বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় অধিক মুনাফার আশায় খোলা স্যার প্যাকেটজাত করার অপরাধে বিএডিসির ডিলার আব্দুস সালাম (সুমন)কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (১২ জানুয়ারি) রাতে কচুয়া উপজেলার বিশখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত মহল এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে ট্রলারে থাকা ৯০ বস্তা সার ও খোলা রাখা ২ হাজার ৬০০ কেজি সার জব্দ করা হয়। অর্থ দন্ডপ্রাপ্ত আব্দুস সালাম সুমন বিএডিসির নিবন্ধিত ইউনিয়ন সারের ডিলার। দীর্ঘদিন ধরে মোংলা বন্দর থেকে খোলা সার এনে প্যাকেট জাত করে সে বিক্রি করত। বুধবার সন্ধ্যার দিকে বিশখালী নদী সংলগ্ন গোরা খালের মধ্যে ট্রলার রেখে খোলা সার প্যাকেটজাত (বস্তা) করছিল সুমনের শ্রমিকরা। বিষয়টি অন্যায় মনে হওয়ায় স্থানীয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে খবর দেয়। পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে আসলে অপরাধ স্বীকার করে বিএডিসি ডিলার আব্দুস সালাম সুমন। কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত মহল বৃহস্পতিবার সকালে জানান, ডিলার আব্দুস সালাম সুমন খোলা সার এনে অধিক মুনাফার উদ্দেশে প্যাকেটজাত করছিল। এই অপরাধে সুমনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বস্তা ভর্তি খোলা সার ও ট্রলারে রাখা ২ হাজার ৬০০ কেজি খোলা সার জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত সার স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহজাহান কবিরের জিম্মায় রাখা হয়েছে।
আর জব্দকৃত স্যারের স্যাম্পল পরীক্ষার জন্য বিএডিসিতে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট পেলে স্যারের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় অধিক মুনাফার আশায় খোলা স্যার প্যাকেটজাত করার অপরাধে বিএডিসির ডিলার আব্দুস সালাম (সুমন)কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (১২ জানুয়ারি) রাতে কচুয়া উপজেলার বিশখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত মহল এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে ট্রলারে থাকা ৯০ বস্তা সার ও খোলা রাখা ২ হাজার ৬০০ কেজি সার জব্দ করা হয়। অর্থ দন্ডপ্রাপ্ত আব্দুস সালাম সুমন বিএডিসির নিবন্ধিত ইউনিয়ন সারের ডিলার। দীর্ঘদিন ধরে মোংলা বন্দর থেকে খোলা সার এনে প্যাকেট জাত করে সে বিক্রি করত। বুধবার সন্ধ্যার দিকে বিশখালী নদী সংলগ্ন গোরা খালের মধ্যে ট্রলার রেখে খোলা সার প্যাকেটজাত (বস্তা) করছিল সুমনের শ্রমিকরা। বিষয়টি অন্যায় মনে হওয়ায় স্থানীয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে খবর দেয়। পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে আসলে অপরাধ স্বীকার করে বিএডিসি ডিলার আব্দুস সালাম সুমন। কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত মহল বৃহস্পতিবার সকালে জানান, ডিলার আব্দুস সালাম সুমন খোলা সার এনে অধিক মুনাফার উদ্দেশে প্যাকেটজাত করছিল। এই অপরাধে সুমনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বস্তা ভর্তি খোলা সার ও ট্রলারে রাখা ২ হাজার ৬০০ কেজি খোলা সার জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত সার স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহজাহান কবিরের জিম্মায় রাখা হয়েছে।
আর জব্দকৃত স্যারের স্যাম্পল পরীক্ষার জন্য বিএডিসিতে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট পেলে স্যারের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।