alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক উদ্ধার

বড় নাশকতার পরিকল্পনা ছিল, গ্রেপ্তার বাবুলের স্বীকারোক্তি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩

উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বোমা তৈরির জন্য বিস্ফোরক সংগ্রহ করে নিজের কাছে মজুদ রাখছিলেন যুবদলের কর্মী বাবুল মিয়া। দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে এবং যুবদলে বড় পদ পাওয়ার আশ্বাসে বিভিন্ন নেতাকর্মীর কাছে ওই বিস্ফোরক সরবরাহ করছিলেন তিনি। এসব বিস্ফোরক দ্রব্য দিয়ে ককটেল ও বোমা তৈরি করে বিভিন্ন স্থানে বিস্ফোরণ ঘটানো হতো। এভাবে অবরোধ ও হরতালে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করা হচ্ছিল, ক্ষতি করা হচ্ছিল জানমালের। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বড় নাশকতার পরিকল্পনাও ছিল তার।

মো. বাবুল মিয়াকে (৪০) গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য পাওয়ার দাবি করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। বুধবার (২২ নভেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর ফকিরাপুল কালভার্ট রোড এলাকার একটি বাড়ি থেকে মো. বাবুল মিয়া (৪০) ও মো. মাসুদ শেখকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানায় র‌্যাব-৩। তাদের কাছ থেকে উচ্চমাত্রার ৬ কেজি ১০০ গ্রাম বিস্ফোরক পাউডার, ১৫৭ বোতল ফেন্সিডিল, একটি ডিজিটাল পরিমাপক যন্ত্র, ১০টি মোবাইল ফোন এবং নগদ অর্থ উদ্ধার করার তথ্যও জানানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাবুল মুগদা থানার ৭২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের কর্মী। সে মুগদা থানা যুবদলের পদপ্রত্যাশী। নাশকতামূলক কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ নিলে তাকে উচ্চপদ দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয় দলের উচ্চপর্যায় থেকে। সেই আশ্বাসে সে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বোমা তৈরির উদ্দেশ্যে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক পাউডার সংগ্রহ করে নিজের কাছে মজুত রাখে। এ কাজে তাকে সাহায্য করে মুগদা থানার যুবদল নেতা জসীমউদ্দিন বাবু ও মো. আল মামুন পান্না। বিভিন্ন সময় দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে নেতাকর্মীদের কাছে সেসব বিস্ফোরক সরবরাহ করতো বাবুল।’

র‌্যাবের এই অধিনায়ক বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এবং নির্বাচনের সময় বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির জন্য এই বিস্ফোরক সংগ্রহ করা হয়েছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে বাবুল। ২০১৮ সালের নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে নাশকতামূলক কর্মকান্ড চালানোর সময় তাকে হাতে-নাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।’

মাসুদ শেখ সম্পর্কে র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘সে ১৯৯৮ সালে খুলনা জেলা স্কুল থেকে এসএসসি পাস করে। ২০০২ সালে ঢাকা আল-আমিন বিস্কুট কোম্পানিতে সেলসম্যান হিসেবে চাকরি করে নেয়। ছয় বছর চাকরি করে। পাশাপাশি সে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাসুদ নিজেকে বিএনপির সমর্থক বলে পরিচয় দেয়। রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী এবং একই দলের সম্পৃক্ততার কারণে মাদক ব্যবসা বিস্তারে গত এক বছর ধরে বাবুলের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে মাসুদ।’ আরিফ মহিউদ্দিন জানান, বাবুল মুগদা এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকান্ড করার পর ফকিরাপুলের কালভার্ট রোডে মাসুদের বাসায় আত্মগোপন করতো। বাবুলকে অর্থ দিয়ে সহায়তা করতো এবং বিস্ফোরক দ্রব্য নিজ বাসায় গোপনে রাখতে সহায়তা করতো মাসুদ।

