alt

সংস্কৃতি

সংঙ্গীত শিল্পী শেখ জসিম

বিনোদন প্রতিবেদক : শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১

সংঙ্গীত শিল্পী শেখ জসিম

একজন দক্ষ সুশিক্ষিত গুনি সঙ্গীতজ্ঞের নাম! বাংলাদেশের নবীন প্রবীন সকল শিল্পী মহলের প্রিয়,দক্ষ,অসম্ভব সুরেলা কন্ঠের একজন গুনি শিল্পী,সঙ্গীত পরিচালক, গবেষক ও একজন সংস্কৃতিসেবী।তিনি বাংলাদেশের স্বনামধন্য ধ্রুপদী সংগীত এবং উচ্চতর একজন ভয়েজ ট্রেইনার।

শেখ জসিমের জন্ম ১২ জানু,১৯৬৭ ঢাকা শহরের ৩৭ নং মগবাজার রোড রমনা থানা সংলগ্ন ঢাকা১২১৭।পূর্বপুরুষের আদি নিবাস দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ব্রাহ্মণবাড়িয়া,যেখানে গভীরভাবে তাঁর সুরের শেকড় ডুবে রয়েছে। তিনি তাঁর পিতা,মাতা,দাদা এবং বড় ভাইয়ের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন সঙ্গীত চর্চায় আসতে। তাঁর আনুষ্ঠানিক সঙ্গীত শিক্ষা ৭০ এর দশকের শেষদিকে শুরু হয়েছিল। তাঁর প্রথম কৃতিত্ব ১৯৮৩ সালের ইন্টারস্কুল ফোক মিউজিক প্রতিযোগিতা,যেখানে তিনি জাতীয় স্তরে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন। শেখ জসিম বাংলাদেশের সম্মানিত ও সুপরিচিত ওস্তাদ গনের নিকট তালিম গ্রহন করেছেন।

যাদের মধ্যে ওস্তাদ মাফিজুল ইসলাম, পন্ডিত শ্রী জগদানন্দ বড়ুয়া, ওস্তাদ ফুল মোহাম্মদ, ওস্তাদ সৈয়দ জাকির হুসেন ওস্তাদ আক্তার সাদমানি ফোক গুরু ছিলেন সরাসরি লালন

শিশ্য খোদা বক্স সাঁই। এবং তিনি ভারতীয় বিখ্যাত প্রয়াত ওস্তাদ

সাগির উদ্দিন খান সাহেব দ্বারা ধ্রুপদী সঙ্গীত বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

আন্তঃমহাদেশীয় শাস্ত্রীয় সংগীত প্রতিযোগিতায় ১৯৮৬ সালে শেখ জসিম "সংগীত মুকুল" উপাধিতে ভূষিত হন,ভারতে স্থানান্তরিত হওয়ার অনেক লোভনীয় প্রস্তাবকে তোয়াক্কা না করে কোন প্রত্যাশা ছাড়াই তাঁর শিক্ষার আলো দেশের কাজে লাগাতে স্বচেষ্ট থেকেছেন আজীবন।তাইতো তাঁর হাতে গড়া শিক্ষার্থীরা আজ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, সঙ্গীত মহাবিদ্যালয় সহ সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে সংগীত বিষয়ে শিক্ষকতা করছেন। সেই সাথে তাঁর ছাত্ররা শব্দ প্রকৌশলী হিসেবে দক্ষতার সাথে কাজ করে চলেছেন সরকারী বেসরকারি মাধ্যমে।শুধু তাই নয় দেশে সুপ্রতিষ্ঠিত শিল্পীদের তালিকাতেও তাঁর হাতে গড়া শিস্যরা রয়েছেন। তিনি সংগীত বিষয়ে স্নাতক করেছেন।

শিল্পী হিসাবে সবচেয়ে বড় অর্জন ১৯৯১- সালে তার একক মঞ্চ পরিবেশনা বাংলাদেশ শিল্পকলা একাদডেমির মঞ্চে।একক গজল মেহফিল হিসাবে এই প্রথম বাংলাদেশের কোন শিল্পীর গান শুনতে উচ্চ মূল্যে প্রবেশ পত্র ক্রয় করে তাঁর অনুষ্ঠানে শ্রোতারা উপস্থিত হয়েছেন, যেখানে তিল ধারনের ঠাঁই ছিলনা,সেই দিন দেশের গণমাধ্যমকর্মী ও দেশের খ্যাতনামা শিল্পীদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের শিল্পী হিসেবে শ্রোতাদের কাছে এক অনন্য উচ্চতায় তাঁর পরিবেশনা উপস্থাপিত হয়েছিলো।একই বছরে ভুটানের একটি সরকারি ট্যুর ছিল।

