আওয়ামীপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন ঘিরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তার আশপাশের এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
প্রায় সাত বছর পর আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনটির সম্মেলন হতে যাচ্ছে। সংগঠনের নতুন সভাপতি ও মহাসচিব কে হচ্ছেন, তা নিয়ে সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
আজ বেলা আড়াইটায় আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মেলন শুরু হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সারা দেশে স্বাচিপের ১৫ হাজার সদস্য রয়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাঁরা এই সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। কক্সবাজার থেকে আসা এক চিকিৎসক বলেন, বাস করে তাঁরা আজকের সম্মেলনে এসেছেন।
সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ক্যাম্পাসে চিকিৎসকদের ভিড় দেখা গেছে। তাঁদের মাথা নানা রঙের টুপি।
সংগঠনের প্রতিটি উপদল ভিন্ন ভিন্ন রঙের টুপি পরে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির জানান দিচ্ছে। চিকিৎসক ছাড়াও স্বাস্থ্য পেশায় জড়িত অনেকে সম্মেলনে এসেছেন।
স্বাচিপের সবশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০১৫ সালের নভেম্বরে। তখন এম ইকবাল আর্সলান সভাপতি ও এমএ আজিজ মহাসচিব হন। এখন চিকিৎসকেরা সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব খুঁজছেন। কিন্তু কে সভাপতি ও মহাসচিব হবেন, তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেন না।
স্বাচিপের বর্তমান সভাপতি ইকবাল আর্সলান বলেন, ‘আমি চাই, নতুন কমিটি হোক। তবে পুরো বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
সংগঠনের নতুন নেতৃত্বের বিষয়ে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক বা বর্তমান উপাচার্যদের মধ্য থেকে একজনকে সভাপতি করা হতে পারে।’
শারফুদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি হতে চাই। তবে নেত্রী যদি আমাকে স্বাচিপের দায়িত্ব দেন, তখন আমার কিছু করার থাকবে না।’
এদিকে, স্বাচিপের মহাসচিব পদে অন্তত ১০ জনের নাম শোনা যাচ্ছে। কে সভাপতি বা মহাসচিব হচ্ছেন, তা আজ সন্ধ্যার মধ্যেই চূড়ান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সম্মেলনের প্রথম পর্বের পর কাউন্সিল অধিবেশন হবে। এতে প্রায় আড়াই শ প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন। সেখানে অন্তত নতুন সভাপতি ও মহাসচিব নাম ঘোষণার সম্ভাবনা আছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে পুরো কমিটি ঘোষণা হতে পারে।
শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০২২
আওয়ামীপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন ঘিরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তার আশপাশের এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
প্রায় সাত বছর পর আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনটির সম্মেলন হতে যাচ্ছে। সংগঠনের নতুন সভাপতি ও মহাসচিব কে হচ্ছেন, তা নিয়ে সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
আজ বেলা আড়াইটায় আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মেলন শুরু হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সারা দেশে স্বাচিপের ১৫ হাজার সদস্য রয়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাঁরা এই সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। কক্সবাজার থেকে আসা এক চিকিৎসক বলেন, বাস করে তাঁরা আজকের সম্মেলনে এসেছেন।
সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ক্যাম্পাসে চিকিৎসকদের ভিড় দেখা গেছে। তাঁদের মাথা নানা রঙের টুপি।
সংগঠনের প্রতিটি উপদল ভিন্ন ভিন্ন রঙের টুপি পরে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির জানান দিচ্ছে। চিকিৎসক ছাড়াও স্বাস্থ্য পেশায় জড়িত অনেকে সম্মেলনে এসেছেন।
স্বাচিপের সবশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০১৫ সালের নভেম্বরে। তখন এম ইকবাল আর্সলান সভাপতি ও এমএ আজিজ মহাসচিব হন। এখন চিকিৎসকেরা সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব খুঁজছেন। কিন্তু কে সভাপতি ও মহাসচিব হবেন, তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেন না।
স্বাচিপের বর্তমান সভাপতি ইকবাল আর্সলান বলেন, ‘আমি চাই, নতুন কমিটি হোক। তবে পুরো বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
সংগঠনের নতুন নেতৃত্বের বিষয়ে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক বা বর্তমান উপাচার্যদের মধ্য থেকে একজনকে সভাপতি করা হতে পারে।’
শারফুদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি হতে চাই। তবে নেত্রী যদি আমাকে স্বাচিপের দায়িত্ব দেন, তখন আমার কিছু করার থাকবে না।’
এদিকে, স্বাচিপের মহাসচিব পদে অন্তত ১০ জনের নাম শোনা যাচ্ছে। কে সভাপতি বা মহাসচিব হচ্ছেন, তা আজ সন্ধ্যার মধ্যেই চূড়ান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সম্মেলনের প্রথম পর্বের পর কাউন্সিল অধিবেশন হবে। এতে প্রায় আড়াই শ প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন। সেখানে অন্তত নতুন সভাপতি ও মহাসচিব নাম ঘোষণার সম্ভাবনা আছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে পুরো কমিটি ঘোষণা হতে পারে।