,
বিভিন্ন মানুষকে ফাঁদে ফেলে বাসায় ডেকে নিয়ে তুলে ব্ল্যাকমেইল করে টাকা আদায়ের অভিযোগে কিশোরগঞ্জে ভাই-বোন র্যাবের হাতে আটক হয়েছেন। র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. শাহরিয়ার মাহমুদ খান জানিয়েছেন, এক মাংস ব্যবসায়ীকে তার মাংসের পাওনা টাকা আনার জন্য গত মার্চ মাসে তাকে তাড়াইলের বেলংকা এলাকার রুহুল আমিন কাঞ্চনের স্ত্রী ও শহরের রথখলা এলাকার সরফরাজ চৌধুরীর মেয়ে মোছা. পাঁপড়ি চৌধুরী (৪৮) তাদের শহরতলির পূর্ব তারাপাশা এলাকার ভাড়াবাসা সুরভী ভিলার তৃতীয় তলায় ডেকে নেন। এরপর পাঁপড়ির ভাই রফিকুল হক পাভেল (৪৬), মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে পাঁপড়ির জামাতা জুবায়ের ইসলাম(৩০) ও পাঁপড়ির ছেলে সাব্বির হোসেন শান্ত (১৮) মিলে জোরপূর্বক ওই মাংস ব্যবসায়ীকে উলঙ্গ করে ছবি তুলে তার কাছে থাকা ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন। তারা আরও দেড় লাখ টাকা দাবি করেন, নইলে নগ্ন ছবির পোস্টার ছেপে শহরের বিভিন্ন স্থানে ঝুলিয়ে দেবেন বলে হুমকি দেন। পরবর্তীতে পর্ণো পোস্টার ছেপে বিভিন্ন সময় টাকা আদায় করতে থাকেন। অবশেষে ওই মাংস ব্যবসায়ী ১৪ সেপ্টেম্বর র্যাব ক্যাম্পে অভিযোগ দিলে মেজর শাহরিয়ার মাহমুদ খান তাকে ডেকে নিয়ে সব বর্ণনা শুনে অভিযানে নামেন। এদিনই শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজের পাশের পাকা রাস্তা থেকে পর্ণো ছবি ও নোংরা ভাষাসংবলিত একটি ডিজিটাল ব্যানারসহ পাঁপড়ির ভাই রফিকুল হক পাভেলকে হাতেনাতে আটক করা হয়। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী পাঁপড়ি চৌধুরীকেও সুরভী ভিলা থেকে আটক করা হয়।
শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
,
বিভিন্ন মানুষকে ফাঁদে ফেলে বাসায় ডেকে নিয়ে তুলে ব্ল্যাকমেইল করে টাকা আদায়ের অভিযোগে কিশোরগঞ্জে ভাই-বোন র্যাবের হাতে আটক হয়েছেন। র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. শাহরিয়ার মাহমুদ খান জানিয়েছেন, এক মাংস ব্যবসায়ীকে তার মাংসের পাওনা টাকা আনার জন্য গত মার্চ মাসে তাকে তাড়াইলের বেলংকা এলাকার রুহুল আমিন কাঞ্চনের স্ত্রী ও শহরের রথখলা এলাকার সরফরাজ চৌধুরীর মেয়ে মোছা. পাঁপড়ি চৌধুরী (৪৮) তাদের শহরতলির পূর্ব তারাপাশা এলাকার ভাড়াবাসা সুরভী ভিলার তৃতীয় তলায় ডেকে নেন। এরপর পাঁপড়ির ভাই রফিকুল হক পাভেল (৪৬), মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে পাঁপড়ির জামাতা জুবায়ের ইসলাম(৩০) ও পাঁপড়ির ছেলে সাব্বির হোসেন শান্ত (১৮) মিলে জোরপূর্বক ওই মাংস ব্যবসায়ীকে উলঙ্গ করে ছবি তুলে তার কাছে থাকা ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন। তারা আরও দেড় লাখ টাকা দাবি করেন, নইলে নগ্ন ছবির পোস্টার ছেপে শহরের বিভিন্ন স্থানে ঝুলিয়ে দেবেন বলে হুমকি দেন। পরবর্তীতে পর্ণো পোস্টার ছেপে বিভিন্ন সময় টাকা আদায় করতে থাকেন। অবশেষে ওই মাংস ব্যবসায়ী ১৪ সেপ্টেম্বর র্যাব ক্যাম্পে অভিযোগ দিলে মেজর শাহরিয়ার মাহমুদ খান তাকে ডেকে নিয়ে সব বর্ণনা শুনে অভিযানে নামেন। এদিনই শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজের পাশের পাকা রাস্তা থেকে পর্ণো ছবি ও নোংরা ভাষাসংবলিত একটি ডিজিটাল ব্যানারসহ পাঁপড়ির ভাই রফিকুল হক পাভেলকে হাতেনাতে আটক করা হয়। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী পাঁপড়ি চৌধুরীকেও সুরভী ভিলা থেকে আটক করা হয়।