যেখানে ভারতের নামী দামি শ্রোতারা সেই আয়োজনে ছিলেন।শেখ জসিম সেই দিন অসাধারণ ভাবে শ্রোতাদের মন মোহিত করেছিলেন এবং তাদের হৃিদয় জয় করেছিলেন,ঐ সময় ভুটানে অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশনার কোন ভাবে বিস্বাস করছিলেন না যে শেখ জসিম বাংলাদেশের শিল্পী। তারপর ওখানে উপস্থিত ভারতীয়রা শেখ জসিম কে বুকে জড়িয়ে আর্শীবাদ করেন।শেখ জসিম প্রচন্ড দেশ ভক্ত একজন মানুষ,তিনি সৎ নির্ভীক স্বাধীনচেতা নির্লোভ এক মহৎপ্রান মানুষ।নিজের জন্যে কোন দিন কখনো কিচ্ছু চাননি।সব সময় সত্যিকারের মানুষের কল্যানে কাজ করেছেন আজীবন।

একটু বেশী রাগি মানুষ হলেও তাঁর মতো মানবিক মানুষ দূর্লভ।শতোকষ্টেও কখনো কারো কাছে নিজের জন্যে মাথা নোয়াননি নোয়াবেনও না।তিনি দূঃখ প্রকাশ করে বললেন, কাজ করতে গিয়ে ভয়ানক কিছু অযোগ্য মানুষের মুখোমুখি হতে হচ্ছে,এদের মত মূর্খ লোভি অযোগ্যরা সাংস্কৃতিক অঙ্গন কে যুগ যুগ ধরে মুর্খ থেকে মূর্খ বানিয়ে চলেছে,এদের কারনে সত্যিকারের প্রতিভারা হারিয়ে যাচ্ছে।এই লক্ষ কে মাথায় নিয়ে টোন এন্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক গুনি এই মানুষটির তত্ত্বাবধানে একটি সুস্থ সাংস্কৃতিক শিক্ষা দানের মাধ্যমে,একটি সমৃদ্ধশালী স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তেই এই স্কুলিংয়ের আয়োজন করছে।সম্পূর্ন বৈজ্ঞনিক উপায়ে তিন বছরের শিক্ষাদান কে তিনি এক বছরেই করে দেখাবেন।দেশের কল্যানে আদর্শিক এই মানুষটি তাঁর সততা ও একনিষ্ঠতার জন্যে দেশের শিল্পাঙ্গনের এক অভূতপূর্ব সাফল্য বয়ে আনবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।সংস্কৃতি মানে শুদ্ধতা এবং শুদ্ধ মানুষ। শেখ জসিম তেমনি একজন সত্য শুদ্ধ আত্মার মানুষ, মানুষের কল্যানই যার প্রধান উদ্দেশ্য।এই গুনি মানুষ গুলোকে খুঁজে এনে আদর মমতা সম্মানে কাজ করার সুযোগ করে দেয়া সমাজ ও রাষ্ট্রের সকলে দায়িত্ব।

সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে হবে

ছবি

রোটারি ঢাকা নর্থ ওয়েস্ট ভোকেশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ প্রদান

ছবি

দর্শক নে, ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে ময়মনসিংহের পূরবী সিনেমা হল

প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে পদত্যাগপত্র, চার শর্ত মানলে ফিরবেন জামিল আহমেদ

ছবি

বইমেলায় তপন কান্তি সরকারের বই ‘নতুন বিশ্বের নতুন ক্যারিয়ার’

ছবি

পর্দা নেমেছে সোনারগাঁয়ে মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের

ছবি

পাঠাও-এর ‘অগ্রযাত্রার অগ্রদূত’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

শেষ মুহূর্তে স্থগিত ঘোষণা ঢাকা মহানগর নাট্যোৎসব

ছবি

হুমকির মুখে স্থগিত ঢাকা মহানগর নাট্য উৎসব

ছবি

শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে ঢাকা মহানগর নাট্য উৎসব

ছবি

বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে কবি আয়েশা মুন্নির ‘গুলবাহার ভোর’

ছবি

সোনারগাঁয়ে লোককারুশিল্প মেলা, লুপ্তপ্রায় ঐতিহ্য শীতল পাটির প্রদর্শনী

ছবি

সোনারগাঁয়ে ছুটির দিনে লোকারন্য লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব

ছবি

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের খবর নেই, এবার সরে গেলেন জুরি সদস্য

ছবি

কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ প্রত্যাখ্যান করেছেন

এবার দশজন পাচ্ছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার।

ছবি

সোনারগাঁয়ে মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের উদ্বোধন

ছবি

বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদীচী যশোর জেলা সংসদের ২২তম সম্মেলন শুরু

