স্বভাবগতভাবে কুঁড়ে ব্যক্তিরা কোনো কাজই করতে পছন্দ করেন না। এজন্য উঠতে-বসতে নানান সমালোচনার মধ্য দিয়ে যেতে হয় তাদের। কিন্তু জানেন কী, অলসদের অলসতা উদযাপনের জন্যও একটি দিন রয়েছে। আজ (১০ আগস্ট) আলসেমি উদযাপনের দিন।
প্রতি বছর ১০ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রে পালিত হচ্ছে National Lazy Day বা জাতীয় অলস দিবস।
প্রতিদিন অলসতার জন্য যাদের দুয়োধ্বনি শুনতে হয়, তারা আজ নিজের আলসেমিকে উদযাপন করতে পারেন। কেননা, আজ আলসেমি উদযাপনের দিন।
সারাদিন ঘুমিয়ে, শুয়ে-বসে কাটিয়ে দিতে পারেন কিংবা চেয়ারে বসে-সোফা থেকে না উঠেই দিবসটি উদযাপন করতে পারেন।
অলসতা একটি বাজে অভ্যাস, এটা কারোরই অজানা না। তবে অলসতার কিছু ভালো দিকও থাকতে পারে। যেমন, অলসরা দীর্ঘ সময় ধরে বিশ্রাম নিতে পারেন কিংবা পর্যাপ্ত ঘুমাতেও পারেন। আর পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে মানসিক চাপ কমে। মানসিক চাপ কমলে কাজেও মনযোগী হওয়া যায়। এতে করে স্মৃতিশক্তি প্রসারিত হয়।
অন্যদিকে পরিমিত ঘুমের ফলে দুর্বলতা, হতাশা ও উদ্বেগ থেকে মুক্তি মিলে। এক্ষেত্রে অলসতা কখনো কখনো কল্যাণও বয়ে আনতে পারে। তবে প্রতিনিয়ত অলসতার বিষয়টি ব্যক্তিজীবনে সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে অন্যতম বাধার কারণ হয়ে উঠতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, কাজের প্রেসার থেকে দূর থাকতেই অলস দিবসটির প্রচলন হয়েছিল। কেননা, দিবসটির কবে কিংবা কাদের উদ্যোগে প্রচলন হয়েছিল, সেই বিষয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। হয়তো দিবসটির প্রণেতারা এতটাই অলস ছিলেন যে দিবসটির রেকর্ড রাখতেও আলসেমি করেছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট ২০২৩
স্বভাবগতভাবে কুঁড়ে ব্যক্তিরা কোনো কাজই করতে পছন্দ করেন না। এজন্য উঠতে-বসতে নানান সমালোচনার মধ্য দিয়ে যেতে হয় তাদের। কিন্তু জানেন কী, অলসদের অলসতা উদযাপনের জন্যও একটি দিন রয়েছে। আজ (১০ আগস্ট) আলসেমি উদযাপনের দিন।
প্রতি বছর ১০ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রে পালিত হচ্ছে National Lazy Day বা জাতীয় অলস দিবস।
প্রতিদিন অলসতার জন্য যাদের দুয়োধ্বনি শুনতে হয়, তারা আজ নিজের আলসেমিকে উদযাপন করতে পারেন। কেননা, আজ আলসেমি উদযাপনের দিন।
সারাদিন ঘুমিয়ে, শুয়ে-বসে কাটিয়ে দিতে পারেন কিংবা চেয়ারে বসে-সোফা থেকে না উঠেই দিবসটি উদযাপন করতে পারেন।
অলসতা একটি বাজে অভ্যাস, এটা কারোরই অজানা না। তবে অলসতার কিছু ভালো দিকও থাকতে পারে। যেমন, অলসরা দীর্ঘ সময় ধরে বিশ্রাম নিতে পারেন কিংবা পর্যাপ্ত ঘুমাতেও পারেন। আর পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে মানসিক চাপ কমে। মানসিক চাপ কমলে কাজেও মনযোগী হওয়া যায়। এতে করে স্মৃতিশক্তি প্রসারিত হয়।
অন্যদিকে পরিমিত ঘুমের ফলে দুর্বলতা, হতাশা ও উদ্বেগ থেকে মুক্তি মিলে। এক্ষেত্রে অলসতা কখনো কখনো কল্যাণও বয়ে আনতে পারে। তবে প্রতিনিয়ত অলসতার বিষয়টি ব্যক্তিজীবনে সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে অন্যতম বাধার কারণ হয়ে উঠতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, কাজের প্রেসার থেকে দূর থাকতেই অলস দিবসটির প্রচলন হয়েছিল। কেননা, দিবসটির কবে কিংবা কাদের উদ্যোগে প্রচলন হয়েছিল, সেই বিষয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। হয়তো দিবসটির প্রণেতারা এতটাই অলস ছিলেন যে দিবসটির রেকর্ড রাখতেও আলসেমি করেছিলেন।