নোয়াখালীর জেলা শহরের প্রধান সড়কে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর নেতৃত্বে অবৈধ ভাবে তৈরি দ্বিতল স্টিলের মার্কেট গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও গনপূর্ত বিভাগ। এর ফলে উদ্ধার হয়েছে গণপূর্ত বিভাগের ৫০ কোটি টাকার সরকারি জমি। গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব জানান,গত ২০/২৫ দিন ধরে সরকারের বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে পার্ক নির্মানের জন্য নির্ধারিত জায়গায় অবৈধ ভাবে দিন রাত কাজ করে দোতালা ষ্টিলের মার্কেট নির্মাণের কাজ চলছিল। সেখানে লেবারদের জিগ্ঘাসা করলে তারা জানায়, নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স সমবায় সমিতি লিমেটেডের সভাপতি একরাম উল্যাহ ডিপটি,জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, এ মার্কেট তৈরি করছেন।
এব্যাপারে গনপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব আরো বলেন,এ খানে প্রায় ৬৫ শতাংশ জমিতে পার্ক নির্মানের পরিকল্পনা রয়েছে। অবৈধ স্হাপনা উছেদের জন্য জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের কাছে গত ২২ সেপ্টেম্বর আমার অফিস স্মারক নং - ২৪৭৪ চিঠিতে ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগের জন্য এবং ২৪৭৪/৩ স্মারকে পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম পিপিএম এর নিকট প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স নিয়োগের জন্য বেশ কয়েকদিন আগে চিঠি লিখেছি। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে এবং অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের স্বাক্ষরে গত ১১-৯-২০২৩ তারিখে এ অবৈধ স্থাপনা সহ পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার জন্য নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট দেবব্রত দাসকে নিয়োগ দেয়া হয়। মঙগল বার এখানে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট দেবব্রত দাসের নেতৃত্বে ও জেলা পুলিশ ও সুধারাম থানা পুলিশশের সহায়তায় সরকারের অন্ততঃ ৫০ কোটি টাকা মূল্যমানের জমিন উদ্ধার করা হয়েছে।
নোয়াখালী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু বলেন, জমির মালিক গনপূর্ত বিভাগ বা জেলা প্রশাসক মার্কেট করতে অনুমতি দেয়নি। আমি ও মেয়র শহিদুল্লা খান সোহেল আমরা এটা করছি শহর উন্নয়নের জন্য। আপাতত কয়েক মাসের জন্য সেখানে ব্যবসা করা হবে। তারপর হকার মার্কেটের ব্যাবসায়ীরা আবার তাদের নিজের জায়গায় চলে যাবে।
এব্যাপারে মেয়র শহিদুল্লা খান সোহেল বলেন,আমি কোন স্হাপনা তৈরির সাথে নেই এবং আমি কেন তৈরি করব? আমার কাছে কিছু হকারর্স মার্কেটের লোক আসলে আমি জেলা প্রশাসক সাহেবকে অনুরোধ করেছিলাম। তারপর কি হয়েছে, কে দখল করছে, কে উচ্ছেদ করলো আমি কিছু জানিনা।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, কাজের শুরুতে সেখানে ম্যাজিষ্ট্রেট পাঠিয়ে বাধা দেওয়া হয়েছিল। তার পরও পুনরায় কাজ করায় সরকারী বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩
নোয়াখালীর জেলা শহরের প্রধান সড়কে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর নেতৃত্বে অবৈধ ভাবে তৈরি দ্বিতল স্টিলের মার্কেট গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও গনপূর্ত বিভাগ। এর ফলে উদ্ধার হয়েছে গণপূর্ত বিভাগের ৫০ কোটি টাকার সরকারি জমি। গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব জানান,গত ২০/২৫ দিন ধরে সরকারের বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে পার্ক নির্মানের জন্য নির্ধারিত জায়গায় অবৈধ ভাবে দিন রাত কাজ করে দোতালা ষ্টিলের মার্কেট নির্মাণের কাজ চলছিল। সেখানে লেবারদের জিগ্ঘাসা করলে তারা জানায়, নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স সমবায় সমিতি লিমেটেডের সভাপতি একরাম উল্যাহ ডিপটি,জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, এ মার্কেট তৈরি করছেন।
এব্যাপারে গনপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব আরো বলেন,এ খানে প্রায় ৬৫ শতাংশ জমিতে পার্ক নির্মানের পরিকল্পনা রয়েছে। অবৈধ স্হাপনা উছেদের জন্য জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের কাছে গত ২২ সেপ্টেম্বর আমার অফিস স্মারক নং - ২৪৭৪ চিঠিতে ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগের জন্য এবং ২৪৭৪/৩ স্মারকে পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম পিপিএম এর নিকট প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স নিয়োগের জন্য বেশ কয়েকদিন আগে চিঠি লিখেছি। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে এবং অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের স্বাক্ষরে গত ১১-৯-২০২৩ তারিখে এ অবৈধ স্থাপনা সহ পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার জন্য নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট দেবব্রত দাসকে নিয়োগ দেয়া হয়। মঙগল বার এখানে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট দেবব্রত দাসের নেতৃত্বে ও জেলা পুলিশ ও সুধারাম থানা পুলিশশের সহায়তায় সরকারের অন্ততঃ ৫০ কোটি টাকা মূল্যমানের জমিন উদ্ধার করা হয়েছে।
নোয়াখালী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু বলেন, জমির মালিক গনপূর্ত বিভাগ বা জেলা প্রশাসক মার্কেট করতে অনুমতি দেয়নি। আমি ও মেয়র শহিদুল্লা খান সোহেল আমরা এটা করছি শহর উন্নয়নের জন্য। আপাতত কয়েক মাসের জন্য সেখানে ব্যবসা করা হবে। তারপর হকার মার্কেটের ব্যাবসায়ীরা আবার তাদের নিজের জায়গায় চলে যাবে।
এব্যাপারে মেয়র শহিদুল্লা খান সোহেল বলেন,আমি কোন স্হাপনা তৈরির সাথে নেই এবং আমি কেন তৈরি করব? আমার কাছে কিছু হকারর্স মার্কেটের লোক আসলে আমি জেলা প্রশাসক সাহেবকে অনুরোধ করেছিলাম। তারপর কি হয়েছে, কে দখল করছে, কে উচ্ছেদ করলো আমি কিছু জানিনা।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, কাজের শুরুতে সেখানে ম্যাজিষ্ট্রেট পাঠিয়ে বাধা দেওয়া হয়েছিল। তার পরও পুনরায় কাজ করায় সরকারী বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।