রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে সুশীল সরকার (৫৮) নামে এক চরমপন্থী নেতাকে গুলি করে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
আজ রবিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের কাটাখালী বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে।নিহত সুশীল উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের হাউলি কেউটিল গ্রামের মৃত মনিন্দ্রনাথ সরকারের ছেলে।
পুলিশ ও স্হানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুশিল সরকার রবিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬ টার দিকে কাটাখালি বাজারের একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় বেশ কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি সেখানে এসে তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলাকারীরা তার গলায়, ঘাড়ে, পিঠে ও পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এতে তার নাড়িভুড়ি বের হয়ে যায়। এ সময় সেখানে তিন রাউন্ড গুলির শব্দ শোনক যায়। যার একটি গুলি সুশিলের দেহে বিদ্ধ হয়। হামলা শেষে ঘাতকরা দ্রুত সেখান থেকে চলে যাওয়ার পর স্হানীয় কয়েকজন এসে তাকে উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহত সুশিলের বিরুদ্ধে থানায় দুইটি হত্যা ও তিনটি অস্ত্র মামলাসহ মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনি চরমপন্থী দলের একজন নেতা ছিলেন বলে জানতে পেরেছি। চরমপন্হীদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারনে প্রতিপক্ষরা তাকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। পুলিশ হত্যাকারীদের চিহিৃত করা এবং হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটন সহ ঘাতকদের গ্রেফতারে জন্য কাজ শুরু করেছে।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে সুশীল সরকার (৫৮) নামে এক চরমপন্থী নেতাকে গুলি করে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
আজ রবিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের কাটাখালী বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে।নিহত সুশীল উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের হাউলি কেউটিল গ্রামের মৃত মনিন্দ্রনাথ সরকারের ছেলে।
পুলিশ ও স্হানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুশিল সরকার রবিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬ টার দিকে কাটাখালি বাজারের একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় বেশ কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি সেখানে এসে তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলাকারীরা তার গলায়, ঘাড়ে, পিঠে ও পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এতে তার নাড়িভুড়ি বের হয়ে যায়। এ সময় সেখানে তিন রাউন্ড গুলির শব্দ শোনক যায়। যার একটি গুলি সুশিলের দেহে বিদ্ধ হয়। হামলা শেষে ঘাতকরা দ্রুত সেখান থেকে চলে যাওয়ার পর স্হানীয় কয়েকজন এসে তাকে উদ্ধার করে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহত সুশিলের বিরুদ্ধে থানায় দুইটি হত্যা ও তিনটি অস্ত্র মামলাসহ মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। তিনি চরমপন্থী দলের একজন নেতা ছিলেন বলে জানতে পেরেছি। চরমপন্হীদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারনে প্রতিপক্ষরা তাকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। পুলিশ হত্যাকারীদের চিহিৃত করা এবং হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটন সহ ঘাতকদের গ্রেফতারে জন্য কাজ শুরু করেছে।