উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের কালজয়ী ট্রাজেডি হ্যামলেট, ওথেলো ও ম্যাকবেথ। এই তিন ধ্রুপদী ট্রাজেডি অনুসৃত এক নবনাট্য ‘করুণা ও ভীতির গল্প’ প্রযোজনা করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ।
নাটকের প্রদর্শনী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমন্ডলে আগামী ২৬ শে আগস্ট থেকে ২রা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে।
নাটকটির নাট্য ভাবনা, পরিকল্পনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আহমেদুল কবির। নাটকের নেপথ্যে, নির্দেশনা সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন ধীমান চন্দ্র বর্মণ।
নাটকটি সম্পর্কে নির্দেশক ড. আহমেদুল কবির বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের উত্থান-পতন, সামরিকায়ন, রক্তপাত ও হত্যালীলার ঘটনাগুলোকে শেক্সপিয়ারের উল্লিখিত ট্যাজেডিগুলো প্রতিবিম্বিত করে বলেই আমরা শেক্সপিয়ার অনুশীলনের একটি দীর্ঘ শৈল্পিক ও জ্ঞানতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আরেকটি নতুন সংযোজন করতে নবনাট্য ‘করুণা ও ভীতির গল্প’ প্রযোজনার মাধ্যমে।
তিনি আরো বলেন, পুরাতন সময়ের গ্রন্থি খুলে আমরা সৃজন করতে চেয়েছি বর্তমান সময়ের এক চৌচির গাথা করুণা ও ভীতির গল্প। আমাদের করুণ ও ভীত গল্পগুচ্ছের ভুবনে আপনাদের স্বাগত জানাই করুণায় সিক্ত হতে নয়, ভয়ে ত্রস্ত হতে নয়। বিমোক্ষণের ভেতর দিয়ে অভিনীত জীবনের সাথে বাস্তব জীবনের ব্যবধান ঘুচে গেলে যে জীবনের আবিস্কার ঘটে, সেই জীবনের খোঁজে সৃজিত আনন্দ ও শিক্ষার অমৃত ভুবনে আপনাদের জানাই বিনীত স্বাগতম।
নাটকে অভিনয় করেছে বিভাগের প্রথম বর্ষ, ২য় সেমিস্টারে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী মো. রায়হান উল্যাহ আল সালাম, অরুণা সিক্ত সাচী, কানিজ ফারজানা আরেফিন, সাইলিনা বিশ্বাস পূর্বা, গোলাপ রানী দাস, পূজা সরকার, মুনতাকা বিনতে হক ইরা, রজিবুল ইসলাম সোহাগ, সাদমান সৌমিক সিয়াম, শাকির আলীম, মো. সামির হোসেন, আবিদ হাসান, চন্দ্রিমা হালদার, উর্মি আক্তার, ফারিহা তাসনীম হৃদি, সানজানা হোসেন তনিমা, জিনিয়া ইসলাম, আলফতউন আলিসজ্ঞান প্রত্যাশা, আবু সায়ীদ, নিলয় কুমার বিশ্বাস, আকাশ রায়, বিজয় চন্দ্র সিংহ ও চয়ন মন্ডল।
মঞ্চ, আলোক ও দ্রব্য পরিকল্পনা করেছেন ড. আহমেদুল কবির এবং সহযোগীতা করেছেন ধীমান চন্দ্র বর্মণ, পোশাক ও রূপসজ্জা পরিকল্পনায় উম্মে সুমাইয়া। সংগীত পরিকল্পনা করেছেন মনোহর চন্দ্র দাস। সংগীত সঞ্চালনে ইফতি শাহরিয়ার রাইয়ান, আলোক প্রয়োগ তত্ত্বাবধানে শাহাবুদ্দিন মিয়া। আলোক প্রক্ষেপণে প্রাণ কৃষ্ণ বনিক, জাদিদ ইমতিয়াজ আহমেদ, মুজাহিদুল ইসলাম রিফাত। প্রচার ও প্রকাশনায় তানভীর নাহিদ খান, আহসান খান। স্থির চিত্র ধারণে ওবায়দুর রহমান সোহান ও মিরহাজুল শিবলী। মঞ্চ অঙ্কনে রজিবুল ইসলাম সোহাগ।
