মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় রাহাফুল হত্যার ৭২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামি সাব্বির হোসেন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে গজারিয়া থানা পুলিশ ।
বুধবার রাতে ভবেরচর বাসস্ট্যান্ড বহুমুখী সমবায় সমিতি মার্কেট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে গজারিয়া থানা ওসি গণমাধ্যমকে জানান, গত ১০ নভেম্বর ভবেরচর বাস স্ট্যান্ড এলাকায় আব্দুল্লাহপুর রাস্তা সংলগ্ন ওয়াজেদ আলী মিয়ার বাড়িতে রাহাফুল খুন হয়। গ্রেফতারকৃত সাব্বির হোসেন সরকার গজারিয়া উপজেলা গুয়াগাছিয়া ইউনিয়ন জামালপুর গ্রামের দিদার হোসেন সরকারের ছেলে। আসামি সাব্বির হোসেন বর্তমানে ভবেরচর ইউনিয়ন ভবেরচর কলেজ রোড জব্বার মাস্টারের বাড়ির ভাড়াটিয়া। আসামি সাব্বির হোসেন সরকার গজারিয়া এলাকার জেএমআই কোম্পানির ওয়ার্কার ছিল। কিছুদিন পূর্বে সে কোম্পানির চাকরি হারিয়েছে । আসামির সাথে মৃত রাহাফুলের ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব ছিল। আসামি সাব্বির ১২০০০ টাকা ধার চায় তার বন্ধু রাহাফুল খানের কাছে। রাহফুল টাকা ধার দিতে অস্বীকার করে। সেই সূত্র ধরে রাহাফুলের প্রতি সাব্বিরের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। গত ১০ নভেম্বর রাতে আসামি সাব্বির হোসেন কোমল পানিয় বোতলে ৫টি ঘুমের ট্যাবলেট মিক্স করে রাহাফুলকে খাইয়ে অচেতন করে পরে হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে । পুলিশি তদন্তে আসামির স্বিকারোক্তি তথ্য গণমাধ্যম কর্মীদের নিশ্চিত করেন গজারিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোল্লা সোহেব আলী।
বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৩
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় রাহাফুল হত্যার ৭২ ঘন্টার মধ্যে প্রধান আসামি সাব্বির হোসেন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে গজারিয়া থানা পুলিশ ।
বুধবার রাতে ভবেরচর বাসস্ট্যান্ড বহুমুখী সমবায় সমিতি মার্কেট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে গজারিয়া থানা ওসি গণমাধ্যমকে জানান, গত ১০ নভেম্বর ভবেরচর বাস স্ট্যান্ড এলাকায় আব্দুল্লাহপুর রাস্তা সংলগ্ন ওয়াজেদ আলী মিয়ার বাড়িতে রাহাফুল খুন হয়। গ্রেফতারকৃত সাব্বির হোসেন সরকার গজারিয়া উপজেলা গুয়াগাছিয়া ইউনিয়ন জামালপুর গ্রামের দিদার হোসেন সরকারের ছেলে। আসামি সাব্বির হোসেন বর্তমানে ভবেরচর ইউনিয়ন ভবেরচর কলেজ রোড জব্বার মাস্টারের বাড়ির ভাড়াটিয়া। আসামি সাব্বির হোসেন সরকার গজারিয়া এলাকার জেএমআই কোম্পানির ওয়ার্কার ছিল। কিছুদিন পূর্বে সে কোম্পানির চাকরি হারিয়েছে । আসামির সাথে মৃত রাহাফুলের ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব ছিল। আসামি সাব্বির ১২০০০ টাকা ধার চায় তার বন্ধু রাহাফুল খানের কাছে। রাহফুল টাকা ধার দিতে অস্বীকার করে। সেই সূত্র ধরে রাহাফুলের প্রতি সাব্বিরের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। গত ১০ নভেম্বর রাতে আসামি সাব্বির হোসেন কোমল পানিয় বোতলে ৫টি ঘুমের ট্যাবলেট মিক্স করে রাহাফুলকে খাইয়ে অচেতন করে পরে হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে । পুলিশি তদন্তে আসামির স্বিকারোক্তি তথ্য গণমাধ্যম কর্মীদের নিশ্চিত করেন গজারিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোল্লা সোহেব আলী।