নারীরা কি-না পারে। আমি মনে করি নারীর ক্ষমতায়নের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা যারা সাংসদ ছিলাম এবং আছি তারা প্রত্যেকেই সমাজকর্মী এবং নারী জাগরণের সৈনিক। আমাদের অঙ্গীকার আমরা এ নিয়ে আপনাদের সঙ্গে গভীরভাবে কাজ করতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আরমা দত্ত প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন।
তিনি আরও বলেন, এখন আর নারী-পুরুষের অধিকারের কোন ভেদাভেদ নেই, জেন্ডার বৈষম্যও এখন বিলুপ্তির পথে। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের মতোই বাংলার নারীরা দেশের উন্নয়নে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করছে। নারীরা অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ব্যাপক অবদান রাখছে। বাংলাদেশের সামরিক, আধাসামরিক এবং সরকারি-বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে নারীদের বিচরণ ও পথচলা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিজিটাল প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, জেন্ডার বৈষম্য করবে নিরসন’ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মিরপুর সাড়ে এগারোর মটস্ মাঠে গত বৃহস্পতিবার দিনভর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
দিনদিন বাংলার নারীরা দেশের উন্নয়নে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করছে মন্তব্য করে আরমা দত্ত বলেন, নারীরা আজ বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছে এবং গর্বের সাথে সুনাম বয়ে আনছে। আমাদের জন্য আরও গর্বের ও আশার বিষয় হলো আমাদের সরকার প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী মহিলা, স্পিকার মহিলা, বেশকিছু নারী মন্ত্রীও আছেন। নারীদের সার্বিক উন্নয়নে আমাদের সরকার অনেক কাজ করছে এবং ভবিষ্যতেও নারীদের উন্নয়নে শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় নারী অধিকার রক্ষা ও বাস্তবায়নে এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নারী অধিকার রক্ষার বিষয়ে উদ্যোগসমূহ তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশের ডেপুটি ডিরেক্টর সুস্মিতা বাইক। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নৃত্য শিল্পী শামীম আরা নিপা।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল ১২টি নারী সংগঠনের সদস্যদের দ্বারা উদ্ভাবনী স্টল স্থাপন এবং তাদের নিজেদের উদ্যোগে তৈরিকৃত উপকরণের প্রদর্শনী।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের সিনিয়র ডিরেক্টর অপারেশনস্ চন্দন জেড গমেজ বলেন, সবাই জানতো ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশে শিশু অধিকার রক্ষা ও প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে এগিয়ে। কিন্তু আমরা শিশুর পাশপাশি শিশুদের মাকে নিয়েও আমাদের অনেক কাজ রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ভিশন বিশ্বাস করে মা ভালো থাকলে শিশুও ভালো থাকবে, মা অধিকার পেলে শিশুও সঠিক অধিকার ভোগ করতে পারবে।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের ডিরেক্টর অপারেশনস লিমা হান্না দারিংয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ আরবান প্রোগ্রামের টেকনিক্যাল প্রোগ্রাম কর্ডিনেটর যোয়ান্না ডি’রোজারিও। পুরো আয়োজন সঞ্চালনায করেন সংস্থাটির সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার ল্যানার্ড রোজারিও ও ইস্টার টিঠি সরকার।
শুক্রবার, ১০ মার্চ ২০২৩
নারীরা কি-না পারে। আমি মনে করি নারীর ক্ষমতায়নের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা যারা সাংসদ ছিলাম এবং আছি তারা প্রত্যেকেই সমাজকর্মী এবং নারী জাগরণের সৈনিক। আমাদের অঙ্গীকার আমরা এ নিয়ে আপনাদের সঙ্গে গভীরভাবে কাজ করতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আরমা দত্ত প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন।
তিনি আরও বলেন, এখন আর নারী-পুরুষের অধিকারের কোন ভেদাভেদ নেই, জেন্ডার বৈষম্যও এখন বিলুপ্তির পথে। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের মতোই বাংলার নারীরা দেশের উন্নয়নে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করছে। নারীরা অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ব্যাপক অবদান রাখছে। বাংলাদেশের সামরিক, আধাসামরিক এবং সরকারি-বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে নারীদের বিচরণ ও পথচলা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিজিটাল প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, জেন্ডার বৈষম্য করবে নিরসন’ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মিরপুর সাড়ে এগারোর মটস্ মাঠে গত বৃহস্পতিবার দিনভর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
দিনদিন বাংলার নারীরা দেশের উন্নয়নে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করছে মন্তব্য করে আরমা দত্ত বলেন, নারীরা আজ বিশ্বের অনেক দেশে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছে এবং গর্বের সাথে সুনাম বয়ে আনছে। আমাদের জন্য আরও গর্বের ও আশার বিষয় হলো আমাদের সরকার প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী মহিলা, স্পিকার মহিলা, বেশকিছু নারী মন্ত্রীও আছেন। নারীদের সার্বিক উন্নয়নে আমাদের সরকার অনেক কাজ করছে এবং ভবিষ্যতেও নারীদের উন্নয়নে শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় নারী অধিকার রক্ষা ও বাস্তবায়নে এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নারী অধিকার রক্ষার বিষয়ে উদ্যোগসমূহ তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশের ডেপুটি ডিরেক্টর সুস্মিতা বাইক। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নৃত্য শিল্পী শামীম আরা নিপা।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল ১২টি নারী সংগঠনের সদস্যদের দ্বারা উদ্ভাবনী স্টল স্থাপন এবং তাদের নিজেদের উদ্যোগে তৈরিকৃত উপকরণের প্রদর্শনী।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের সিনিয়র ডিরেক্টর অপারেশনস্ চন্দন জেড গমেজ বলেন, সবাই জানতো ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশে শিশু অধিকার রক্ষা ও প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে এগিয়ে। কিন্তু আমরা শিশুর পাশপাশি শিশুদের মাকে নিয়েও আমাদের অনেক কাজ রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ভিশন বিশ্বাস করে মা ভালো থাকলে শিশুও ভালো থাকবে, মা অধিকার পেলে শিশুও সঠিক অধিকার ভোগ করতে পারবে।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের ডিরেক্টর অপারেশনস লিমা হান্না দারিংয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ আরবান প্রোগ্রামের টেকনিক্যাল প্রোগ্রাম কর্ডিনেটর যোয়ান্না ডি’রোজারিও। পুরো আয়োজন সঞ্চালনায করেন সংস্থাটির সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার ল্যানার্ড রোজারিও ও ইস্টার টিঠি সরকার।