বসন্তের প্রারম্ভে নুরুল ইসলাম স্মৃতি পাঠাগার ও পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে সাংস্কৃতিক উৎসব ও গুণীজন সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার তল্লার আজমেরীবাগ এলাকায় পাঠাগার প্রাঙ্গণে এই আয়োজন করা হয়।
জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে সাংস্কৃতিক উৎসব শুরু হয়। এরপর শিশু-কিশোরদের কণ্ঠে আবৃতি, গান ও গানের তালে নৃত্যে মুখরিত হয়ে ওঠে পাঠাগার প্রাঙ্গণ। অনুষ্ঠানে শিক্ষানুরাগী কাশেম জামাল ও কবি আমজাদ হোসেনকে (মরনোত্তর) সম্মননা প্রদান করা হয়। প্রয়াত আমজাদ হোসেনের পক্ষে তার ছেলে সাংবাদিক আফজাল হোসেন পন্টি সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন।
আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কাশেম জামাল। আরও বক্তব্য রাখেন সুধীজন পাঠাগারের কর্মাধ্যক্ষ আল-আমিন, সাংবাদিক ইউসুফ আলী এটম, কবি করিম রেজা, কলেজ শিক্ষক মশিউর রহমান, নুরুল ইসলাম স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা মর্তুজা শরীফুল ইসলাম, সাংবাদিক আফজাল হোসেন পন্টি।
বক্তারা বলেন, বসন্তের সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের ভাষা সংগ্রামের ইতিহাস। মায়ের মুখের ভাষায় কথা বলার অধিকার অর্জনের জন্য বিশ্বে একমাত্র দেশ বাংলাদেশ লড়াই করেছে, রক্ত জড়িয়েছে। ভাষার মর্যাদা রক্ষা করে চলতে হবে। আমাদের চারদিকেই এখন হতাশার চিত্র। এইসব হতাশা কাটিয়ে সংস্কৃতি রক্ষায় কাজ করতে হবে। পাঠাগার প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা তার মধ্যে অন্যতম একটি মাধ্যম। এইসব প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা করার জন্য সমাজের সকলকেই এগিয়ে আসা উচিত।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে শিশু-কিশোরদের মাঝে বই বিতরণ করা হয়। সকলের হাতে বই তুলে দেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
বসন্তের প্রারম্ভে নুরুল ইসলাম স্মৃতি পাঠাগার ও পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে সাংস্কৃতিক উৎসব ও গুণীজন সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার তল্লার আজমেরীবাগ এলাকায় পাঠাগার প্রাঙ্গণে এই আয়োজন করা হয়।
জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে সাংস্কৃতিক উৎসব শুরু হয়। এরপর শিশু-কিশোরদের কণ্ঠে আবৃতি, গান ও গানের তালে নৃত্যে মুখরিত হয়ে ওঠে পাঠাগার প্রাঙ্গণ। অনুষ্ঠানে শিক্ষানুরাগী কাশেম জামাল ও কবি আমজাদ হোসেনকে (মরনোত্তর) সম্মননা প্রদান করা হয়। প্রয়াত আমজাদ হোসেনের পক্ষে তার ছেলে সাংবাদিক আফজাল হোসেন পন্টি সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন।
আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কাশেম জামাল। আরও বক্তব্য রাখেন সুধীজন পাঠাগারের কর্মাধ্যক্ষ আল-আমিন, সাংবাদিক ইউসুফ আলী এটম, কবি করিম রেজা, কলেজ শিক্ষক মশিউর রহমান, নুরুল ইসলাম স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা মর্তুজা শরীফুল ইসলাম, সাংবাদিক আফজাল হোসেন পন্টি।
বক্তারা বলেন, বসন্তের সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের ভাষা সংগ্রামের ইতিহাস। মায়ের মুখের ভাষায় কথা বলার অধিকার অর্জনের জন্য বিশ্বে একমাত্র দেশ বাংলাদেশ লড়াই করেছে, রক্ত জড়িয়েছে। ভাষার মর্যাদা রক্ষা করে চলতে হবে। আমাদের চারদিকেই এখন হতাশার চিত্র। এইসব হতাশা কাটিয়ে সংস্কৃতি রক্ষায় কাজ করতে হবে। পাঠাগার প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা তার মধ্যে অন্যতম একটি মাধ্যম। এইসব প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা করার জন্য সমাজের সকলকেই এগিয়ে আসা উচিত।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে শিশু-কিশোরদের মাঝে বই বিতরণ করা হয়। সকলের হাতে বই তুলে দেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।