কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় একটি মহল পরিকল্পিতভাবে রাজধানীসহ সারাদেশে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় তাণ্ডব চালিয়েছে। শুধু ভাঙচুর করেও শেষ নয়। আগুন লাগিয়ে সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস করে নিয়েছে।
তারা রাষ্ট্রের ইন্টারনেট সংযোগের ডাটা সেন্টার, টিভি ভবন, মেট্রোরেল স্টেশনে তা-ব চালিয়েছে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর তৎপরতায় দেশের পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক হয়েছে। জনমনে ফিরেছে স্বস্তি।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অপারেশন শাখার পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজিপি মো. আনোয়ার হোসেন সংবাদকে জানান, দেশের পরিস্থিতি পুরো নিয়ন্ত্রণে আছে। নাশকারীদেরকে ধরতে দেশ জুড়ে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে এক হাজার ৯০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এনিয়ে গত ১৮ জুলাই থেকে আজ ২৩ জুলাই মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মোট ৫ হাজার ৪০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশের এই অভিযান অব্যাহত আছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলাও দায়ের করা হয়েছে। অপরাধী যেই হোক কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।
জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত নাশকতাকারীদের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের অনেকেই রয়েছে। ঘটনায় যারা জড়িত এবং যারা ইন্দন দিয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া শাখা থেকে বলা হয়েছে, নাশকতাকারীরা পূর্বকল্পিত ভাবে পুলিশের ওপর হামলা ছাড়াও পুলিশের ব্যবহৃত ২৮১টি যানবাহনে আগুন ও ভাঙচুর করেছে। আর থানা, ফাঁড়ি ও পুলিশ বক্সসহ ২৩৫টি স্থাপনায় আগুন নিয়ে পুড়ে ফেলেছে। এই সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পুলিশ হেজডকোয়ার্টার্স থেকে বলা হয়েছে, সারাদেশে এক হাজারেরও বেশি পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য নাশকতাকারীদের হামলায় আহত হয়েছে। তাদের আঘাত বেশিরভাগই মাথা ও হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে। তাদের মধ্যে অনেকেই এখনও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে।
অভিযোগ রয়েছে, আঘাতের ধরন থেকে অনেকেই মন্তব্য করে বলেছেন, পুলিশের উপর ক্ষোভ থেকে বেশি হামলা চালানো হয়েছে। তাদের টার্গেট ছিল প্রথম পুলিশ, তারপর রাষ্ট্রীয় স্থাপনা।
এদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ৩৪টি মামলায় মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত প্রায় ১২০০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে নাশকতাকারী সন্দেহে বিএনপি ও জামায়াতের অনেকেই রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। তাদের দেয়া তথ্য মরেত, পলাতকদেরকে চিহ্নিত করে আইতের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় একটি মহল পরিকল্পিতভাবে রাজধানীসহ সারাদেশে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় তাণ্ডব চালিয়েছে। শুধু ভাঙচুর করেও শেষ নয়। আগুন লাগিয়ে সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস করে নিয়েছে।
তারা রাষ্ট্রের ইন্টারনেট সংযোগের ডাটা সেন্টার, টিভি ভবন, মেট্রোরেল স্টেশনে তা-ব চালিয়েছে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর তৎপরতায় দেশের পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক হয়েছে। জনমনে ফিরেছে স্বস্তি।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অপারেশন শাখার পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত আইজিপি মো. আনোয়ার হোসেন সংবাদকে জানান, দেশের পরিস্থিতি পুরো নিয়ন্ত্রণে আছে। নাশকারীদেরকে ধরতে দেশ জুড়ে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে এক হাজার ৯০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এনিয়ে গত ১৮ জুলাই থেকে আজ ২৩ জুলাই মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মোট ৫ হাজার ৪০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশের এই অভিযান অব্যাহত আছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলাও দায়ের করা হয়েছে। অপরাধী যেই হোক কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।
জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত নাশকতাকারীদের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের অনেকেই রয়েছে। ঘটনায় যারা জড়িত এবং যারা ইন্দন দিয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া শাখা থেকে বলা হয়েছে, নাশকতাকারীরা পূর্বকল্পিত ভাবে পুলিশের ওপর হামলা ছাড়াও পুলিশের ব্যবহৃত ২৮১টি যানবাহনে আগুন ও ভাঙচুর করেছে। আর থানা, ফাঁড়ি ও পুলিশ বক্সসহ ২৩৫টি স্থাপনায় আগুন নিয়ে পুড়ে ফেলেছে। এই সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পুলিশ হেজডকোয়ার্টার্স থেকে বলা হয়েছে, সারাদেশে এক হাজারেরও বেশি পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য নাশকতাকারীদের হামলায় আহত হয়েছে। তাদের আঘাত বেশিরভাগই মাথা ও হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে। তাদের মধ্যে অনেকেই এখনও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে।
অভিযোগ রয়েছে, আঘাতের ধরন থেকে অনেকেই মন্তব্য করে বলেছেন, পুলিশের উপর ক্ষোভ থেকে বেশি হামলা চালানো হয়েছে। তাদের টার্গেট ছিল প্রথম পুলিশ, তারপর রাষ্ট্রীয় স্থাপনা।
এদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ৩৪টি মামলায় মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত প্রায় ১২০০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদের মধ্যে নাশকতাকারী সন্দেহে বিএনপি ও জামায়াতের অনেকেই রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। তাদের দেয়া তথ্য মরেত, পলাতকদেরকে চিহ্নিত করে আইতের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।