কলকাতায় সাংবাদিকদের বললেন অপু বিশ্বাস
বাংলাদেশের সফল চলচ্চিত্র তারকা অপু বিশ্বাস এখন ভারতের কলকাতাতেও ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এই ব্যস্ততা সত্বেও নায়িকা অপু বিশ্বাস সোমবার সন্ধ্যায় কলকাতাস্থ ইন্দোবাংলা প্রেসক্লাব-এ সাংবাদিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিযে আলাপচারিতায় যোগ দিয়েছিলেন। আলাপচারিতায় তিনি ছেলে আব্রাহাম খান জয়, সাবেক স্বামী নায়ক শাকিব খান কিংবা বর্তমানে শাকিব-বুবলী সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেছেন।
সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন, অপু বিশ্বাস কলকাতায় বিয়ে করছেন কিনা? জবাবে অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘নামের সাথে যেহেতু অভিনেত্রী শব্দটা রয়েছে, তাই সেখানে স্বাধীনতা তো আছেই। তাছাড়া ব্যক্তি জীবনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবার আর লুকিয়ে চুকিয়ে নয়, সবাইকে জানিয়েই যা করার করবো’।
অপু বিশ্বাস তাঁর একমাত্র ছেলে আবরাহাম খান জয়কে নিয়ে কলকাতায় এসেছেন। পূজার বিজয়া দশমীর দিন তিনি কলকাতার কাঁকুরগাছির যুবকবৃন্দ ক্লাবের সর্বজনীন পূজায় সিঁদুর খেলায় অংশ নেন। সর্বজনীন ওই পূজা কমিটি এবার পূজার মুখ করেছিল অপু বিশ্বাসকে।
সোমবার সন্ধ্যায় ‘উৎসবের রঙে অপুর সাথে’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল কলকাতায় ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে। কলকাতার সিআইটি রোডে প্রেস ক্লাবের অস্থায়ী ঠিকানায় বিজয়া সম্মেলনীর আয়োজন করা হয়েছিল। সম্মিলনীর প্রধান অতিথি ছিলেন অপু বিশ্বাস। অনুষ্ঠানে প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয় এই জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে।
এ সময় অপু জানান ‘কলকাতার ফুচকা আমার কাছে ভিষণ প্রিয়। কলকাতার ফুচকার রয়েছে আলাদা একটি স্বাদ। সেই স্বাদ আর অন্য কোনো জায়গার ফুচকায় পাইনি। কলকাতায় এলেই মন ভরে ফুচকা খাই। এবারও এই পূজার মৌসুমে এসে প্রচুর ফুচকা খেয়েছি।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ দীপক দেবনাথ।অপুর সঙ্গে সবার পরিচয় করিয়ে দেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শুভজিৎ পুততুণ্ড। অপুর হাতে ফুল তুলে দেন সভাপতি কিংশুক চক্রবর্তী, উত্তরীয় পরিয়ে দেন কমিটির সদস্য সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়, মানপত্র তুলে দেন আহ্বায়ক ভাস্কর সরদার, স্মারক তুলে দেন সত্যজিৎ চক্রবর্তী, কলকাতার প্রসিদ্ধ মিষ্টির প্যাকেট তুলে দেন দীপক দেবনাথ। পরে বাংলার রসগোল্লা খান অপু এবং ক্লাবের সদস্যেরও খাইয়ে দেন।
এদিন ক্লাবের পক্ষ থেকে অপুকে ‘সাম্মানিক সদস্য’ পদ তুলে দেওয়া হয় । ফর্ম পূরণের মধ্য দিয়ে এই সদস্য পদ গ্রহণ করেন অপু বিশ্বাস।
ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের তরফে এর সংবর্ধনা ও সাম্মানিক সদস্য পদ পেয়ে অপু বিশ্বাস জানান, ‘ ইন্দোবাংলা প্রেসক্লাব আজ আমাকে যে সম্মান দিয়েছে তার কতটা পাওয়ার যোগ্য তা আমি জানি না। আজকে আপনাদের প্রেস ক্লাবের একজন সদস্য হলাম। আমি চাই আপনাদের সঙ্গে চিরদিন থাকতে’।
এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। অপু বলেন, ‘বাবা-মাকে মিস করি। তাদের জন্য আমি আড়ালে কান্না করি। পৃথিবীতে বাবা-মা যে কত গুরুত্বপূর্ণ, সেটা আমি ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। বিশেষ করে মাকে বেশি মনে পড়ে। কারণ আমার ছোট্ট সন্তানকে মা দেখভাল করতো। মায়ের সঙ্গে আমার সন্তানের সম্পর্কটা খুব নিবিড় ছিল, তাই ব্যক্তিগতভাবে এটা আমাকে ভিষণভাবে কাঁদায়’।
শাকিবের সাথে অভিনয় করার সুযোগ আসলে করবেন কিনা- এই প্রশ্নের উত্তরে অপু জানান, ‘আমি একজন অভিনেত্রী। আমার কাজই অভিনয় করা। তাই গল্প বা চরিত্র পছন্দ হলে সেখানে না করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না’। এ সময় ভবিষ্যতে কলকাতায় শুটিং করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি।
শাকিব, বুবলী, অপুকে নিয়ে কোনো ছবি হলে তাতে অভিনয় করতে চান কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে অপু বলেন, পরিচালক বা প্রযোজকরা কী আদৌ তা চায়? তারা যদি মনে করেন যে চলচ্চিত্রের স্বার্থে এটা দরকার, তাদেরকে একসাথে নিয়ে করলে ভালো কিছু হবে সেক্ষেত্রে তারাই ডিসিশন মেকার। তারা যদি আমাকে বাছাই করেন ভেবে দেখবো।
যদি সিনেমায় না আসতেন, তবে কোন পেশাকে বেছে নিতেন, এমন প্রশ্নের জবাবে অপু জানাল, নৃত্যশিল্পী হিসেবে কিংবা আইনজীবী হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তাম।
এখন শিল্পী বিশেষ করে চলচ্চিত্র শিল্পীদের মধ্যে রাজনীতিতে আসার প্রবণতা প্রবল, এ ক্ষেত্রে আপনি আসতে চান কিনা কিনা ? অপু তিনি বলেন, ‘এখনই নয়। এই মুহূর্তে ছবিতে ফোকাস করছি’।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ‘শুধু পূজা নয়, এবার আমি কলকাতায় এসেছি আমার প্রয়াত মা–বাবার পিণ্ড দান করার জন্য। তাই ছুটে গিয়েছিলাম বিহারের হিন্দু তীর্থস্থান গয়াতে। গয়ার পুণ্যভূমিতে আমি আমার মা–বাবার পিণ্ড দান করে আত্মায় অবারিত শান্তি পেয়েছি। আমার মা–বাবা ছিল আমার আদর্শ। প্রতি মুহূর্তে তাঁদের মিস করি।’
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে সব সময় ছায়ার মতো ছিলেন এই অভিনেত্রীর মা শেফালী বিশ্বাস। ২০২০ সালে হঠাৎ করেই মাকে হারান অপু বিশ্বাস। মায়ের কথা স্মরণ করে অপু বলেন,‘মায়ের উৎসাহে আমি আজ এই পর্যায়ে আসতে পেরেছি। ছোট বেলায় স্বপ্ন দেখতাম একজন নৃত্য শিল্পী হওয়ার। মা একজন নৃত্য শিল্প ছিলেন। শেষ পর্যন্ত হয়ে গেলাম একজন অভিনেত্রী। বাংলাদেশের নায়করাজ রাজ্জাকের সঙ্গে অভিনয় করার সুযোগ পেয়ে আমি নাচ ছেড়ে অভিনয় জগতে পা বাড়াই। ২০০৭ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত নিজেকে বিলিয়ে দেই চলচ্চিত্রে।’
আলাপ আড্ডার একপর্যায়ে অপু বিশ্বাস বললেন, ‘আমি কলকাতার অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনয় করেছি। উনি খুব ভালো মানুষ। কলকাতার যেসব অভিনেতাদের সঙ্গে অভিনয় করেছি, তাদের ব্যবহারে আমি মুগ্ধ। সবাই ভালো মানুষ। তাঁরাও আমাকে খুব ভালোবাসেন।’
