ছবি: সংগৃহীত
ভারত-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী জোরদার করার লক্ষ্যে মুর্শিদাবাদের ‘গাংচিল ফারাক্কা শাখা’ আয়োজন করছে কবিতা উৎসব।
আগামী বুধবার ফারাক্কার পুরনো বিএলআরও অফিসের জীবনানন্দ-জসিমউদ্দিন মঞ্চে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে ‘গঙ্গা-পদ্মা কবিতা উৎসব’।
এই উৎসবে অংশগ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশ থেকে আসছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর একাধিক চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং ‘বঙ্গবন্ধু পুরস্কারে’ ভূষিত চলচ্চিত্র পরিচালক খান আখতার হোসেন।
‘গাংচিল ফারাক্কা শাখা’র আহ্বায়ক শাহাজাদ হোসেন বলেন, ‘ভারত এবং বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যগত সম্পর্ক রয়েছে। আর দুই দেশের মানুষের মধ্যে সংস্কৃতির মেলবন্ধন বাড়িয়ে তোলার উদ্দেশ্য নিয়ে আমরা দুই দেশের কবি-সাহিত্যিক এবং নৃত্যশিল্পীদের নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। ওই দিন আমরা খান আখতার হোসেন, ভারতের রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত বিশিষ্ট শিক্ষক আশিস উপাধ্যায় এবং বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী চম্পাকলি দাশগুপ্তকেও সংবর্ধনা জানাব।’
দুই বাংলার জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে গঙ্গা-পদ্মা কবিতা উৎসবের সূচনা হবে। গঙ্গা-পদ্মা কবিতা উৎসব অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ফারাক্কার প্রসাসনিক কর্মকর্তা জুনায়েদ আহমেদ, আইসি দেবব্রত চক্রবর্তী, বিশিষ্ট সমাজসেবী অরুণময় দাস, সরকারি আইনজীবী রবিউল ইসলাম সহ ফারাক্কা ও জঙ্গিপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
শাহাজাদ বলেন, ‘আমরা চাই দুই বাংলার মানুষের মধ্যে সংস্কৃতি ও শিল্পের আদান-প্রদান আরও বেশি করে হোক। সেই উদ্দেশ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। দুই বাংলা থেকে প্রায় ১০০ জন কবি-সাহিত্যিক-নৃত্যশিল্পী এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।’
ছবি: সংগৃহীত
বুধবার, ২৪ আগস্ট ২০২২
ভারত-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী জোরদার করার লক্ষ্যে মুর্শিদাবাদের ‘গাংচিল ফারাক্কা শাখা’ আয়োজন করছে কবিতা উৎসব।
আগামী বুধবার ফারাক্কার পুরনো বিএলআরও অফিসের জীবনানন্দ-জসিমউদ্দিন মঞ্চে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে ‘গঙ্গা-পদ্মা কবিতা উৎসব’।
এই উৎসবে অংশগ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশ থেকে আসছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর একাধিক চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং ‘বঙ্গবন্ধু পুরস্কারে’ ভূষিত চলচ্চিত্র পরিচালক খান আখতার হোসেন।
‘গাংচিল ফারাক্কা শাখা’র আহ্বায়ক শাহাজাদ হোসেন বলেন, ‘ভারত এবং বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যগত সম্পর্ক রয়েছে। আর দুই দেশের মানুষের মধ্যে সংস্কৃতির মেলবন্ধন বাড়িয়ে তোলার উদ্দেশ্য নিয়ে আমরা দুই দেশের কবি-সাহিত্যিক এবং নৃত্যশিল্পীদের নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। ওই দিন আমরা খান আখতার হোসেন, ভারতের রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত বিশিষ্ট শিক্ষক আশিস উপাধ্যায় এবং বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী চম্পাকলি দাশগুপ্তকেও সংবর্ধনা জানাব।’
দুই বাংলার জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে গঙ্গা-পদ্মা কবিতা উৎসবের সূচনা হবে। গঙ্গা-পদ্মা কবিতা উৎসব অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ফারাক্কার প্রসাসনিক কর্মকর্তা জুনায়েদ আহমেদ, আইসি দেবব্রত চক্রবর্তী, বিশিষ্ট সমাজসেবী অরুণময় দাস, সরকারি আইনজীবী রবিউল ইসলাম সহ ফারাক্কা ও জঙ্গিপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
শাহাজাদ বলেন, ‘আমরা চাই দুই বাংলার মানুষের মধ্যে সংস্কৃতি ও শিল্পের আদান-প্রদান আরও বেশি করে হোক। সেই উদ্দেশ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। দুই বাংলা থেকে প্রায় ১০০ জন কবি-সাহিত্যিক-নৃত্যশিল্পী এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।’