রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা মামলার খালাস পাওয়া আসামি ‘জজ মিয়াকে’ ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ২ আইনজীবী।
আজ বৃহস্পতিবার আইনজীবী হুমায়ুন কবির পল্লব ও মোহাম্মদ কাউসার মো. জালালের পক্ষে নোটিশ পাঠান। বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১১ জনকে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
মো. জালালকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের দায় নির্ধারণের জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে।
মো. জালালকে ২০০৫ সালের ১০ জুন গ্রেপ্তার করা হয়ে এবং তিনি কারাগারে ছিলেন ২০০৯ সালের ২৭ জুন পর্যন্ত। জালালকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিতে লুৎফুজ্জামান বাবর, তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক খোদাবক্স চৌধুরী, সাবেক এএসপি ও তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ, সাবেক এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান ও সাবেক বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিনকে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এই টাকা আদায়ে বর্তমান সরকারের ৬ কর্মকর্তাকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তারা হচ্ছেন—স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা জেলা প্রশাসক, মতিঝিল ও শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ।
আইনজীবী হুমায়ুন কবির জানান, নোটিশ প্রাপকরা এর জবাব না দিলে তারা হাইকোর্টে রিট করবেন।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা মামলার খালাস পাওয়া আসামি ‘জজ মিয়াকে’ ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ২ আইনজীবী।
আজ বৃহস্পতিবার আইনজীবী হুমায়ুন কবির পল্লব ও মোহাম্মদ কাউসার মো. জালালের পক্ষে নোটিশ পাঠান। বিএনপির সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১১ জনকে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
মো. জালালকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের দায় নির্ধারণের জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে।
মো. জালালকে ২০০৫ সালের ১০ জুন গ্রেপ্তার করা হয়ে এবং তিনি কারাগারে ছিলেন ২০০৯ সালের ২৭ জুন পর্যন্ত। জালালকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিতে লুৎফুজ্জামান বাবর, তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক খোদাবক্স চৌধুরী, সাবেক এএসপি ও তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ, সাবেক এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান ও সাবেক বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিনকে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এই টাকা আদায়ে বর্তমান সরকারের ৬ কর্মকর্তাকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তারা হচ্ছেন—স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা জেলা প্রশাসক, মতিঝিল ও শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ।
আইনজীবী হুমায়ুন কবির জানান, নোটিশ প্রাপকরা এর জবাব না দিলে তারা হাইকোর্টে রিট করবেন।