রাজধানীর গুলিস্তানে পুলিশের রেকার গাড়ির চাপায় মাহাতাব উদ্দিন তাসিন (১৭) নামের এক মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু হয়েছে। সে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সোয়া ১২টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
উদ্ধার করে নিয়ে আসা পথচারী রফিক বলেন, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ৩নং গেটের সামনে পুলিশের একটি রেকার মোটরসাইকেল চালককে চাপা দেয়। পরে রেকারটি নিয়ে চালক দ্রুত পালিয়ে যায়। ছেলেটিকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকলে, আমরা কয়েকজন মিলে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি। চিকিৎসক আগেই মারা গেছেন বলে জানান।
নিহত তাসিনের বোন বলেন, খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে আমার ভাইকে মৃত দেখতে পাই। আমার ভাই ওয়ারী এলাকার তার এক বন্ধুর কাছ থেকে জোর করে মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছিল। তারপর শুনতে পাই তাকে স্টেডিয়ামের গেটে পুলিশের রেকার চাপা দিয়ে মেরে ফেলেছে। তিনি আরও বলেন, সে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেরাণীগঞ্জ শাখার ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। বর্তমানে আমরা ওয়ারী এলাকায় থাকি। আমাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার মসদগাঁও এলাকায়। আমরা দুই ভাই এক বোন। সে ছিল মেজো।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, বর্তমানে মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। তিনি আরও জানান, উদ্ধার করে নিয়ে আসা পথচারীদের কাছে জানতে পেরেছি পুলিশের একটি রেকারের চাপায় ওই কিশোর নিহত হয়েছে। তবে আমরা বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নই। ঘটনাটি পল্টন থানাকে জানিয়েছি। বিষয়টি তারাই তদন্ত করবে।
শুক্রবার, ২৯ জুলাই ২০২২
রাজধানীর গুলিস্তানে পুলিশের রেকার গাড়ির চাপায় মাহাতাব উদ্দিন তাসিন (১৭) নামের এক মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু হয়েছে। সে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সোয়া ১২টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
উদ্ধার করে নিয়ে আসা পথচারী রফিক বলেন, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ৩নং গেটের সামনে পুলিশের একটি রেকার মোটরসাইকেল চালককে চাপা দেয়। পরে রেকারটি নিয়ে চালক দ্রুত পালিয়ে যায়। ছেলেটিকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকলে, আমরা কয়েকজন মিলে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি। চিকিৎসক আগেই মারা গেছেন বলে জানান।
নিহত তাসিনের বোন বলেন, খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে আমার ভাইকে মৃত দেখতে পাই। আমার ভাই ওয়ারী এলাকার তার এক বন্ধুর কাছ থেকে জোর করে মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছিল। তারপর শুনতে পাই তাকে স্টেডিয়ামের গেটে পুলিশের রেকার চাপা দিয়ে মেরে ফেলেছে। তিনি আরও বলেন, সে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের কেরাণীগঞ্জ শাখার ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। বর্তমানে আমরা ওয়ারী এলাকায় থাকি। আমাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার মসদগাঁও এলাকায়। আমরা দুই ভাই এক বোন। সে ছিল মেজো।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, বর্তমানে মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। তিনি আরও জানান, উদ্ধার করে নিয়ে আসা পথচারীদের কাছে জানতে পেরেছি পুলিশের একটি রেকারের চাপায় ওই কিশোর নিহত হয়েছে। তবে আমরা বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নই। ঘটনাটি পল্টন থানাকে জানিয়েছি। বিষয়টি তারাই তদন্ত করবে।