ছবি

ভিভো ও এসওএস এর যৌথ উদ্যোগে ফটোগ্রাফি প্রদর্শনী

ছবি

ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দিনব্যাপী চ্যারিটি মেলা

ছবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজাপতি মেলা অনুষ্ঠিত

অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে জাতীয় অধ্যাপক করার দাবি

ছবি

শিল্পকলা একাডেমিতে চলচ্চিত্রের জন্য পৃথক বিভাগ চায় চলচ্চিত্রকর্মীরা

ছবি

শিল্পকর্মে বুড়িগঙ্গা পাড়ের জীবন

ছবি

শিল্পকর্মে বুড়িগঙ্গা পাড়ের জীবন

ছবি

এবার শিল্পকলায় নাটক বন্ধের প্রতিবাদ সমাবেশে হামলা

ছবি

রাজশাহীতে ঋত্বিক ঘটকের ৯৯ তম জন্মবার্ষিকী আলোচনা ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

ছবি

শহীদদের স্মরণে সাংস্কৃতিক ঐক্যের আহ্বান: ভয়কে জয় করে চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয়

ছবি

রিয়েলমি’র আয়োজনে ন্যাশনাল মোবাইল ফটোগ্রাফি কনটেস্ট ২০২৪

ছবি

ময়মনসিংহে ৩ শতাধিক আলোকচিত্র নিয়ে ’ফ্যাসিস্ট প্রদর্শনী’

ছবি

ফ্লোরিডায় সোহরাব আলমের একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী

ছবি

ডিজিটাল মিডিয়ার আসক্তি পৃথিবীকে অশান্ত করছে

জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী নামে নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

ছবি

মাসজুড়ে ভিভো’র ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা

ছবি

শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী পদত্যাগ

ছবি

বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মো. হারুন-উর-রশীদ আসকারীর পদত্যাগ

tab

সংস্কৃতি

সংঙ্গীত শিল্পী শেখ জসিম

বিনোদন প্রতিবেদক

সংঙ্গীত শিল্পী শেখ জসিম

শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১

একজন দক্ষ সুশিক্ষিত গুনি সঙ্গীতজ্ঞের নাম! বাংলাদেশের নবীন প্রবীন সকল শিল্পী মহলের প্রিয়,দক্ষ,অসম্ভব সুরেলা কন্ঠের একজন গুনি শিল্পী,সঙ্গীত পরিচালক, গবেষক ও একজন সংস্কৃতিসেবী।তিনি বাংলাদেশের স্বনামধন্য ধ্রুপদী সংগীত এবং উচ্চতর একজন ভয়েজ ট্রেইনার।

শেখ জসিমের জন্ম ১২ জানু,১৯৬৭ ঢাকা শহরের ৩৭ নং মগবাজার রোড রমনা থানা সংলগ্ন ঢাকা১২১৭।পূর্বপুরুষের আদি নিবাস দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ব্রাহ্মণবাড়িয়া,যেখানে গভীরভাবে তাঁর সুরের শেকড় ডুবে রয়েছে। তিনি তাঁর পিতা,মাতা,দাদা এবং বড় ভাইয়ের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন সঙ্গীত চর্চায় আসতে। তাঁর আনুষ্ঠানিক সঙ্গীত শিক্ষা ৭০ এর দশকের শেষদিকে শুরু হয়েছিল। তাঁর প্রথম কৃতিত্ব ১৯৮৩ সালের ইন্টারস্কুল ফোক মিউজিক প্রতিযোগিতা,যেখানে তিনি জাতীয় স্তরে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন। শেখ জসিম বাংলাদেশের সম্মানিত ও সুপরিচিত ওস্তাদ গনের নিকট তালিম গ্রহন করেছেন।

যাদের মধ্যে ওস্তাদ মাফিজুল ইসলাম, পন্ডিত শ্রী জগদানন্দ বড়ুয়া, ওস্তাদ ফুল মোহাম্মদ, ওস্তাদ সৈয়দ জাকির হুসেন ওস্তাদ আক্তার সাদমানি ফোক গুরু ছিলেন সরাসরি লালন

শিশ্য খোদা বক্স সাঁই। এবং তিনি ভারতীয় বিখ্যাত প্রয়াত ওস্তাদ

সাগির উদ্দিন খান সাহেব দ্বারা ধ্রুপদী সঙ্গীত বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

