বগুড়ার শাজাহানপুর এলাকায় এক গৃহবধুকে(১৯) গণধর্ষন করে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটানয় পুলিশ ও র্যাব বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামী রাব্বিসহ ৪জনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতরা হলো- গোলাম রাব্বী(২০),আবদুল্লাহ(২০), আরেফিন(২৮) ও নিশাত(২২)।
পুলিশ ও র্যাব সূত্রে জানা গেছে, বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের এক গৃহবধুর সাথে ৬ মাস পূর্ব হতে মোঃ গোলাম রাব্বী (১৯) এর সাথে ফেসবুকে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সেই সম্পর্কের জের ধরে গত ১৩ জুলাই মঙ্গলবার বিকেলে বন্ধু হিমেলের ফাঁকা বাড়িতে রাব্বী ওই গৃহবধুকে ফোনে ফুসলিয়ে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে রাব্বীসহ তার বন্ধুরা মিলে তাকে গণধর্ষণ করে এবং মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে অনলাইন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হলে পুলিশ ও র্যাব-১২ অভিযুক্তদের গ্রেফতারে অভিযান চালায়। বগুড়া-১২ ক্যাম্পের গোয়েন্দা দল ও কয়েকটি আভিযানিক দল জানতে পারে যে, ঘটনার মূল হোতা বগুড়া জেলার শাজাহানপুর ধানাধীন বনানী এলাকায় আত্মগোপন করে আছে। এই সংবাদের ভিত্তিতে বগুড়া র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল মামুন, (জি), বিএন এর নেতৃত্বে র্যাব-১২, বগুড়া ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল ১৬ জুলাই দুপুর ১২ টায় অভিযান পরিচালনা করে শাজাহানপুর থানাধীন বানানী ২য় বাইপাস মোড় হতে প্রধান আসামী মোঃ গোলাম রাব্বী (১৯) কে গ্রেফতার করে। রাব্বি জেলার শাজাহানপুরের বি-ব্লক (রহিমাবাদ) গ্রামের মোঃ আলম মিয়ার পুত্র। এছাড়া ধৃত আসামীর হেফাজত হতে ধর্ষণের ভিডিও করা ও অনলাইন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ায় ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
অপর দিকে ১৫ জুলাই শাজাহানপুর থানা পুলিশ ঘটনার পর পরই অভিযান চালিয়ে অপর ৩ জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো শাজাহানপুর উপজেলার ফুলকোট গ্রামের শফিকুল ইসলামের পুত্র আব্দুল্লাহ(১৯), রহিমাবাদ এলাকার আব্দুল মান্নানের পুত্র আরেফিন (২৫) ও নিশাত (২১)।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামী ও তার বখাটে বন্ধুরা ভিকটিমকে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ধর্ষন করে এবং ভিডিও ধারন করে টাকা দাবী করেছে। আসামী এলাকায় বখাটে বলে পরিচিত এবং তার বিরুদ্ধে এলাকার জনসাধারণের অনেক অভিযোগ রয়েছে।
শাজাহানপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছেন, মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে কিনা সেটি তারা তদন্ত করছেন। মোবাইল ফোনটি পরীক্ষা করা হবে।
শুক্রবার, ১৬ জুলাই ২০২১
বগুড়ার শাজাহানপুর এলাকায় এক গৃহবধুকে(১৯) গণধর্ষন করে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটানয় পুলিশ ও র্যাব বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামী রাব্বিসহ ৪জনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতরা হলো- গোলাম রাব্বী(২০),আবদুল্লাহ(২০), আরেফিন(২৮) ও নিশাত(২২)।
পুলিশ ও র্যাব সূত্রে জানা গেছে, বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের এক গৃহবধুর সাথে ৬ মাস পূর্ব হতে মোঃ গোলাম রাব্বী (১৯) এর সাথে ফেসবুকে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সেই সম্পর্কের জের ধরে গত ১৩ জুলাই মঙ্গলবার বিকেলে বন্ধু হিমেলের ফাঁকা বাড়িতে রাব্বী ওই গৃহবধুকে ফোনে ফুসলিয়ে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে রাব্বীসহ তার বন্ধুরা মিলে তাকে গণধর্ষণ করে এবং মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে অনলাইন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হলে পুলিশ ও র্যাব-১২ অভিযুক্তদের গ্রেফতারে অভিযান চালায়। বগুড়া-১২ ক্যাম্পের গোয়েন্দা দল ও কয়েকটি আভিযানিক দল জানতে পারে যে, ঘটনার মূল হোতা বগুড়া জেলার শাজাহানপুর ধানাধীন বনানী এলাকায় আত্মগোপন করে আছে। এই সংবাদের ভিত্তিতে বগুড়া র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল মামুন, (জি), বিএন এর নেতৃত্বে র্যাব-১২, বগুড়া ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল ১৬ জুলাই দুপুর ১২ টায় অভিযান পরিচালনা করে শাজাহানপুর থানাধীন বানানী ২য় বাইপাস মোড় হতে প্রধান আসামী মোঃ গোলাম রাব্বী (১৯) কে গ্রেফতার করে। রাব্বি জেলার শাজাহানপুরের বি-ব্লক (রহিমাবাদ) গ্রামের মোঃ আলম মিয়ার পুত্র। এছাড়া ধৃত আসামীর হেফাজত হতে ধর্ষণের ভিডিও করা ও অনলাইন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ায় ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
অপর দিকে ১৫ জুলাই শাজাহানপুর থানা পুলিশ ঘটনার পর পরই অভিযান চালিয়ে অপর ৩ জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো শাজাহানপুর উপজেলার ফুলকোট গ্রামের শফিকুল ইসলামের পুত্র আব্দুল্লাহ(১৯), রহিমাবাদ এলাকার আব্দুল মান্নানের পুত্র আরেফিন (২৫) ও নিশাত (২১)।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামী ও তার বখাটে বন্ধুরা ভিকটিমকে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ধর্ষন করে এবং ভিডিও ধারন করে টাকা দাবী করেছে। আসামী এলাকায় বখাটে বলে পরিচিত এবং তার বিরুদ্ধে এলাকার জনসাধারণের অনেক অভিযোগ রয়েছে।
শাজাহানপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছেন, মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে কিনা সেটি তারা তদন্ত করছেন। মোবাইল ফোনটি পরীক্ষা করা হবে।