রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তেলাপোকা মারার স্প্রে’র বিষক্রিয়ায় দুই ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহতদের বাবা মোবারক হোসেন বাদী হয়ে ডিএমপির ভাটারা থানায় মামলাটি করেন।
মঙ্গলবার (৬ জুন) সকালে ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানির বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইতোমধ্যে অভিযুক্তদের শনাক্ত করেছে পুলিশ, তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
গত রোববার (৪ জুন) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আই ব্লকে তেলাপোকা মারার স্প্রে’র বিষক্রিয়ায় শায়েন মোবারত জাহিন (১৫) ও শাহিল মোবারত জায়ান (৯) নামে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। বিষক্রিয়ায় অসুস্থ হন তাদের মা শারমিন জাহান লিমা ও বাবা মোবারক হোসেন।
জানা গেছে, গত শুক্রবার (২ জুন) মোবারক হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী তার বাসার পোকামাকড় তাড়ানোর জন্য একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। ওই কোম্পানির কর্মীরা বাসায় ওষুধ দিয়ে দুই-তিন ঘণ্টা পরে ঘরে ঢুকতে বলেছিলেন। পরিবারটি নয় ঘণ্টা পর বাসায় ঢুকেও বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়। তাদের সকলেরই পেট খারাপ, বমির মতো উপসর্গ দেখা দেয়। রোববার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর ৯ বছরের ছোট ছেলেটি মারা যায়। তাকে দাফন করে আসতে না আসতেই ওইদিন গভীর রাতে ১৫ বছর বয়সী বড় ছেলেরও মৃত্যু হয়। মোবারক হোসেনের মেয়ে এখনও অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তেলাপোকা মারার স্প্রে’র বিষক্রিয়ায় দুই ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহতদের বাবা মোবারক হোসেন বাদী হয়ে ডিএমপির ভাটারা থানায় মামলাটি করেন।
মঙ্গলবার (৬ জুন) সকালে ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানির বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইতোমধ্যে অভিযুক্তদের শনাক্ত করেছে পুলিশ, তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
গত রোববার (৪ জুন) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আই ব্লকে তেলাপোকা মারার স্প্রে’র বিষক্রিয়ায় শায়েন মোবারত জাহিন (১৫) ও শাহিল মোবারত জায়ান (৯) নামে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। বিষক্রিয়ায় অসুস্থ হন তাদের মা শারমিন জাহান লিমা ও বাবা মোবারক হোসেন।
জানা গেছে, গত শুক্রবার (২ জুন) মোবারক হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী তার বাসার পোকামাকড় তাড়ানোর জন্য একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। ওই কোম্পানির কর্মীরা বাসায় ওষুধ দিয়ে দুই-তিন ঘণ্টা পরে ঘরে ঢুকতে বলেছিলেন। পরিবারটি নয় ঘণ্টা পর বাসায় ঢুকেও বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়। তাদের সকলেরই পেট খারাপ, বমির মতো উপসর্গ দেখা দেয়। রোববার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর ৯ বছরের ছোট ছেলেটি মারা যায়। তাকে দাফন করে আসতে না আসতেই ওইদিন গভীর রাতে ১৫ বছর বয়সী বড় ছেলেরও মৃত্যু হয়। মোবারক হোসেনের মেয়ে এখনও অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।