শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে গতকাল শেষ হলো দুই দিনের পুতুলনাচ উৎসব।
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা ও ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নিবেদিত এই আসরের সমাপনীতে ‘কাঠপুতুল- রাজস্থানের পুতুলনাচ’ শিরোনামের দুটি পুতুলনাচ পরিবেশন করে শিল্পীরা। চোখ ধাঁধাঁনো এই পুতুলনাচের সঙ্গে নৃত্যশিল্পীদের নাচের মুদ্রার শৈল্পিকতা অনন্য করে তুলেছিল এই আয়োজনকে। পুতুলনাচের সঙ্গে পুতুলাদের কর্মকা- বিষয়ক নাচের সংমিশ্রণে মুগ্ধতা ছড়ান শিল্পীরা। শিল্পের এই পরিবেশনায় মুহুর্মুহু করতালি আর হাসিতে মুখর হয়ে উঠে গোটা মিলনায়তন।
আয়োজনের প্রথম অংশে ভারতের উত্তরাঞ্চলের একটি ছোট গ্রামের ভোরবেলায় দৈনন্দিন জীবন জীবিকার কিছু চিত্র তুলে ধরে শিল্পীরা, আর দ্বিতীয় অংশটি সাজানো ছিল সম্রাট আকবরের প্রাসাদের আনন্দের পুতুল দিয়ে। রাজস্থানের সমস্ত মহারাজাদের আমন্ত্রণ জানানো হয় তার দরবারে। সেখানেই ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাপ্রবাহ দিয়ে সাজানো হয়েছে দ্বিতীয় অংশটি। দুইদিনের এই আয়োজনের সমাপনী দিনে গতকাল অভিভাবকদের হাত ধরে মিলনায়তনে আসে ক্ষুদে দর্শকরা। শিশু ও তাদের অভিভাবকদের উপচেপড়া ভিড়ে মিলনমেলায় পরিণত হয় শিল্পের এই আসর।
মিলনায়তনে পুতুলনাচের পাশাপাশি মিলনায়তনের বাইরে ছিল পুতুল বিক্রির ব্যবস্থা। পুতুল কেনার জন্য এস্থলে ভিড় জমায় ছোট্ট সোনামনিরা। আর অভিভাবকদের কাছ থেকে বায়নাকৃত পুতুলটিও আদায় করে নেয় শিশুরা।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুইদিনের এই পুতুলনাচ উৎসবের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই। উদ্বোধনী আনুষ্ঠানিকতায় অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী এবং কাতার এয়ারওয়েজ বাংলাদেশর ও কমার্শিয়াল ম্যানেজার বখশী মোহাম্মদ তৈয়ব।
রোববার, ১৫ অক্টোবর ২০২৩
শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে গতকাল শেষ হলো দুই দিনের পুতুলনাচ উৎসব।
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা ও ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নিবেদিত এই আসরের সমাপনীতে ‘কাঠপুতুল- রাজস্থানের পুতুলনাচ’ শিরোনামের দুটি পুতুলনাচ পরিবেশন করে শিল্পীরা। চোখ ধাঁধাঁনো এই পুতুলনাচের সঙ্গে নৃত্যশিল্পীদের নাচের মুদ্রার শৈল্পিকতা অনন্য করে তুলেছিল এই আয়োজনকে। পুতুলনাচের সঙ্গে পুতুলাদের কর্মকা- বিষয়ক নাচের সংমিশ্রণে মুগ্ধতা ছড়ান শিল্পীরা। শিল্পের এই পরিবেশনায় মুহুর্মুহু করতালি আর হাসিতে মুখর হয়ে উঠে গোটা মিলনায়তন।
আয়োজনের প্রথম অংশে ভারতের উত্তরাঞ্চলের একটি ছোট গ্রামের ভোরবেলায় দৈনন্দিন জীবন জীবিকার কিছু চিত্র তুলে ধরে শিল্পীরা, আর দ্বিতীয় অংশটি সাজানো ছিল সম্রাট আকবরের প্রাসাদের আনন্দের পুতুল দিয়ে। রাজস্থানের সমস্ত মহারাজাদের আমন্ত্রণ জানানো হয় তার দরবারে। সেখানেই ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাপ্রবাহ দিয়ে সাজানো হয়েছে দ্বিতীয় অংশটি। দুইদিনের এই আয়োজনের সমাপনী দিনে গতকাল অভিভাবকদের হাত ধরে মিলনায়তনে আসে ক্ষুদে দর্শকরা। শিশু ও তাদের অভিভাবকদের উপচেপড়া ভিড়ে মিলনমেলায় পরিণত হয় শিল্পের এই আসর।
মিলনায়তনে পুতুলনাচের পাশাপাশি মিলনায়তনের বাইরে ছিল পুতুল বিক্রির ব্যবস্থা। পুতুল কেনার জন্য এস্থলে ভিড় জমায় ছোট্ট সোনামনিরা। আর অভিভাবকদের কাছ থেকে বায়নাকৃত পুতুলটিও আদায় করে নেয় শিশুরা।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুইদিনের এই পুতুলনাচ উৎসবের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই। উদ্বোধনী আনুষ্ঠানিকতায় অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী এবং কাতার এয়ারওয়েজ বাংলাদেশর ও কমার্শিয়াল ম্যানেজার বখশী মোহাম্মদ তৈয়ব।