ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি-র পায়রা চত্বরে আগামীকাল বুধবার (১২ জানুয়ারি ২০২২) সন্ধ্যা ৬টায় অনুষ্ঠিত হবে কাওয়ালি সঙ্গীতের আসর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাওয়ালি ব্যান্ড “সিলসিলা” ও সাধারণ ছাত্রদের আয়োজনে এই অনুষ্ঠান করা হচ্ছে। টিকিট ছাড়াই দর্শকরা অনুষ্ঠানটি সরাসির উপেভাগ করতে পারবেন বলে নিশ্চিত করেছেন আয়োজক কমিটি।
অনুষ্ঠানে কাওয়ালি সঙ্গীত পরিবেশন করবেন “সিলসিলা” ব্যান্ডের লুৎফর রহমান ও খালিদ হাসান আবিদ। এছাড়াও গান গাইবেন মুর্শিদি-ভান্ডারী ধারার সঙ্গীত শিল্পী শেখ ফাহিম ফয়সাল। অনুষ্ঠানের মূল কাওয়াল দল হিসেবে আসছেন ঢাকার বিখ্যাত কাওয়াল নাদিম এহতেশাম রেজা খাঁ ও তার দল। সন্ধ্যা ৬ টায় শুরু হয়ে রাত ৯.৩০ পর্যন্ত চলবে এই আসর।
আসরের আয়োজকদের সমন্বয়কারী আল আমিন রাকিব তনয় বলেন, “উপমহাদেশের অন্যতম শক্তিশালী সঙ্গীত ধারা হচ্ছে কাওয়ালি। কাওয়ালি গানের রয়েছে এক অনবদ্য শক্তি যা অন্তরে প্রশান্তি এনে দেয়, মনকে করে তোলে পবিত্র। ভারত-পাকিস্তানে বহুল পরিচিত এই সঙ্গীত ধারা বাংলাদেশের মূল ধারায় খুব বেশি পরিচিত না। শিল্পের এই পুরাতন ও জনপ্রিয় ধারাকে সামনে তুলে আনতেই আমাদের এই আয়োজন।”
অনুষ্ঠানের অন্যতম আয়োজক মীর হুযাইফা আল-মামদূহ বলেন, “আমরা সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করতে চাই। দেশীয় সব রকমের বৈচিত্র্য আমরা মূলধারায় নিয়ে আসতে চাই। কাওয়ালি মাহফিল সেই ধারাবাহিকতা থেকেই আয়োজন করছি। আমাদের ঢাকা শহরেই দরবারি ঘরানার কাওয়ালি দু’শ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে চলছে। কিন্তু মূলধারায় এটা ব্রাত্যই বলতে গেলে প্রায়। কাওয়ালির বৈচিত্রে মানুষ অবগাহন করুক, কাওয়ালি সহ অন্য সমস্ত বৈচিত্র্য টিকে যাক। এটাই আমাদের চাওয়া।”
মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি-র পায়রা চত্বরে আগামীকাল বুধবার (১২ জানুয়ারি ২০২২) সন্ধ্যা ৬টায় অনুষ্ঠিত হবে কাওয়ালি সঙ্গীতের আসর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাওয়ালি ব্যান্ড “সিলসিলা” ও সাধারণ ছাত্রদের আয়োজনে এই অনুষ্ঠান করা হচ্ছে। টিকিট ছাড়াই দর্শকরা অনুষ্ঠানটি সরাসির উপেভাগ করতে পারবেন বলে নিশ্চিত করেছেন আয়োজক কমিটি।
অনুষ্ঠানে কাওয়ালি সঙ্গীত পরিবেশন করবেন “সিলসিলা” ব্যান্ডের লুৎফর রহমান ও খালিদ হাসান আবিদ। এছাড়াও গান গাইবেন মুর্শিদি-ভান্ডারী ধারার সঙ্গীত শিল্পী শেখ ফাহিম ফয়সাল। অনুষ্ঠানের মূল কাওয়াল দল হিসেবে আসছেন ঢাকার বিখ্যাত কাওয়াল নাদিম এহতেশাম রেজা খাঁ ও তার দল। সন্ধ্যা ৬ টায় শুরু হয়ে রাত ৯.৩০ পর্যন্ত চলবে এই আসর।
আসরের আয়োজকদের সমন্বয়কারী আল আমিন রাকিব তনয় বলেন, “উপমহাদেশের অন্যতম শক্তিশালী সঙ্গীত ধারা হচ্ছে কাওয়ালি। কাওয়ালি গানের রয়েছে এক অনবদ্য শক্তি যা অন্তরে প্রশান্তি এনে দেয়, মনকে করে তোলে পবিত্র। ভারত-পাকিস্তানে বহুল পরিচিত এই সঙ্গীত ধারা বাংলাদেশের মূল ধারায় খুব বেশি পরিচিত না। শিল্পের এই পুরাতন ও জনপ্রিয় ধারাকে সামনে তুলে আনতেই আমাদের এই আয়োজন।”
অনুষ্ঠানের অন্যতম আয়োজক মীর হুযাইফা আল-মামদূহ বলেন, “আমরা সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করতে চাই। দেশীয় সব রকমের বৈচিত্র্য আমরা মূলধারায় নিয়ে আসতে চাই। কাওয়ালি মাহফিল সেই ধারাবাহিকতা থেকেই আয়োজন করছি। আমাদের ঢাকা শহরেই দরবারি ঘরানার কাওয়ালি দু’শ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে চলছে। কিন্তু মূলধারায় এটা ব্রাত্যই বলতে গেলে প্রায়। কাওয়ালির বৈচিত্রে মানুষ অবগাহন করুক, কাওয়ালি সহ অন্য সমস্ত বৈচিত্র্য টিকে যাক। এটাই আমাদের চাওয়া।”