কলকাতায় সাংবাদিকদের বললেন অপু বিশ্বাস
বুধবার, ১২ অক্টোবর ২০২২
বাংলাদেশের সফল চলচ্চিত্র তারকা অপু বিশ্বাস এখন ভারতের কলকাতাতেও ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এই ব্যস্ততা সত্বেও নায়িকা অপু বিশ্বাস সোমবার সন্ধ্যায় কলকাতাস্থ ইন্দোবাংলা প্রেসক্লাব-এ সাংবাদিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিযে আলাপচারিতায় যোগ দিয়েছিলেন। আলাপচারিতায় তিনি ছেলে আব্রাহাম খান জয়, সাবেক স্বামী নায়ক শাকিব খান কিংবা বর্তমানে শাকিব-বুবলী সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেছেন।
সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন, অপু বিশ্বাস কলকাতায় বিয়ে করছেন কিনা? জবাবে অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘নামের সাথে যেহেতু অভিনেত্রী শব্দটা রয়েছে, তাই সেখানে স্বাধীনতা তো আছেই। তাছাড়া ব্যক্তি জীবনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবার আর লুকিয়ে চুকিয়ে নয়, সবাইকে জানিয়েই যা করার করবো’।
অপু বিশ্বাস তাঁর একমাত্র ছেলে আবরাহাম খান জয়কে নিয়ে কলকাতায় এসেছেন। পূজার বিজয়া দশমীর দিন তিনি কলকাতার কাঁকুরগাছির যুবকবৃন্দ ক্লাবের সর্বজনীন পূজায় সিঁদুর খেলায় অংশ নেন। সর্বজনীন ওই পূজা কমিটি এবার পূজার মুখ করেছিল অপু বিশ্বাসকে।
সোমবার সন্ধ্যায় ‘উৎসবের রঙে অপুর সাথে’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল কলকাতায় ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে। কলকাতার সিআইটি রোডে প্রেস ক্লাবের অস্থায়ী ঠিকানায় বিজয়া সম্মেলনীর আয়োজন করা হয়েছিল। সম্মিলনীর প্রধান অতিথি ছিলেন অপু বিশ্বাস। অনুষ্ঠানে প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয় এই জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে।
এ সময় অপু জানান ‘কলকাতার ফুচকা আমার কাছে ভিষণ প্রিয়। কলকাতার ফুচকার রয়েছে আলাদা একটি স্বাদ। সেই স্বাদ আর অন্য কোনো জায়গার ফুচকায় পাইনি। কলকাতায় এলেই মন ভরে ফুচকা খাই। এবারও এই পূজার মৌসুমে এসে প্রচুর ফুচকা খেয়েছি।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ দীপক দেবনাথ।অপুর সঙ্গে সবার পরিচয় করিয়ে দেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শুভজিৎ পুততুণ্ড। অপুর হাতে ফুল তুলে দেন সভাপতি কিংশুক চক্রবর্তী, উত্তরীয় পরিয়ে দেন কমিটির সদস্য সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়, মানপত্র তুলে দেন আহ্বায়ক ভাস্কর সরদার, স্মারক তুলে দেন সত্যজিৎ চক্রবর্তী, কলকাতার প্রসিদ্ধ মিষ্টির প্যাকেট তুলে দেন দীপক দেবনাথ। পরে বাংলার রসগোল্লা খান অপু এবং ক্লাবের সদস্যেরও খাইয়ে দেন।
এদিন ক্লাবের পক্ষ থেকে অপুকে ‘সাম্মানিক সদস্য’ পদ তুলে দেওয়া হয় । ফর্ম পূরণের মধ্য দিয়ে এই সদস্য পদ গ্রহণ করেন অপু বিশ্বাস।
ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের তরফে এর সংবর্ধনা ও সাম্মানিক সদস্য পদ পেয়ে অপু বিশ্বাস জানান, ‘ ইন্দোবাংলা প্রেসক্লাব আজ আমাকে যে সম্মান দিয়েছে তার কতটা পাওয়ার যোগ্য তা আমি জানি না। আজকে আপনাদের প্রেস ক্লাবের একজন সদস্য হলাম। আমি চাই আপনাদের সঙ্গে চিরদিন থাকতে’।
এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। অপু বলেন, ‘বাবা-মাকে মিস করি। তাদের জন্য আমি আড়ালে কান্না করি। পৃথিবীতে বাবা-মা যে কত গুরুত্বপূর্ণ, সেটা আমি ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। বিশেষ করে মাকে বেশি মনে পড়ে। কারণ আমার ছোট্ট সন্তানকে মা দেখভাল করতো। মায়ের সঙ্গে আমার সন্তানের সম্পর্কটা খুব নিবিড় ছিল, তাই ব্যক্তিগতভাবে এটা আমাকে ভিষণভাবে কাঁদায়’।
শাকিবের সাথে অভিনয় করার সুযোগ আসলে করবেন কিনা- এই প্রশ্নের উত্তরে অপু জানান, ‘আমি একজন অভিনেত্রী। আমার কাজই অভিনয় করা। তাই গল্প বা চরিত্র পছন্দ হলে সেখানে না করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না’। এ সময় ভবিষ্যতে কলকাতায় শুটিং করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি।
শাকিব, বুবলী, অপুকে নিয়ে কোনো ছবি হলে তাতে অভিনয় করতে চান কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে অপু বলেন, পরিচালক বা প্রযোজকরা কী আদৌ তা চায়? তারা যদি মনে করেন যে চলচ্চিত্রের স্বার্থে এটা দরকার, তাদেরকে একসাথে নিয়ে করলে ভালো কিছু হবে সেক্ষেত্রে তারাই ডিসিশন মেকার। তারা যদি আমাকে বাছাই করেন ভেবে দেখবো।
যদি সিনেমায় না আসতেন, তবে কোন পেশাকে বেছে নিতেন, এমন প্রশ্নের জবাবে অপু জানাল, নৃত্যশিল্পী হিসেবে কিংবা আইনজীবী হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তাম।
এখন শিল্পী বিশেষ করে চলচ্চিত্র শিল্পীদের মধ্যে রাজনীতিতে আসার প্রবণতা প্রবল, এ ক্ষেত্রে আপনি আসতে চান কিনা কিনা ? অপু তিনি বলেন, ‘এখনই নয়। এই মুহূর্তে ছবিতে ফোকাস করছি’।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ‘শুধু পূজা নয়, এবার আমি কলকাতায় এসেছি আমার প্রয়াত মা–বাবার পিণ্ড দান করার জন্য। তাই ছুটে গিয়েছিলাম বিহারের হিন্দু তীর্থস্থান গয়াতে। গয়ার পুণ্যভূমিতে আমি আমার মা–বাবার পিণ্ড দান করে আত্মায় অবারিত শান্তি পেয়েছি। আমার মা–বাবা ছিল আমার আদর্শ। প্রতি মুহূর্তে তাঁদের মিস করি।’
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে সব সময় ছায়ার মতো ছিলেন এই অভিনেত্রীর মা শেফালী বিশ্বাস। ২০২০ সালে হঠাৎ করেই মাকে হারান অপু বিশ্বাস। মায়ের কথা স্মরণ করে অপু বলেন,‘মায়ের উৎসাহে আমি আজ এই পর্যায়ে আসতে পেরেছি। ছোট বেলায় স্বপ্ন দেখতাম একজন নৃত্য শিল্পী হওয়ার। মা একজন নৃত্য শিল্প ছিলেন। শেষ পর্যন্ত হয়ে গেলাম একজন অভিনেত্রী। বাংলাদেশের নায়করাজ রাজ্জাকের সঙ্গে অভিনয় করার সুযোগ পেয়ে আমি নাচ ছেড়ে অভিনয় জগতে পা বাড়াই। ২০০৭ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত নিজেকে বিলিয়ে দেই চলচ্চিত্রে।’
আলাপ আড্ডার একপর্যায়ে অপু বিশ্বাস বললেন, ‘আমি কলকাতার অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনয় করেছি। উনি খুব ভালো মানুষ। কলকাতার যেসব অভিনেতাদের সঙ্গে অভিনয় করেছি, তাদের ব্যবহারে আমি মুগ্ধ। সবাই ভালো মানুষ। তাঁরাও আমাকে খুব ভালোবাসেন।’