প্রথম দিনেই দেশ-বিদেশের সাহিত্যিকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে ঢাকা লিট ফেস্ট। দেখা মিলেছে অভিনয়শিল্পী-নির্মাতা-সংগীতশিল্পীসহ শিল্প-সাহিত্যের প্রতিটি শাখার গুণী ও পরিচিত জনদের।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আধ্যাত্মিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শুরু হয় লিট ফেস্ট ২০২৩-এর আনুষ্ঠানিকতা। এরপর বেলা বাড়ার সঙ্গে দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়তে থাকে। তারা প্রিয় ব্যক্তিত্বের কর্ম ও সাহিত্যকথা মনোযোগ সহকারে শুনছিলেন। দেখেছেন সিনেমা, শুনেছেন গান। পরিবেশিত হয়েছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপালাও।
এছাড়া ফেস্টকে কেন্দ্র করে বসা বইয়ের স্টল ছিল চোখে পড়ার মতো। এর বাইরে মেলায় আগতদের কাছে বাড়তি আনন্দ হয়ে ধরা দিয়েছে চিত্রশিল্পী দিয়ে নিজের ছবি (পোট্রেট) আঁকার আয়োজন, মাটি দিয়ে বিভিন্ন পাত্র তৈরির প্রক্রিয়া দেখা, খাবারের দোকানে গরম চায়ের সঙ্গে আড্ডা, রঙ-তুলিতে মনের মতো ছবি আঁকার সুযোগ, প্রিয় লেখক-শিল্পীদের সঙ্গে গল্প আর ছবি তোলা।
লিট ফেস্টে প্রথম আসা দর্শনার্থীদের মধ্য মো. ইমরান তৈসিফ বলেন, ‘প্রথমবারের মতো আসা হয়েছে। আয়োজন ভালো লেগেছে। ভালো ভালো লেখক তাদের বক্তব্য রেখেছেন। সামনে আরও কিছু সেশন হবে তার জন্য অপেক্ষা করছি।’
বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে আসা আশরাফ মাহবুব বলেন, ‘এর আগেও দুইবার এসেছিলাম। মাঝে কয়েক বছর (তিন বছর) বন্ধ ছিল। এখন আবার আসতে পেরে ভালো লাগছে। এবারের আয়োজনটা আরও চমৎকার হয়েছে।’
উল্লেখ্য, চারদিনের এই উৎসবে ১৭৫টির বেশি সেশনে অংশ নিচ্ছেন পাঁচটি মহাদেশের ৫০০-এরও বেশি বক্তা, শিল্পী ও চিন্তাবিদ। পাশাপাশি চারদিন ব্যাপী এই আয়োজন শুধু বড়দের জন্যই না, থাকছে শিশুদের জন্যও নানা আয়োজন। শিশুদের বিজ্ঞান চর্চা, বিনোদন, জ্ঞান চর্চার কথা মাথায় রেখে সাজানো হয়েছে ঢাকা লিট ফেস্টের এবারের অনুষ্ঠানগুলো।
বৃহস্পতিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৩
প্রথম দিনেই দেশ-বিদেশের সাহিত্যিকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে ঢাকা লিট ফেস্ট। দেখা মিলেছে অভিনয়শিল্পী-নির্মাতা-সংগীতশিল্পীসহ শিল্প-সাহিত্যের প্রতিটি শাখার গুণী ও পরিচিত জনদের।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আধ্যাত্মিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শুরু হয় লিট ফেস্ট ২০২৩-এর আনুষ্ঠানিকতা। এরপর বেলা বাড়ার সঙ্গে দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়তে থাকে। তারা প্রিয় ব্যক্তিত্বের কর্ম ও সাহিত্যকথা মনোযোগ সহকারে শুনছিলেন। দেখেছেন সিনেমা, শুনেছেন গান। পরিবেশিত হয়েছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপালাও।
এছাড়া ফেস্টকে কেন্দ্র করে বসা বইয়ের স্টল ছিল চোখে পড়ার মতো। এর বাইরে মেলায় আগতদের কাছে বাড়তি আনন্দ হয়ে ধরা দিয়েছে চিত্রশিল্পী দিয়ে নিজের ছবি (পোট্রেট) আঁকার আয়োজন, মাটি দিয়ে বিভিন্ন পাত্র তৈরির প্রক্রিয়া দেখা, খাবারের দোকানে গরম চায়ের সঙ্গে আড্ডা, রঙ-তুলিতে মনের মতো ছবি আঁকার সুযোগ, প্রিয় লেখক-শিল্পীদের সঙ্গে গল্প আর ছবি তোলা।
লিট ফেস্টে প্রথম আসা দর্শনার্থীদের মধ্য মো. ইমরান তৈসিফ বলেন, ‘প্রথমবারের মতো আসা হয়েছে। আয়োজন ভালো লেগেছে। ভালো ভালো লেখক তাদের বক্তব্য রেখেছেন। সামনে আরও কিছু সেশন হবে তার জন্য অপেক্ষা করছি।’
বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে আসা আশরাফ মাহবুব বলেন, ‘এর আগেও দুইবার এসেছিলাম। মাঝে কয়েক বছর (তিন বছর) বন্ধ ছিল। এখন আবার আসতে পেরে ভালো লাগছে। এবারের আয়োজনটা আরও চমৎকার হয়েছে।’
উল্লেখ্য, চারদিনের এই উৎসবে ১৭৫টির বেশি সেশনে অংশ নিচ্ছেন পাঁচটি মহাদেশের ৫০০-এরও বেশি বক্তা, শিল্পী ও চিন্তাবিদ। পাশাপাশি চারদিন ব্যাপী এই আয়োজন শুধু বড়দের জন্যই না, থাকছে শিশুদের জন্যও নানা আয়োজন। শিশুদের বিজ্ঞান চর্চা, বিনোদন, জ্ঞান চর্চার কথা মাথায় রেখে সাজানো হয়েছে ঢাকা লিট ফেস্টের এবারের অনুষ্ঠানগুলো।