কুমিল্লায় বাবাকে নৌকা প্রতীক না দেয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে আসবাবপত্র ভাংচুর এবং দলীয় নেতাদের ছবি ছিড়ে ফেলাসহ অগ্নিসংযোগ করেছে ছেলে বাইজিদ আলম সরকার। এসময় ঘটনাটি বাইজিদ তার নিজ ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে প্রচার করে। সে ব্রা?হ্মণপাড়া উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল হক সরকারের ছেলে। আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে কর্তৃক এমন ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
জানা গেছে, ৪র্থ ধাপের নির্বাচনে দুলালপুর ইউনিয়ন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন মনিরুল হক সরকার। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) রাতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড মনিরুল হককে দলীয় মনোনয়ন না দিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেনকে দলীয় মনোনয়ন প্রদান করে। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে বুধবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে মনিরুল হক সরকারের ছেলে বায়েজিদ আলম সরকার দুলালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ছবিটি নামিয়ে মুছে অন্যত্র সরিয়ে নেয়। এসময় দলীয় কার্যালয়ের আসবাবপত্র ও কার্যালয় ভাংচুরসহ দলীয় নেতাদের ছবিতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। পুরো ঘটনাটি তার নিজ আইডি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক লাইভে প্রচার করা হয়। ৪ মিনিট ১২ সেকেন্ডের এ ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। এ নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখে ফেসবুক থেকে তা মুছে ফেলা হয়। বিষয়টি অবগত হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর খান চৌধুরী বলেন, ‘মনিরুল হক সরকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। তাঁর নাম এক নম্বরে দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়েছিল। কিন্তু তালিকায় তিন নম্বরে থাকা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেনকে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মনিরুল হক সরকারের ছেলে দলীয় কার্যালয় ও আসবাবপত্র ভাংচুর করেছে।
বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১
কুমিল্লায় বাবাকে নৌকা প্রতীক না দেয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে আসবাবপত্র ভাংচুর এবং দলীয় নেতাদের ছবি ছিড়ে ফেলাসহ অগ্নিসংযোগ করেছে ছেলে বাইজিদ আলম সরকার। এসময় ঘটনাটি বাইজিদ তার নিজ ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে প্রচার করে। সে ব্রা?হ্মণপাড়া উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল হক সরকারের ছেলে। আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে কর্তৃক এমন ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
জানা গেছে, ৪র্থ ধাপের নির্বাচনে দুলালপুর ইউনিয়ন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন মনিরুল হক সরকার। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) রাতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড মনিরুল হককে দলীয় মনোনয়ন না দিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেনকে দলীয় মনোনয়ন প্রদান করে। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে বুধবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে মনিরুল হক সরকারের ছেলে বায়েজিদ আলম সরকার দুলালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ছবিটি নামিয়ে মুছে অন্যত্র সরিয়ে নেয়। এসময় দলীয় কার্যালয়ের আসবাবপত্র ও কার্যালয় ভাংচুরসহ দলীয় নেতাদের ছবিতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। পুরো ঘটনাটি তার নিজ আইডি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক লাইভে প্রচার করা হয়। ৪ মিনিট ১২ সেকেন্ডের এ ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। এ নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখে ফেসবুক থেকে তা মুছে ফেলা হয়। বিষয়টি অবগত হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর খান চৌধুরী বলেন, ‘মনিরুল হক সরকার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। তাঁর নাম এক নম্বরে দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়েছিল। কিন্তু তালিকায় তিন নম্বরে থাকা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেনকে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মনিরুল হক সরকারের ছেলে দলীয় কার্যালয় ও আসবাবপত্র ভাংচুর করেছে।