মায়ের সাথে মিরপুর থেকে একুশের বই মেলায় এসেছে শিশু আয়ান। মেলায় এসে অনেক খুশি। আয়ান মেলায় সিসিমপুর দেখেছে। তার পছন্দের চরিত্র হালুম, শিকু। হালুম মাছ এবং শাক সবজি খেতে বলেছে। তাই হালুমের মতো সেও মাছ শাক সবজি খেয়ে, সুস্থ থাববে।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন বই মেলায় ‘শিশু প্রহর’। তাই সকাল থেকেই মা-বাবার হাত ধরে বই মেলায় এসেছে শিশুরা। শিশু প্রহরে তাদের জন্য থাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান । এর মধ্যে শিশুদের সবচেয়ে বেশী পছন্দ সিসিমপুরের মঞ্চ ।
সিসিমপুরের হালুম ,টুকটুকি,ইকরি ,শিকু শিশুদের খুবই পছন্দের চরিত্র। বই মেলায় টিভির পছন্দের চরিত্রগুলো বাস্তবে দেখে আনন্দ উচ্ছ্বাস ছিল শিশুদের চোখে মুখে।
বইপড়া, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া ভালো কাজ করাসহ শিশুদের মানসিক বিকাশে নানান শিক্ষনীয় বিষয় সিসিমপুরের মঞ্চে উপস্থাপন হয় খেলার ছলে।
অনুষ্ঠানে টুকটুকি, হালুম,ইকুরি, শিকুদের সাথে হেসে খেলে নেচে গান গেয়ে শেষ হয় শিশুদের সিসিমপুরের পর্ব। তারপর শিশুরা যায় অভিভাবকদের সাথে মেলার বইরের দোকান গুলোতে । ক্রয় করেন পছন্দের বই ।
শিশু তুষা বাবার সাথে বই মেলা এসেছে , মেলায় তার খুবই ভালো লেগেছে, অনেক গুলো বই এক সাথে দেখতে পেয়েছে মেলায়। চাঁদের বুড়ি, মাথায় কত প্রশ্ন জাগে ,ছোটদের ভূতের গল্প, পঞ্চাশটি বিজ্ঞারী প্রজেক্টর বই সহ ৬টি বই কিনেছে। তার গল্পের বই অনেক ভালো লাগে।
তুষা বাবা আব্দুস সালাম বলেন, প্রযুক্তির যুগে শিশুরা ডিভাইস নির্বর হয়ে পরছে । বই পড়ার মজা থেকে শিশুরা দুরে সরে যাচ্ছে । তাই অভিবাকদের অবশই শিশুদের বই মেলায় আনা এবং শিশুদের বই পড়তে উৎসাহ দেওয়া জরুরী। বই মেলার পরিধি বৃদ্ধি করা জরুরী বলে তিনি মনে করেন ।
আয়েশা এসেছে বাবা-মায়ের সাথে গাজিপুর থেকে ,সে কিনেছে মিনা রাজু ,গোপাল ভাড়, গল্প গুলো ছোটদের সহ কয়েকটি গল্পের বই ।
রাইহান এবং আয়ান বাবা সাথে এসেছে কেরারীগঞ্জ থেকে মেলায় সিসিমপুর দেখে তারা অনেক খুশি। মেলা ঘুরে বই দেখবে খেলাধুলা, সাইন্স ফিকশনের বই কিনবে ।
তাদের বাবা আতিকুর রহমান বলেন তার দুই ছেলে সিসিমপুর দেখে খুবই আনন্দিত। তিনি জানান তার ছেলেরা টিভিতে সিসিমপুর দেখে। এটি তার ছেলেদের পছন্দের অনুষ্ঠান আজ শিশু প্রহরে টিভির চরিত্রগুলো বাস্তবে দেখে অনেক উপভোগ করেছে ছেলেরা । হেসে খেলে অনেক কিছু শিখেছে। তিনি মনে করেন শিশুদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা এমন হওয়া প্রয়োজন।
শিশু গ্রহ্থ কুটিরের বিক্রয়কর্মী মুনীশা বলেন, শিশুরা সাইন্স ফিকশন , কার্টুন , ভুতের গল্প , ছড়া , কবিতার বই বেশী কিনছে। আজ শিশু প্রহর তাই মেলায় শিশুদের উপস্থিতি বেশী এবং শিশুদের বই বেশী বিক্রয় হচ্ছে।
টুনটুনি প্রকাশণীর বিক্রয়কর্মী তাহমিনা আক্তার শান্তা বলেন, বিভিন্ন ধরণে গল্পের বই কিনছে শিশুরা বিশেষ করে ছেলে বাচ্চারা খেলাধুলা, সাইন্স ফিকশনের বই বেশী কিনছে ।
মাসব্যাপী বই মেলায় সপ্তাহের দুদিন শুক্র ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত থাককে শিশুদের জন্য,‘শিশু প্রহর’।
শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
মায়ের সাথে মিরপুর থেকে একুশের বই মেলায় এসেছে শিশু আয়ান। মেলায় এসে অনেক খুশি। আয়ান মেলায় সিসিমপুর দেখেছে। তার পছন্দের চরিত্র হালুম, শিকু। হালুম মাছ এবং শাক সবজি খেতে বলেছে। তাই হালুমের মতো সেও মাছ শাক সবজি খেয়ে, সুস্থ থাববে।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন বই মেলায় ‘শিশু প্রহর’। তাই সকাল থেকেই মা-বাবার হাত ধরে বই মেলায় এসেছে শিশুরা। শিশু প্রহরে তাদের জন্য থাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান । এর মধ্যে শিশুদের সবচেয়ে বেশী পছন্দ সিসিমপুরের মঞ্চ ।
সিসিমপুরের হালুম ,টুকটুকি,ইকরি ,শিকু শিশুদের খুবই পছন্দের চরিত্র। বই মেলায় টিভির পছন্দের চরিত্রগুলো বাস্তবে দেখে আনন্দ উচ্ছ্বাস ছিল শিশুদের চোখে মুখে।
বইপড়া, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া ভালো কাজ করাসহ শিশুদের মানসিক বিকাশে নানান শিক্ষনীয় বিষয় সিসিমপুরের মঞ্চে উপস্থাপন হয় খেলার ছলে।
অনুষ্ঠানে টুকটুকি, হালুম,ইকুরি, শিকুদের সাথে হেসে খেলে নেচে গান গেয়ে শেষ হয় শিশুদের সিসিমপুরের পর্ব। তারপর শিশুরা যায় অভিভাবকদের সাথে মেলার বইরের দোকান গুলোতে । ক্রয় করেন পছন্দের বই ।
শিশু তুষা বাবার সাথে বই মেলা এসেছে , মেলায় তার খুবই ভালো লেগেছে, অনেক গুলো বই এক সাথে দেখতে পেয়েছে মেলায়। চাঁদের বুড়ি, মাথায় কত প্রশ্ন জাগে ,ছোটদের ভূতের গল্প, পঞ্চাশটি বিজ্ঞারী প্রজেক্টর বই সহ ৬টি বই কিনেছে। তার গল্পের বই অনেক ভালো লাগে।
তুষা বাবা আব্দুস সালাম বলেন, প্রযুক্তির যুগে শিশুরা ডিভাইস নির্বর হয়ে পরছে । বই পড়ার মজা থেকে শিশুরা দুরে সরে যাচ্ছে । তাই অভিবাকদের অবশই শিশুদের বই মেলায় আনা এবং শিশুদের বই পড়তে উৎসাহ দেওয়া জরুরী। বই মেলার পরিধি বৃদ্ধি করা জরুরী বলে তিনি মনে করেন ।
আয়েশা এসেছে বাবা-মায়ের সাথে গাজিপুর থেকে ,সে কিনেছে মিনা রাজু ,গোপাল ভাড়, গল্প গুলো ছোটদের সহ কয়েকটি গল্পের বই ।
রাইহান এবং আয়ান বাবা সাথে এসেছে কেরারীগঞ্জ থেকে মেলায় সিসিমপুর দেখে তারা অনেক খুশি। মেলা ঘুরে বই দেখবে খেলাধুলা, সাইন্স ফিকশনের বই কিনবে ।
তাদের বাবা আতিকুর রহমান বলেন তার দুই ছেলে সিসিমপুর দেখে খুবই আনন্দিত। তিনি জানান তার ছেলেরা টিভিতে সিসিমপুর দেখে। এটি তার ছেলেদের পছন্দের অনুষ্ঠান আজ শিশু প্রহরে টিভির চরিত্রগুলো বাস্তবে দেখে অনেক উপভোগ করেছে ছেলেরা । হেসে খেলে অনেক কিছু শিখেছে। তিনি মনে করেন শিশুদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা এমন হওয়া প্রয়োজন।
শিশু গ্রহ্থ কুটিরের বিক্রয়কর্মী মুনীশা বলেন, শিশুরা সাইন্স ফিকশন , কার্টুন , ভুতের গল্প , ছড়া , কবিতার বই বেশী কিনছে। আজ শিশু প্রহর তাই মেলায় শিশুদের উপস্থিতি বেশী এবং শিশুদের বই বেশী বিক্রয় হচ্ছে।
টুনটুনি প্রকাশণীর বিক্রয়কর্মী তাহমিনা আক্তার শান্তা বলেন, বিভিন্ন ধরণে গল্পের বই কিনছে শিশুরা বিশেষ করে ছেলে বাচ্চারা খেলাধুলা, সাইন্স ফিকশনের বই বেশী কিনছে ।
মাসব্যাপী বই মেলায় সপ্তাহের দুদিন শুক্র ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত থাককে শিশুদের জন্য,‘শিশু প্রহর’।