বৃহস্পতিবার, ২৫ আগস্ট ২০২২
উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের কালজয়ী ট্রাজেডি হ্যামলেট, ওথেলো ও ম্যাকবেথ। এই তিন ধ্রুপদী ট্রাজেডি অনুসৃত এক নবনাট্য ‘করুণা ও ভীতির গল্প’ প্রযোজনা করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ।
নাটকের প্রদর্শনী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমন্ডলে আগামী ২৬ শে আগস্ট থেকে ২রা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে।
নাটকটির নাট্য ভাবনা, পরিকল্পনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আহমেদুল কবির। নাটকের নেপথ্যে, নির্দেশনা সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন ধীমান চন্দ্র বর্মণ।
নাটকটি সম্পর্কে নির্দেশক ড. আহমেদুল কবির বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের উত্থান-পতন, সামরিকায়ন, রক্তপাত ও হত্যালীলার ঘটনাগুলোকে শেক্সপিয়ারের উল্লিখিত ট্যাজেডিগুলো প্রতিবিম্বিত করে বলেই আমরা শেক্সপিয়ার অনুশীলনের একটি দীর্ঘ শৈল্পিক ও জ্ঞানতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আরেকটি নতুন সংযোজন করতে নবনাট্য ‘করুণা ও ভীতির গল্প’ প্রযোজনার মাধ্যমে।
তিনি আরো বলেন, পুরাতন সময়ের গ্রন্থি খুলে আমরা সৃজন করতে চেয়েছি বর্তমান সময়ের এক চৌচির গাথা করুণা ও ভীতির গল্প। আমাদের করুণ ও ভীত গল্পগুচ্ছের ভুবনে আপনাদের স্বাগত জানাই করুণায় সিক্ত হতে নয়, ভয়ে ত্রস্ত হতে নয়। বিমোক্ষণের ভেতর দিয়ে অভিনীত জীবনের সাথে বাস্তব জীবনের ব্যবধান ঘুচে গেলে যে জীবনের আবিস্কার ঘটে, সেই জীবনের খোঁজে সৃজিত আনন্দ ও শিক্ষার অমৃত ভুবনে আপনাদের জানাই বিনীত স্বাগতম।
নাটকে অভিনয় করেছে বিভাগের প্রথম বর্ষ, ২য় সেমিস্টারে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী মো. রায়হান উল্যাহ আল সালাম, অরুণা সিক্ত সাচী, কানিজ ফারজানা আরেফিন, সাইলিনা বিশ্বাস পূর্বা, গোলাপ রানী দাস, পূজা সরকার, মুনতাকা বিনতে হক ইরা, রজিবুল ইসলাম সোহাগ, সাদমান সৌমিক সিয়াম, শাকির আলীম, মো. সামির হোসেন, আবিদ হাসান, চন্দ্রিমা হালদার, উর্মি আক্তার, ফারিহা তাসনীম হৃদি, সানজানা হোসেন তনিমা, জিনিয়া ইসলাম, আলফতউন আলিসজ্ঞান প্রত্যাশা, আবু সায়ীদ, নিলয় কুমার বিশ্বাস, আকাশ রায়, বিজয় চন্দ্র সিংহ ও চয়ন মন্ডল।
মঞ্চ, আলোক ও দ্রব্য পরিকল্পনা করেছেন ড. আহমেদুল কবির এবং সহযোগীতা করেছেন ধীমান চন্দ্র বর্মণ, পোশাক ও রূপসজ্জা পরিকল্পনায় উম্মে সুমাইয়া। সংগীত পরিকল্পনা করেছেন মনোহর চন্দ্র দাস। সংগীত সঞ্চালনে ইফতি শাহরিয়ার রাইয়ান, আলোক প্রয়োগ তত্ত্বাবধানে শাহাবুদ্দিন মিয়া। আলোক প্রক্ষেপণে প্রাণ কৃষ্ণ বনিক, জাদিদ ইমতিয়াজ আহমেদ, মুজাহিদুল ইসলাম রিফাত। প্রচার ও প্রকাশনায় তানভীর নাহিদ খান, আহসান খান। স্থির চিত্র ধারণে ওবায়দুর রহমান সোহান ও মিরহাজুল শিবলী। মঞ্চ অঙ্কনে রজিবুল ইসলাম সোহাগ।