বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাছা ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ায় সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা নিহত ও ২ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলাবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ায় হামলা চালালে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আওয়ামী লীগ নেতার নাম উথোয়াই নু মারমা (৪২)। তিনি তারাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ২নং ওয়ার্ড-এর সদস্য। এ ঘটনায় তার স্ত্রী উনুচিং মারমা (৩৬) ও অপর এক প্রতিবেশী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। হতাহতদের উদ্ধার করে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে জেলা পুলিশ সুপার জেরিন আখতার জানিয়েছেন, একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী উথোয়াইনু মারমার বাসা ঘেরাও করে গুলি করলে সে ঘটনাস্থলে নিহত হয়। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। সেখানে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়েছে বলে এসপি জানিয়েছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় উথোয়াইনু মারমাসহ বেশকয়েকজন তার বাসায় খাওয়াদাওয়া করার সময় সেখানে সশস্ত্র সন্ত্রাসী অতর্কিত হামলা চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে উথোয়ানু নিহত ও তার স্ত্রী ও এক প্রতিবেশী আহত হয়। স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, জনসংহতি সমিতির সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। তবে এখনও এ ঘটনায় জনসংহতি সমিতির কোন নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। দীর্ঘদিন থেকে বান্দরবানে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জনসংহতি সমিতির সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব চলে আসছে।
মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর ২০২১
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাছা ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ায় সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা নিহত ও ২ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলাবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ায় হামলা চালালে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আওয়ামী লীগ নেতার নাম উথোয়াই নু মারমা (৪২)। তিনি তারাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ২নং ওয়ার্ড-এর সদস্য। এ ঘটনায় তার স্ত্রী উনুচিং মারমা (৩৬) ও অপর এক প্রতিবেশী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। হতাহতদের উদ্ধার করে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে জেলা পুলিশ সুপার জেরিন আখতার জানিয়েছেন, একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী উথোয়াইনু মারমার বাসা ঘেরাও করে গুলি করলে সে ঘটনাস্থলে নিহত হয়। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। সেখানে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়েছে বলে এসপি জানিয়েছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় উথোয়াইনু মারমাসহ বেশকয়েকজন তার বাসায় খাওয়াদাওয়া করার সময় সেখানে সশস্ত্র সন্ত্রাসী অতর্কিত হামলা চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে উথোয়ানু নিহত ও তার স্ত্রী ও এক প্রতিবেশী আহত হয়। স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, জনসংহতি সমিতির সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। তবে এখনও এ ঘটনায় জনসংহতি সমিতির কোন নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। দীর্ঘদিন থেকে বান্দরবানে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জনসংহতি সমিতির সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব চলে আসছে।