ইফতার সামগ্রীতে মানহীন খাবার দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর সঙ্গে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে।
রোববার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন সারেং হোটেল থেকে কেনা ইফতার সামগ্রীতে পচা ও সিদ্ধ বেগুনি পাওয়ায় অভিযোগকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ শুরু হয়।
ওই ইস্যুকে কেন্দ্র করে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হয়। এ সময় পাল্টা আক্রমণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। হোটেলটির আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন তারা। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, রাস্তায় লাঠি হাতে শোডাউন ও ইট ছোড়াছুড়ি চলে দীর্ঘক্ষণ।
সংঘর্ষের এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা হলের রাস্তার পাশের কক্ষগুলোতে পাথর ছুড়ে মারেন এলাকাবাসী। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। এ ছাড়াও ২ নম্বর গেট ও বটতলা সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের মেসগুলোতে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এরপর আরও উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরাও হামলা চালায় ও সারেং হোটেলে ভাঙচুর করা হয়। পরবর্তীতে ত্রিশাল থানা পুলিশ, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও অন্যান্য শিক্ষকরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি বলেন, যে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ও স্থানীয় পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
ইফতার সামগ্রীতে মানহীন খাবার দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর সঙ্গে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে।
রোববার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন সারেং হোটেল থেকে কেনা ইফতার সামগ্রীতে পচা ও সিদ্ধ বেগুনি পাওয়ায় অভিযোগকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ শুরু হয়।
ওই ইস্যুকে কেন্দ্র করে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হয়। এ সময় পাল্টা আক্রমণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। হোটেলটির আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন তারা। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, রাস্তায় লাঠি হাতে শোডাউন ও ইট ছোড়াছুড়ি চলে দীর্ঘক্ষণ।
সংঘর্ষের এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা হলের রাস্তার পাশের কক্ষগুলোতে পাথর ছুড়ে মারেন এলাকাবাসী। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। এ ছাড়াও ২ নম্বর গেট ও বটতলা সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের মেসগুলোতে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এরপর আরও উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরাও হামলা চালায় ও সারেং হোটেলে ভাঙচুর করা হয়। পরবর্তীতে ত্রিশাল থানা পুলিশ, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও অন্যান্য শিক্ষকরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি বলেন, যে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ও স্থানীয় পুলিশ উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।