‘অনুমোদনহীন’ কসমেটিকস বিক্রির দায়ে ঢাকার কলাবাগানে লাজ ফার্মাকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডাস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন- বিএসটিআই।
মান নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির ভ্রাম্যমাণ আদালত সোমবার ওই দোকানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে; নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা লিজা ওই অভিযান পরিচালনা করেন।
বিএসটিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিএম (সার্টিফিকেশন মার্কস) লাইসেন্স না নিয়ে মানচিহ্ন ব্যবহার করে শ্যাম্পু, সাবান, স্কিন কেয়ার ক্রিম বিক্রি ও বাজারজাত করার অপরাধে লেক সার্কাস রোডের ‘মেসার্স লাজ ফার্মা লিমিটেডকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।”
এছাড়া একই এলাকার ‘ইউনিক্যাফে রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড ফান’ নামে একটি রেস্তোরাঁয় গিয়ে জনসচেতনামূলক পরামর্শ ও বিএসটিআইয়ের লিফলেট বিতরণ করে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলেছে বিএসটিআই।
এ সময় প্রসিকিউটর হিসেবে মো. রেজানুর রহমান সরকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে ছিলেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে লাজ ফার্মার কর্মকর্তা (পরিদর্শক) মেহেদী হাসান বলেন, “কিছু কসমেটিকসে বিএসটিআই এর কোনো সিল ছিল না- এটা সত্য। লাজ ফার্মা এ ধরনের কসমেটিকস বিক্রি করে না। কিন্তু শাখার ব্যবস্থাপক কাস্টমারের অর্ডার অনুযায়ী ওই কসমেটিকসগুলো এনে রেখেছিলেন। কাস্টমারকে দেওয়ার আগেই বিএসটিআই অভিযান চালায়। ওই শাখার ব্যবস্থাপক যাতে এ ধরনের কাজ ভবিষ্যতে না করেন, সেজন্য তাকে সতর্ক করা হয়েছে।”
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩
‘অনুমোদনহীন’ কসমেটিকস বিক্রির দায়ে ঢাকার কলাবাগানে লাজ ফার্মাকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডাস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন- বিএসটিআই।
মান নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির ভ্রাম্যমাণ আদালত সোমবার ওই দোকানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে; নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা লিজা ওই অভিযান পরিচালনা করেন।
বিএসটিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিএম (সার্টিফিকেশন মার্কস) লাইসেন্স না নিয়ে মানচিহ্ন ব্যবহার করে শ্যাম্পু, সাবান, স্কিন কেয়ার ক্রিম বিক্রি ও বাজারজাত করার অপরাধে লেক সার্কাস রোডের ‘মেসার্স লাজ ফার্মা লিমিটেডকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।”
এছাড়া একই এলাকার ‘ইউনিক্যাফে রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড ফান’ নামে একটি রেস্তোরাঁয় গিয়ে জনসচেতনামূলক পরামর্শ ও বিএসটিআইয়ের লিফলেট বিতরণ করে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলেছে বিএসটিআই।
এ সময় প্রসিকিউটর হিসেবে মো. রেজানুর রহমান সরকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে ছিলেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে লাজ ফার্মার কর্মকর্তা (পরিদর্শক) মেহেদী হাসান বলেন, “কিছু কসমেটিকসে বিএসটিআই এর কোনো সিল ছিল না- এটা সত্য। লাজ ফার্মা এ ধরনের কসমেটিকস বিক্রি করে না। কিন্তু শাখার ব্যবস্থাপক কাস্টমারের অর্ডার অনুযায়ী ওই কসমেটিকসগুলো এনে রেখেছিলেন। কাস্টমারকে দেওয়ার আগেই বিএসটিআই অভিযান চালায়। ওই শাখার ব্যবস্থাপক যাতে এ ধরনের কাজ ভবিষ্যতে না করেন, সেজন্য তাকে সতর্ক করা হয়েছে।”