বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনের পরিচয় দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট কে.এম হোসেন আলী হাসানের নিকট থেকে একাধিকবার বিকাশের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে প্রতারক চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এ সময় প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৯টি মোবাইল সেট, বিকাশ সিমকার্ড ও নগদ ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুরে আলম। আটককৃতরা হলেন, সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার হোসেনপুর মহল্লার আনোয়ার হোসেন ভূইয়ার ছেলে আবু শামীম ওরফে শাহারিয়ার আনোয়ার ফিরোজ ও মালশাপাড়া মহল্লার কামরুল হাসানের ছেলে জুবায়ের হাসান। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, গত ৭ জানুয়ারি হতে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ্যাডভোকেট কে.এম হোসেন আলী হাসানের কাছে বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনের পরিচয় দিয়ে ধর্মসভা, মসজিদ, মাদ্রাসার উন্নয়ন কল্পে আর্থিক সহায়তা চান ফিরোজ ও জুবায়ের। এ কাজের জন্য তারা একাধিক মোবাইল ও বিকাশ নাম্বার ব্যবহার করেন। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সরল বিশ্বাসে বিভিন্ন বিকাশ নাম্বারে ৭৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
পরবর্তীতে তিনি বুঝতে পারেন তার সাথে প্রতারণা হয়েছে। এ ঘটনায় তার ব্যক্তিগত সহকারী আব্দুল আলিম লিমন সিরাজগঞ্জ সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সোমবার রাতে শহরের মালশাপাড়া মহল্লা থেকে প্রতারক চক্রের সদস্য ফিরোজ ও জুবায়ের হাসানকে আটক করে ডিবি পুলিশ।
মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২
বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনের পরিচয় দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট কে.এম হোসেন আলী হাসানের নিকট থেকে একাধিকবার বিকাশের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে প্রতারক চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এ সময় প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৯টি মোবাইল সেট, বিকাশ সিমকার্ড ও নগদ ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুরে আলম। আটককৃতরা হলেন, সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার হোসেনপুর মহল্লার আনোয়ার হোসেন ভূইয়ার ছেলে আবু শামীম ওরফে শাহারিয়ার আনোয়ার ফিরোজ ও মালশাপাড়া মহল্লার কামরুল হাসানের ছেলে জুবায়ের হাসান। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, গত ৭ জানুয়ারি হতে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ্যাডভোকেট কে.এম হোসেন আলী হাসানের কাছে বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনের পরিচয় দিয়ে ধর্মসভা, মসজিদ, মাদ্রাসার উন্নয়ন কল্পে আর্থিক সহায়তা চান ফিরোজ ও জুবায়ের। এ কাজের জন্য তারা একাধিক মোবাইল ও বিকাশ নাম্বার ব্যবহার করেন। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সরল বিশ্বাসে বিভিন্ন বিকাশ নাম্বারে ৭৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
পরবর্তীতে তিনি বুঝতে পারেন তার সাথে প্রতারণা হয়েছে। এ ঘটনায় তার ব্যক্তিগত সহকারী আব্দুল আলিম লিমন সিরাজগঞ্জ সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সোমবার রাতে শহরের মালশাপাড়া মহল্লা থেকে প্রতারক চক্রের সদস্য ফিরোজ ও জুবায়ের হাসানকে আটক করে ডিবি পুলিশ।