মাসুদের বাসায় বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীর যাতায়াত ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মাসুদ দীর্ঘদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে মাদক সরবরাহ করে আসছিল। এর আগে সে মাদকসহ তার নিজ এলাকা খুলনায় গ্রেপ্তার হয়। তার পরিবার গত ১৫ বছর ধরে বাসাবো এলাকায় বসবাস করছে। কিন্তু মাসুদ ফকিরাপুলের কালভার্ট রোডে বাসা ভাড়া নিয়ে মাদক ও বিস্ফোরক দ্রব্য মজুত করতো। অবরোধকে কেন্দ্র করে তার বাসায় ককটেলসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য তৈরি করা হতো এবং সেখানে বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীর যাতায়াত ছিল।’ গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানায় র‌্যাব।

ছবি

রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন পিছিয়ে ১৭ এপ্রিল

ছবি

জামালপুরে ২৪ লাখ টাকা জরিমানসহ গুড়িয়ে দেয়া হলো চার ইটভাটা

ছবি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে শিকার, হুমকির মুখে সুন্দরবনে কাঁকড়ার বংশ বিস্তার

ছবি

আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : হাইকোর্টে আপিল শুনানি শুরু

পীরগাছায় পূর্ব শত্রুতার জেরে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধুকে মেরে গুরুতর আহত করার অভিযোগ

মুন্সীগঞ্জে ভাই-বোনকে পিটিয়ে আহত করলেন বিএনপি নেতা

ছবি

গাজীপুরে ছাত্র আন্দোলনের ওপর হামলা, মামলা দায়ের

ছবি

শাহজালালে সোনা ‘পাচারকালে’ ধরা বেবিচকের নিরাপত্তাকর্মী

ছবি

রাশিয়ায় মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার

সিলেটে ভারতীয় কসমেটিকস, শাড়িসহ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

ছবি

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস

বিয়ানীবাজারে ২ বছরের শিশু ধর্ষিত!

ছবি

গজারিয়ায় অবৈধ গ্যাসে চলিত ঢালাই ও চুনা কারখানায় অভিযান

ছবি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের ৫২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

ছবি

সখীপুরে ইট ভাটার মালিককে জরিমানা

দুর্নীতির মাধ্যমে চাকরি : সিলেটে স্বাস্থ্যের ১০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ফরিদপুরে চালককে হত্যা করে ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে গেছে দুর্বত্তরা

ছবি

প্রতারণায় নিঃস্ব আলজেরিয়াফেরত ৩২ বাংলাদেশি

ছবি

এস আলম পরিবারের ১৭৫ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ

ছবি

জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ মামলার রায় পিছিয়েছে

ছবি

জি কে শামীমের সম্পদের মামলায় রায় পিছিয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি

ছবি

মাদকের মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

ছবি

ইভ্যালি প্রতিষ্ঠাতা রাসেল ও তার স্ত্রীর দুই বছর করে কারাদণ্ড

ছবি

ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার দুই বছরের কারাদণ্ড

ছবি

ঠিকানায় গিয়ে সায়মা ওয়াজেদের সূচনা ফাউন্ডেশনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি: দুদক

ছবি

আখাউড়ায় ৩৮০০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ২

ছবি

ফরিদুল হক খান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে ছেলের হামলায় বাবার মৃত্যু

ছবি

বেনজীরের সাভানা রিসোর্টে এনবিআর, মিলেছে কর ফাঁকির তথ্য

ছবি

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদে সাবেক মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

র‌্যাব পরিচয়ে প্রবাসীর ২১ লাখ টাকা লুট, ৭ দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি কেউ

ছবি

এস কে সুরের বাসায় মিললো ১৬ লাখ টাকা, সাড়ে চার কোটি টাকার সঞ্চয়ের নথি

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

ছবি

আদালতের আদেশে নসরুল হামিদ বিপুর স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দ

ছবি

দুদকের আদেশ: আবদুস সোবহান গোলাপ ও জিল্লুল হাকিম পরিবারের সম্পদ ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

ছবি

চট্টগ্রামে মাদকসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

উচ্চমাত্রার বিস্ফোরক উদ্ধার

বড় নাশকতার পরিকল্পনা ছিল, গ্রেপ্তার বাবুলের স্বীকারোক্তি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩

উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বোমা তৈরির জন্য বিস্ফোরক সংগ্রহ করে নিজের কাছে মজুদ রাখছিলেন যুবদলের কর্মী বাবুল মিয়া। দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে এবং যুবদলে বড় পদ পাওয়ার আশ্বাসে বিভিন্ন নেতাকর্মীর কাছে ওই বিস্ফোরক সরবরাহ করছিলেন তিনি। এসব বিস্ফোরক দ্রব্য দিয়ে ককটেল ও বোমা তৈরি করে বিভিন্ন স্থানে বিস্ফোরণ ঘটানো হতো। এভাবে অবরোধ ও হরতালে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করা হচ্ছিল, ক্ষতি করা হচ্ছিল জানমালের। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বড় নাশকতার পরিকল্পনাও ছিল তার।

মো. বাবুল মিয়াকে (৪০) গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য পাওয়ার দাবি করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। বুধবার (২২ নভেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর ফকিরাপুল কালভার্ট রোড এলাকার একটি বাড়ি থেকে মো. বাবুল মিয়া (৪০) ও মো. মাসুদ শেখকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানায় র‌্যাব-৩। তাদের কাছ থেকে উচ্চমাত্রার ৬ কেজি ১০০ গ্রাম বিস্ফোরক পাউডার, ১৫৭ বোতল ফেন্সিডিল, একটি ডিজিটাল পরিমাপক যন্ত্র, ১০টি মোবাইল ফোন এবং নগদ অর্থ উদ্ধার করার তথ্যও জানানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাবুল মুগদা থানার ৭২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের কর্মী। সে মুগদা থানা যুবদলের পদপ্রত্যাশী। নাশকতামূলক কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ নিলে তাকে উচ্চপদ দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয় দলের উচ্চপর্যায় থেকে। সেই আশ্বাসে সে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বোমা তৈরির উদ্দেশ্যে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক পাউডার সংগ্রহ করে নিজের কাছে মজুত রাখে। এ কাজে তাকে সাহায্য করে মুগদা থানার যুবদল নেতা জসীমউদ্দিন বাবু ও মো. আল মামুন পান্না। বিভিন্ন সময় দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে নেতাকর্মীদের কাছে সেসব বিস্ফোরক সরবরাহ করতো বাবুল।’

র‌্যাবের এই অধিনায়ক বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এবং নির্বাচনের সময় বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির জন্য এই বিস্ফোরক সংগ্রহ করা হয়েছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে বাবুল। ২০১৮ সালের নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে নাশকতামূলক কর্মকান্ড চালানোর সময় তাকে হাতে-নাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।’

মাসুদ শেখ সম্পর্কে র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘সে ১৯৯৮ সালে খুলনা জেলা স্কুল থেকে এসএসসি পাস করে। ২০০২ সালে ঢাকা আল-আমিন বিস্কুট কোম্পানিতে সেলসম্যান হিসেবে চাকরি করে নেয়। ছয় বছর চাকরি করে। পাশাপাশি সে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাসুদ নিজেকে বিএনপির সমর্থক বলে পরিচয় দেয়। রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী এবং একই দলের সম্পৃক্ততার কারণে মাদক ব্যবসা বিস্তারে গত এক বছর ধরে বাবুলের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে মাসুদ।’ আরিফ মহিউদ্দিন জানান, বাবুল মুগদা এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকান্ড করার পর ফকিরাপুলের কালভার্ট রোডে মাসুদের বাসায় আত্মগোপন করতো। বাবুলকে অর্থ দিয়ে সহায়তা করতো এবং বিস্ফোরক দ্রব্য নিজ বাসায় গোপনে রাখতে সহায়তা করতো মাসুদ।

মাসুদের বাসায় বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীর যাতায়াত ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মাসুদ দীর্ঘদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে মাদক সরবরাহ করে আসছিল। এর আগে সে মাদকসহ তার নিজ এলাকা খুলনায় গ্রেপ্তার হয়। তার পরিবার গত ১৫ বছর ধরে বাসাবো এলাকায় বসবাস করছে। কিন্তু মাসুদ ফকিরাপুলের কালভার্ট রোডে বাসা ভাড়া নিয়ে মাদক ও বিস্ফোরক দ্রব্য মজুত করতো। অবরোধকে কেন্দ্র করে তার বাসায় ককটেলসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য তৈরি করা হতো এবং সেখানে বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীর যাতায়াত ছিল।’ গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানায় র‌্যাব।

back to top