নোয়াখালীর সদর উপজেলায় ৩০০ টাকার ডেঙ্গু পরীক্ষা ১০০০ টাকা নেওয়ায় পল্লী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সাথে লাইসেন্স ব্যতীত ব্যবসা পরিচালনা, মেয়াদোত্তীর্ণ রিএ্যাজেন্ট ব্যবহার, ডাক্তার ব্যতীত প্যাথলজিকাল টেস্ট পরিচালনা করায় জনসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের আরেক প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও সিলগালা করে দেওয়া হয়।
সোমবার দুপুরে সদর উপজেলার
কালাদরাপ ইউনিয়নের করমুল্লা বাজারে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়জীদ বিন আকন্দ।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সরকারের নির্ধারিত ফি থেকেও বেশি ফি আদায় করার অভিযোগ পেয়ে অভিযানে যায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে অতিরিক্ত ফী আদায়সহ লাইসেন্স ব্যতীত ব্যবসা পরিচালনা, মেয়াদোত্তীর্ণ রিএ্যাজেন্ট ব্যবহার, ডাক্তার ব্যতীত প্যাথলজিকাল টেস্ট পরিচালনার
সত্যতা পান সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়জীদ বিন আকন্দ। তাৎক্ষণিক জনসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের এক প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও সিলগালা করে দেওয়া হয়। একই অভিযোগে পল্লী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়জীদ বিন আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রতিষ্ঠান দুইটি চিকিৎসা সেবার নামে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে। কোনো লাইসেন্স নাই, চিকিৎসক নাই, ইচ্ছামত রোগীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা। আমরা পল্লী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে এক লাখ এবং জনসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের আরেক প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার পাশাপাশি সিলগালা করে দিয়েছি। জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অভিযানে নোয়াখালী সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাঈমা নুসরাত জাবীন ও ব্যাটেলিয়ান আনসার সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩
নোয়াখালীর সদর উপজেলায় ৩০০ টাকার ডেঙ্গু পরীক্ষা ১০০০ টাকা নেওয়ায় পল্লী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সাথে লাইসেন্স ব্যতীত ব্যবসা পরিচালনা, মেয়াদোত্তীর্ণ রিএ্যাজেন্ট ব্যবহার, ডাক্তার ব্যতীত প্যাথলজিকাল টেস্ট পরিচালনা করায় জনসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের আরেক প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও সিলগালা করে দেওয়া হয়।
সোমবার দুপুরে সদর উপজেলার
কালাদরাপ ইউনিয়নের করমুল্লা বাজারে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়জীদ বিন আকন্দ।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সরকারের নির্ধারিত ফি থেকেও বেশি ফি আদায় করার অভিযোগ পেয়ে অভিযানে যায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে অতিরিক্ত ফী আদায়সহ লাইসেন্স ব্যতীত ব্যবসা পরিচালনা, মেয়াদোত্তীর্ণ রিএ্যাজেন্ট ব্যবহার, ডাক্তার ব্যতীত প্যাথলজিকাল টেস্ট পরিচালনার
সত্যতা পান সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়জীদ বিন আকন্দ। তাৎক্ষণিক জনসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের এক প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও সিলগালা করে দেওয়া হয়। একই অভিযোগে পল্লী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়জীদ বিন আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রতিষ্ঠান দুইটি চিকিৎসা সেবার নামে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে। কোনো লাইসেন্স নাই, চিকিৎসক নাই, ইচ্ছামত রোগীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা। আমরা পল্লী ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে এক লাখ এবং জনসেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের আরেক প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার পাশাপাশি সিলগালা করে দিয়েছি। জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অভিযানে নোয়াখালী সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাঈমা নুসরাত জাবীন ও ব্যাটেলিয়ান আনসার সদস্যরা সহযোগিতা করেন।