে দেয়া যাবে না। জীবন-জীবিকা অব্যাহত থাকবে। কেউ বেকার থাকবে না।’
শনিবার (১১ জুন) শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরিঘাট পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় জাতীয় সংসদের আওয়ামী লীগের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেকসহ স্থানীয় জেলা প্রশাসক ও অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় নৌ-প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শিমুলিয়ায় ফেরিঘাট চালু থাকবে। সারাদেশে ফেরির চাহিদা রয়েছে। আরও ১২টি নতুন ফেরি সংগ্রহ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হলেও শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের চাহিদা বেড়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কেউ বেকার থাকবে না, বরং কর্মসংস্থান হবে। গত ১৩ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে নৌ, সড়ক, রেল ও আকাশপথে যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথের উন্নয়ন করা হচ্ছে। ৩৭টি নদীবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর উন্নয়ন, ৬ লেন ও ৪ লেনের সড়ক, আকাশপথে কানাডাসহ আন্তর্জাতিক রুটে বিমান চলাচল হচ্ছে। যোগাযোগ ব্যাবস্থার উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল।’
এ সময় জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ২৫ জুন মাদারীপুরের শিবচরে বাংলাবাজার ঘাট এলাকায় ঐতিহাসিক জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে। সেখানে ৩০ জুন পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকবে। সমাবেশকে ঘিরে নৌ-পথে আগমনকারীদের সুযোগ-সুবিধার জন্য বাংলাবাজার ঘাট এলাকায় নৌজেটি ও পন্টুনের সুবিধাদি বৃদ্ধি করা হবে।’
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গর্বের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে ঘিরে যে উৎসব হবে, দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে তা হয়নি। ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটবে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের দৃষ্টি থাকবে উৎসবের দিকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথিবীর দক্ষ প্রশাসকদের মধ্যে অন্যতম। লিডারদের মধ্যে অন্যতম। তার সুযোগ নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু : আর ১৩ দিন
শনিবার, ১১ জুন ২০২২
স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আর মাত্র ১৩ দিন। পদ্মা সেতু চালু হলে নদীকেন্দ্রিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠবে বলে জানিয়েছেন নৌ-প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘শিমুলিয়ায় পর্যটনকেন্দ্রিক ইকো জোন গড়ে তোলা হবে। নদীকে থামিয়ে রাখা যাবে না। নদী প্রবাহমান। নদীকে ঘিরে জীবন-জীবিকা থামিয়ে দেয়া যাবে না। জীবন-জীবিকা অব্যাহত থাকবে। কেউ বেকার থাকবে না।’
শনিবার (১১ জুন) শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরিঘাট পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় জাতীয় সংসদের আওয়ামী লীগের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেকসহ স্থানীয় জেলা প্রশাসক ও অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় নৌ-প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শিমুলিয়ায় ফেরিঘাট চালু থাকবে। সারাদেশে ফেরির চাহিদা রয়েছে। আরও ১২টি নতুন ফেরি সংগ্রহ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হলেও শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের চাহিদা বেড়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কেউ বেকার থাকবে না, বরং কর্মসংস্থান হবে। গত ১৩ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে নৌ, সড়ক, রেল ও আকাশপথে যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথের উন্নয়ন করা হচ্ছে। ৩৭টি নদীবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর উন্নয়ন, ৬ লেন ও ৪ লেনের সড়ক, আকাশপথে কানাডাসহ আন্তর্জাতিক রুটে বিমান চলাচল হচ্ছে। যোগাযোগ ব্যাবস্থার উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল।’
এ সময় জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ২৫ জুন মাদারীপুরের শিবচরে বাংলাবাজার ঘাট এলাকায় ঐতিহাসিক জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে। সেখানে ৩০ জুন পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকবে। সমাবেশকে ঘিরে নৌ-পথে আগমনকারীদের সুযোগ-সুবিধার জন্য বাংলাবাজার ঘাট এলাকায় নৌজেটি ও পন্টুনের সুবিধাদি বৃদ্ধি করা হবে।’
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গর্বের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে ঘিরে যে উৎসব হবে, দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে তা হয়নি। ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটবে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের দৃষ্টি থাকবে উৎসবের দিকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথিবীর দক্ষ প্রশাসকদের মধ্যে অন্যতম। লিডারদের মধ্যে অন্যতম। তার সুযোগ নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’