স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত গাড়িচালক আব্দুল মালেক এবং তার স্ত্রী নার্গিস বেগমকে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১০ এপ্রিল) ঢাকার ষষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে মালেককে ৫ বছর এবং তার স্ত্রী নার্গিস বেগমকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে উভয়কে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।
দুদক প্রসিকিউটর আসাদুজ্জামান রানা জানান, মামলায় আসামিদের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত এক কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৫০ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় মালেককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় এবং জামিনে থাকা স্ত্রী নার্গিস বেগমও আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর দুজনকেই কারাগারে পাঠানো হয়।
২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম এই মামলাটি দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ওই বছরের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ২০২২ সালের ১১ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে আদালত।
এর আগেও মালেকের বিরুদ্ধে অস্ত্র এবং অবৈধ সম্পদের পৃথক মামলায় দীর্ঘমেয়াদি সাজা হয়। ২০২১ সালে অস্ত্র মামলায় তাকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড এবং ২০২৪ সালের মার্চে অবৈধ সম্পদের আরেক মামলায় ১৩ বছরের সাজা দেন আদালত।
২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন মালেক। তার অঢেল সম্পদের তথ্য প্রকাশ পেয়ে দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দেয়। মালেকের মালিকানাধীন সাততলা ভবন, ডেইরি ফার্ম, নির্মাণাধীন ভবন, রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে একাধিক ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে বিপুল অর্থ জমা থাকার তথ্যও তখন প্রকাশ্যে আসে।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত গাড়িচালক আব্দুল মালেক এবং তার স্ত্রী নার্গিস বেগমকে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১০ এপ্রিল) ঢাকার ষষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে মালেককে ৫ বছর এবং তার স্ত্রী নার্গিস বেগমকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে উভয়কে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।
দুদক প্রসিকিউটর আসাদুজ্জামান রানা জানান, মামলায় আসামিদের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত এক কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৫০ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় মালেককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় এবং জামিনে থাকা স্ত্রী নার্গিস বেগমও আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর দুজনকেই কারাগারে পাঠানো হয়।
২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম এই মামলাটি দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ওই বছরের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ২০২২ সালের ১১ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে আদালত।
এর আগেও মালেকের বিরুদ্ধে অস্ত্র এবং অবৈধ সম্পদের পৃথক মামলায় দীর্ঘমেয়াদি সাজা হয়। ২০২১ সালে অস্ত্র মামলায় তাকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড এবং ২০২৪ সালের মার্চে অবৈধ সম্পদের আরেক মামলায় ১৩ বছরের সাজা দেন আদালত।
২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন মালেক। তার অঢেল সম্পদের তথ্য প্রকাশ পেয়ে দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দেয়। মালেকের মালিকানাধীন সাততলা ভবন, ডেইরি ফার্ম, নির্মাণাধীন ভবন, রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে একাধিক ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে বিপুল অর্থ জমা থাকার তথ্যও তখন প্রকাশ্যে আসে।