জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমানের স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকির আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, সহকারী পরিচালক ইসমাঈল এ আবেদন করেন, যা আদালত মঞ্জুর করে।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, লাকি তার সম্পদ বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন এবং এক কোটি ৫৩ লাখ ৬৩ হাজার ৬৯০ টাকার সম্পদ গোপন করেছেন। এছাড়া, তিনি অবৈধভাবে মোট ১৩ কোটি এক লাখ ৫৮ হাজার ১০৬ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন করেছেন বলে নথিপত্রে প্রমাণ মিলেছে। এ কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।
গত ১৫ জানুয়ারি মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকিকে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন।
গত বছর কোরবানির জন্য ১৫ লাখ টাকা দামে ছাগল কেনার ফেসবুক পোস্ট ঘিরে মতিউর রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচিত হন। পোস্টটি দিয়েছিলেন তার ছেলে ইফাত।
একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে মতিউর দাবি করেছিলেন, “চারবার দুদক তদন্ত করে দেখেছে, আমি কোনো দুর্নীতি করিনি।”
রোববার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমানের স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকির আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, সহকারী পরিচালক ইসমাঈল এ আবেদন করেন, যা আদালত মঞ্জুর করে।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, লাকি তার সম্পদ বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন এবং এক কোটি ৫৩ লাখ ৬৩ হাজার ৬৯০ টাকার সম্পদ গোপন করেছেন। এছাড়া, তিনি অবৈধভাবে মোট ১৩ কোটি এক লাখ ৫৮ হাজার ১০৬ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন করেছেন বলে নথিপত্রে প্রমাণ মিলেছে। এ কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন।
গত ১৫ জানুয়ারি মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকিকে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন।
গত বছর কোরবানির জন্য ১৫ লাখ টাকা দামে ছাগল কেনার ফেসবুক পোস্ট ঘিরে মতিউর রহমান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচিত হন। পোস্টটি দিয়েছিলেন তার ছেলে ইফাত।
একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে মতিউর দাবি করেছিলেন, “চারবার দুদক তদন্ত করে দেখেছে, আমি কোনো দুর্নীতি করিনি।”