এ বছর ফেব্রুয়ারিত হচ্ছে না অমর একুশে গ্রন্থমেলা। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরবর্তীতে যে কোনো সময় অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবিবুল্লাহ সিরাজী। গতকাল সংবাদ মাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানান।
১ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত বইমেলা করার প্রস্তাব সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে বাংলা একাডেমি ও প্রকাশকরা।
বইমেলার বিষয়ে সম্প্রতি বৈঠক করে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি, বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি এবং বাংলা একাডেমি। পরে মার্চে বইমেলা আয়োজনের প্রস্তাব সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে মার্চ মাসে হবে বইমেলা।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক বলেন, ১ ফেব্রুয়ারি ফিজিক্যালি বই মেলা শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিস্থিতির উন্নতি সাপেক্ষে বা পরিবর্তন সাপেক্ষে আমরা পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করবো।
যদিও এর আগে পরিস্থিতি বিবেচনায় ভার্চুয়ালি বই মেলা আয়োজনের ব্যাপারে পরিকল্পনা ছিল একাডেমির। তখন বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছিল লেখক ও প্রকাশকদের মাঝে।
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির রাজধানী কমিটির সভাপতি এবং অন্যপ্রকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, বাংলা একাডেমি এবং আমরা একসঙ্গে বসেছি। আগামী মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত যেন গ্রন্থমেলার আয়োজন করা হয়, এ প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওখান থেকে অনুমোদন দিলে আমরা স্টল সাজানো শুরু করব।
নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় অমর একুশে গ্রন্থমেলা। লেখক, প্রকাশক ও পাঠকদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে মেলা প্রাঙ্গণ। কিন্তু করোনার কারণে এবার আর তা হচ্ছে না।
রোববার, ১০ জানুয়ারী ২০২১
এ বছর ফেব্রুয়ারিত হচ্ছে না অমর একুশে গ্রন্থমেলা। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরবর্তীতে যে কোনো সময় অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবিবুল্লাহ সিরাজী। গতকাল সংবাদ মাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানান।
১ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত বইমেলা করার প্রস্তাব সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে বাংলা একাডেমি ও প্রকাশকরা।
বইমেলার বিষয়ে সম্প্রতি বৈঠক করে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি, বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি এবং বাংলা একাডেমি। পরে মার্চে বইমেলা আয়োজনের প্রস্তাব সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে মার্চ মাসে হবে বইমেলা।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক বলেন, ১ ফেব্রুয়ারি ফিজিক্যালি বই মেলা শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিস্থিতির উন্নতি সাপেক্ষে বা পরিবর্তন সাপেক্ষে আমরা পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করবো।
যদিও এর আগে পরিস্থিতি বিবেচনায় ভার্চুয়ালি বই মেলা আয়োজনের ব্যাপারে পরিকল্পনা ছিল একাডেমির। তখন বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছিল লেখক ও প্রকাশকদের মাঝে।
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির রাজধানী কমিটির সভাপতি এবং অন্যপ্রকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, বাংলা একাডেমি এবং আমরা একসঙ্গে বসেছি। আগামী মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত যেন গ্রন্থমেলার আয়োজন করা হয়, এ প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওখান থেকে অনুমোদন দিলে আমরা স্টল সাজানো শুরু করব।
নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় অমর একুশে গ্রন্থমেলা। লেখক, প্রকাশক ও পাঠকদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে মেলা প্রাঙ্গণ। কিন্তু করোনার কারণে এবার আর তা হচ্ছে না।