আন্তঃমহাদেশীয় শাস্ত্রীয় সংগীত প্রতিযোগিতায় ১৯৮৬ সালে শেখ জসিম "সংগীত মুকুল" উপাধিতে ভূষিত হন,ভারতে স্থানান্তরিত হওয়ার অনেক লোভনীয় প্রস্তাবকে তোয়াক্কা না করে কোন প্রত্যাশা ছাড়াই তাঁর শিক্ষার আলো দেশের কাজে লাগাতে স্বচেষ্ট থেকেছেন আজীবন।তাইতো তাঁর হাতে গড়া শিক্ষার্থীরা আজ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, সঙ্গীত মহাবিদ্যালয় সহ সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে সংগীত বিষয়ে শিক্ষকতা করছেন। সেই সাথে তাঁর ছাত্ররা শব্দ প্রকৌশলী হিসেবে দক্ষতার সাথে কাজ করে চলেছেন সরকারী বেসরকারি মাধ্যমে।শুধু তাই নয় দেশে সুপ্রতিষ্ঠিত শিল্পীদের তালিকাতেও তাঁর হাতে গড়া শিস্যরা রয়েছেন। তিনি সংগীত বিষয়ে স্নাতক করেছেন।

শিল্পী হিসাবে সবচেয়ে বড় অর্জন ১৯৯১- সালে তার একক মঞ্চ পরিবেশনা বাংলাদেশ শিল্পকলা একাদডেমির মঞ্চে।একক গজল মেহফিল হিসাবে এই প্রথম বাংলাদেশের কোন শিল্পীর গান শুনতে উচ্চ মূল্যে প্রবেশ পত্র ক্রয় করে তাঁর অনুষ্ঠানে শ্রোতারা উপস্থিত হয়েছেন, যেখানে তিল ধারনের ঠাঁই ছিলনা,সেই দিন দেশের গণমাধ্যমকর্মী ও দেশের খ্যাতনামা শিল্পীদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের শিল্পী হিসেবে শ্রোতাদের কাছে এক অনন্য উচ্চতায় তাঁর পরিবেশনা উপস্থাপিত হয়েছিলো।একই বছরে ভুটানের একটি সরকারি ট্যুর ছিল।

যেখানে ভারতের নামী দামি শ্রোতারা সেই আয়োজনে ছিলেন।শেখ জসিম সেই দিন অসাধারণ ভাবে শ্রোতাদের মন মোহিত করেছিলেন এবং তাদের হৃিদয় জয় করেছিলেন,ঐ সময় ভুটানে অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশনার কোন ভাবে বিস্বাস করছিলেন না যে শেখ জসিম বাংলাদেশের শিল্পী। তারপর ওখানে উপস্থিত ভারতীয়রা শেখ জসিম কে বুকে জড়িয়ে আর্শীবাদ করেন।শেখ জসিম প্রচন্ড দেশ ভক্ত একজন মানুষ,তিনি সৎ নির্ভীক স্বাধীনচেতা নির্লোভ এক মহৎপ্রান মানুষ।নিজের জন্যে কোন দিন কখনো কিচ্ছু চাননি।সব সময় সত্যিকারের মানুষের কল্যানে কাজ করেছেন আজীবন।

একটু বেশী রাগি মানুষ হলেও তাঁর মতো মানবিক মানুষ দূর্লভ।শতোকষ্টেও কখনো কারো কাছে নিজের জন্যে মাথা নোয়াননি নোয়াবেনও না।তিনি দূঃখ প্রকাশ করে বললেন, কাজ করতে গিয়ে ভয়ানক কিছু অযোগ্য মানুষের মুখোমুখি হতে হচ্ছে,এদের মত মূর্খ লোভি অযোগ্যরা সাংস্কৃতিক অঙ্গন কে যুগ যুগ ধরে মুর্খ থেকে মূর্খ বানিয়ে চলেছে,এদের কারনে সত্যিকারের প্রতিভারা হারিয়ে যাচ্ছে।এই লক্ষ কে মাথায় নিয়ে টোন এন্ড টিউন স্কুল অব মিউজিক গুনি এই মানুষটির তত্ত্বাবধানে একটি সুস্থ সাংস্কৃতিক শিক্ষা দানের মাধ্যমে,একটি সমৃদ্ধশালী স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তেই এই স্কুলিংয়ের আয়োজন করছে।সম্পূর্ন বৈজ্ঞনিক উপায়ে তিন বছরের শিক্ষাদান কে তিনি এক বছরেই করে দেখাবেন।দেশের কল্যানে আদর্শিক এই মানুষটি তাঁর সততা ও একনিষ্ঠতার জন্যে দেশের শিল্পাঙ্গনের এক অভূতপূর্ব সাফল্য বয়ে আনবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।সংস্কৃতি মানে শুদ্ধতা এবং শুদ্ধ মানুষ। শেখ জসিম তেমনি একজন সত্য শুদ্ধ আত্মার মানুষ, মানুষের কল্যানই যার প্রধান উদ্দেশ্য।এই গুনি মানুষ গুলোকে খুঁজে এনে আদর মমতা সম্মানে কাজ করার সুযোগ করে দেয়া সমাজ ও রাষ্ট্রের সকলে দায়িত্ব।

back to top