পুলিশ হত্যা মামলা
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি জানান, বিএনপি-জামায়াত অনেকবারই গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা বার বার ব্যর্থ হয়েছে সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে কাজ করা পুলিশের কারণে। এজন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।
হারুন বলেন, উদ্দেশ্য ছিল একটাই পুলিশকে ডিমরালাইজড (মনোবলহীন) করা। পুলিশকে ডিমরালাইজড করতে পারলে তারা হয়তো মনে করেছিল আন্দোলন সফল হবে। ?পুলিশ দুর্বল হলে পিছিয়ে যাবে। পুলিশ সদস্যদের শুধু পিটিয়ে মেরেছে বা হত্যাই নয়, বাসাবাড়িতে গিয়ে তল্লাশি করে পুলিশ সদস্যকে খোঁজা হয়েছে। এখন আমরাও বাসা-বাড়িতে জামায়াত-শিবির-বিএনপি চক্রকে খুঁজছি। যেখানেই পাবো গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসবো।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে সহিংসতা ছড়িয়ে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, রায়েরবাজার, শনিরআখড়া এলাকায় দুই পুলিশ সদস্য হত্যায় জড়িত অভিযোগে ৬ জনকে গ্রেপ্তারের পর একথা বলেন তিনি। ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার ডিবি-সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের একটি দল দুই পুলিশ সদস্য হত্যায় মাস্টারমাইন্ড হিসেবে ডেমরা থানা ছাত্রদল আহ্বায়ক মাসুদ রানাসহ ৬ জনক রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন,ইরফান, আবু বক্কর, রবিউল ইসলাম, সৌরভ মিয়া ও তারেক। ডিবি পুলিশ বলছে, ডেমরা থানা ছাত্রদল আহ্বায়ক মাসুদ রানার নেতৃত্বে পুলিশ হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করা হয়। একেকজনের ছিল একেক দায়িত্ব। ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ জুলাই শুক্রবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার ডেমরা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাসুদ রানার নেতৃত্বে, ইরফান, আবু বক্কর, রবিউল ইসলাম, সৌরভ মিয়া ও তারেকসহ ২৫-৩০ জনের একটি দল গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার জন্য যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগে অবস্থান করে। এছাড়াও মাসুদ রানার উপস্থিতি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় ইরফান ও বক্কর আরও কয়েকটি দল নিয়ে এসে তার সঙ্গে যোগ দেয়। মাসুদ রানার নেতৃত্বে তারা রায়েরবাগ-শনিরআখড়া এলাকায় অগ্নিসংযোগ এবং মসজিদের মাইকে গুজব ছড়ানো, থানা আক্রমণ এবং পুলিশ হত্যায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করে।
পুলিশ হত্যা মামলা
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি জানান, বিএনপি-জামায়াত অনেকবারই গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা বার বার ব্যর্থ হয়েছে সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে কাজ করা পুলিশের কারণে। এজন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।
হারুন বলেন, উদ্দেশ্য ছিল একটাই পুলিশকে ডিমরালাইজড (মনোবলহীন) করা। পুলিশকে ডিমরালাইজড করতে পারলে তারা হয়তো মনে করেছিল আন্দোলন সফল হবে। ?পুলিশ দুর্বল হলে পিছিয়ে যাবে। পুলিশ সদস্যদের শুধু পিটিয়ে মেরেছে বা হত্যাই নয়, বাসাবাড়িতে গিয়ে তল্লাশি করে পুলিশ সদস্যকে খোঁজা হয়েছে। এখন আমরাও বাসা-বাড়িতে জামায়াত-শিবির-বিএনপি চক্রকে খুঁজছি। যেখানেই পাবো গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসবো।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে সহিংসতা ছড়িয়ে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, রায়েরবাজার, শনিরআখড়া এলাকায় দুই পুলিশ সদস্য হত্যায় জড়িত অভিযোগে ৬ জনকে গ্রেপ্তারের পর একথা বলেন তিনি। ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার ডিবি-সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের একটি দল দুই পুলিশ সদস্য হত্যায় মাস্টারমাইন্ড হিসেবে ডেমরা থানা ছাত্রদল আহ্বায়ক মাসুদ রানাসহ ৬ জনক রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন,ইরফান, আবু বক্কর, রবিউল ইসলাম, সৌরভ মিয়া ও তারেক। ডিবি পুলিশ বলছে, ডেমরা থানা ছাত্রদল আহ্বায়ক মাসুদ রানার নেতৃত্বে পুলিশ হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করা হয়। একেকজনের ছিল একেক দায়িত্ব। ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ জুলাই শুক্রবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার ডেমরা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাসুদ রানার নেতৃত্বে, ইরফান, আবু বক্কর, রবিউল ইসলাম, সৌরভ মিয়া ও তারেকসহ ২৫-৩০ জনের একটি দল গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার জন্য যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগে অবস্থান করে। এছাড়াও মাসুদ রানার উপস্থিতি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় ইরফান ও বক্কর আরও কয়েকটি দল নিয়ে এসে তার সঙ্গে যোগ দেয়। মাসুদ রানার নেতৃত্বে তারা রায়েরবাগ-শনিরআখড়া এলাকায় অগ্নিসংযোগ এবং মসজিদের মাইকে গুজব ছড়ানো, থানা আক্রমণ এবং পুলিশ হত্যায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করে।