দেশের বিভিন্ন প্রান্তের স্বাবলম্বী ও স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় বিভিন্ন কার্যক্রমের সঙ্গে সংশিষ্ট নারীদের নিয়ে গঠিত ‘নারী উদ্যোক্তা সম্মিলন কেন্দ্র (ডাব্লিউইসিসি)’। নারীদের আরও সচেতন ও অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার বিভিন্ন দিক নির্দেশনা এবং কঠিন সব পরিস্থিতি পার করার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কার্যক্রম নিয়ে ‘নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নই দিতে পারে দেশের সম্মৃদ্ধি’ শীর্ষক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ধানমন্ডির হোয়াইট হলে দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা প্রায় সাতশতাধিক নারী অংশ নেয়।
শ্রেয়া বিউটি পার্লারের কর্ণধার ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুমা মন্ডলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাড: গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিসিকের চেয়ারম্যানের একজন বিশেষ প্রতিনিধি, এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আকদুস সালাম সরদার, লিজান গ্র“পের চেয়ারম্যান তানিয়া হক, কাউন্টার পার্ট ইস্টারন্যাশনালের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট মাহাদী হাসান কিংশুক, উজালার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও কো-ফাউন্ডার আফরোজা পারভিন এবং অ্যবসোর সভাপতি ও এলেন এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাদিয়া তাজমিন দোলা।
অনুষ্ঠানে তানিয়া হক বলেন, ‘একটা গাছ লাগানো খুবই সহজ কিন্তু সেটা যত্ন করে বড় করে তোলা খুবই কঠিন। অনেক যত্ন করে কিছু তৈরি করলে সেটার ফল অবশ্যই ভালো হয়। নারীদেরও সব কাজের মতো ব্যবসায়ীক কাজেও যত্নবান হতে হবে।’ আবদুস সালাম সরদার বলেন, ‘অধিকাংশ মেয়েরা এখনও বিউটি পার্লার কিংবা অনলাইন ব্যবসায়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন। কিন্তু সেই দিন এখন শেষ। মেয়েদের শিল্প, কলকারখানা তৈরির দিকে ঝুকতে হবে। সাহস দেখালে সেটা অবশ্যই সম্ভব।’ তাজমিন দোলা বলেন, ‘আমরা নারী, আমরাও পারি।’
প্রোগ্রামের শুরুতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা নারীরা স্বাবলম্বি হওয়ার কষ্টের গল্পগুলো বলেন। এশা ফ্যাশানের সত্ত্বাধিকারি সানজিদা আক্তার ইশা, নুর ক্যাটারিং অ্যান্ড হ্যান্ডিক্রাফটের পারিচালক শাহানারা নুর, ওলিভিয়া ম্যাকওভারের ইশরাত জাহানসহ অনেকেই নিজের উঠে আসার গল্প শোনান।
এরপর প্রধান অতিথির বক্তব্যে গ্লোরিয়া ঝর্ণা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়েদের স্বাবলম্বি হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এতো ব্যবসায়ী ও স্বাবলম্বি নারীদের দেখে অত্যান্ত ভালো লাগছে। এভাবে উদ্দিপনা থাকলে মেয়েরা আরও অনেক বেশি এগিয়ে যাবে।’
সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশের বিভিন্ন প্রান্তের স্বাবলম্বী ও স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় বিভিন্ন কার্যক্রমের সঙ্গে সংশিষ্ট নারীদের নিয়ে গঠিত ‘নারী উদ্যোক্তা সম্মিলন কেন্দ্র (ডাব্লিউইসিসি)’। নারীদের আরও সচেতন ও অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার বিভিন্ন দিক নির্দেশনা এবং কঠিন সব পরিস্থিতি পার করার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কার্যক্রম নিয়ে ‘নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নই দিতে পারে দেশের সম্মৃদ্ধি’ শীর্ষক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ধানমন্ডির হোয়াইট হলে দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা প্রায় সাতশতাধিক নারী অংশ নেয়।
শ্রেয়া বিউটি পার্লারের কর্ণধার ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুমা মন্ডলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাড: গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিসিকের চেয়ারম্যানের একজন বিশেষ প্রতিনিধি, এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আকদুস সালাম সরদার, লিজান গ্র“পের চেয়ারম্যান তানিয়া হক, কাউন্টার পার্ট ইস্টারন্যাশনালের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট মাহাদী হাসান কিংশুক, উজালার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও কো-ফাউন্ডার আফরোজা পারভিন এবং অ্যবসোর সভাপতি ও এলেন এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাদিয়া তাজমিন দোলা।
অনুষ্ঠানে তানিয়া হক বলেন, ‘একটা গাছ লাগানো খুবই সহজ কিন্তু সেটা যত্ন করে বড় করে তোলা খুবই কঠিন। অনেক যত্ন করে কিছু তৈরি করলে সেটার ফল অবশ্যই ভালো হয়। নারীদেরও সব কাজের মতো ব্যবসায়ীক কাজেও যত্নবান হতে হবে।’ আবদুস সালাম সরদার বলেন, ‘অধিকাংশ মেয়েরা এখনও বিউটি পার্লার কিংবা অনলাইন ব্যবসায়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন। কিন্তু সেই দিন এখন শেষ। মেয়েদের শিল্প, কলকারখানা তৈরির দিকে ঝুকতে হবে। সাহস দেখালে সেটা অবশ্যই সম্ভব।’ তাজমিন দোলা বলেন, ‘আমরা নারী, আমরাও পারি।’
প্রোগ্রামের শুরুতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা নারীরা স্বাবলম্বি হওয়ার কষ্টের গল্পগুলো বলেন। এশা ফ্যাশানের সত্ত্বাধিকারি সানজিদা আক্তার ইশা, নুর ক্যাটারিং অ্যান্ড হ্যান্ডিক্রাফটের পারিচালক শাহানারা নুর, ওলিভিয়া ম্যাকওভারের ইশরাত জাহানসহ অনেকেই নিজের উঠে আসার গল্প শোনান।
এরপর প্রধান অতিথির বক্তব্যে গ্লোরিয়া ঝর্ণা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়েদের স্বাবলম্বি হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এতো ব্যবসায়ী ও স্বাবলম্বি নারীদের দেখে অত্যান্ত ভালো লাগছে। এভাবে উদ্দিপনা থাকলে মেয়েরা আরও অনেক বেশি এগিয়ে যাবে।’