শিশুদের কোলাহলে মুখরিত মেলা প্রাঙ্গণ
বইমেলার প্রথম শুক্রবার ছিল আজ। প্রথম ছুটির দিনেই জমে উঠে বইমেলা। বিশেষ করে শিশুদের আগমনে ফিরেছে বইমেলার উচ্ছ্বাস। শুক্রবার বেলা ১১টায় বইমেলার দ্বার খুলতেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকের সঙ্গে ভিড় করতে থাকে শিশু-কিশোররা। এদিন নতুন প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ছিল ২১।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, সকাল থেকেই শিশুদের পদচারণায় জমজমাট হয়ে ওঠে পুরো মেলা চত্বর। বিশেষ করে মেলার শিশু চত্বরটি। অভিভাবকদের সঙ্গে দলবেঁধে মেলায় এসেছে নানা বয়সের শিশু-কিশোররা। এক স্টল থেকে অন্য স্টলে ঘুরে ঘুরে দেখছে নিজেদের পছন্দের বই। কেউবা মেতে উঠেছে রঙপেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকতে। মেলায় আসা শিশু-কিশোরদের বইয়ের পছন্দের তালিকায় রয়েছে কমিকস, রূপকথা, গল্প, সায়েন্স ফিকশন, গণিত নিয়ে মজার খেলা ও ছড়ার বইগুলো
বইপ্রেমীদের আনাগোনায় বেশ খুশি লেখক-প্রকাশকরা। তারা বলেন, মেলায় জনসমাগম বেশ ভালো দেখা যাচ্ছে। বইপ্রেমীরা আসছেন, বই দেখছেন। সংখ্যায় কম হলেও বই কিনছেন অনেকেই। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাঠকদের উপস্থিতি আরও বাড়বে বলে আশা করছেন তারা।
শিশু-কিশোরদের আগমনে বিক্রি বেড়েছে মেলার শিশু চত্বরের স্টলগুলোতে। এই অংশের স্টল মালিকরা জানান, ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিন মেলায় শিশু-কিশোরদের উপস্থিত কম থাকে। কারণ, অভিভাবকদের ছাড়া তারা আসতে পারে না। তাই এই সময় শিশু চত্বরে বইয়ের বেচা-কেনাও কম হয়। শুক্র-শনিবার অভিভাবকরা শিশু-কিশোরদের মেলায় নিয়ে আসেন। এই দুই দিন বিক্রিও অন্যান্য দিনের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
রাজধানীর লালমাটিয়া এলাকা থেকে বাবা সিরাজুলের হাত ধরে বইমেলায় এসেছে সাড়ে ছয় বছরের শিশু তাসফিয়া এবং সাড়ে তিন বছরের শিশু অহনা। দুজনেই এবারের বইমেলায় প্রথম। শিশুপ্রহরে তাসফিয়ার আবদারে তাকে ‘খোকা মিয়া ও গাইড হালুম’ বইটি কিনে দিয়েছেন বাবা। তবে অহনার কোনো চাওয়া নেই; হালুম, ইকরি আর টুকটুকিদের নাচ আর কথা শুনেই মহাখুশি সে।
অনিন্দ্য প্রকাশের প্রকাশক মো. আফজাল হোসাইন বলেন, মেলা উদ্বোধনের পর এটা প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন। অনেক অনেক পাঠক আসছেন এবং বই কিনছেন। পরবর্তী দিনগুলোতে ও আরো ভালো বই বিক্রি হবে বলে আশা করছি।
ঐতিহ্য প্রকাশনীর বিক্রয়কর্মী সাজ্জাদ বলেন, প্রথম দুইদিন তেমন বিক্রি হয়নি তবে দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল অনেক। শুক্রবার দর্শনার্থী আরো বেড়েছে তবে বিক্রিও হচ্ছে। আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েই রেখেছিলাম। আমরা এভাবে পুরো মাস জুড়ে বই বিক্রিতে ব্যস্ত থাকবো বলে প্রত্যাশা করছি।
বইমেলায় সিসিমপুর আয়োজিত শিশু প্রহরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। এসময় তিনি বাচ্চাদের বই পড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, অনেক বাচ্চাদের দেখা যায় তাদের বুদ্ধিমত্তা কম। এটার কারণ তাদের বই না পড়া। অভিভাবকদের বলব, আপনারা বাচ্চাদের হাতে মোবাইল না দিয়ে বই তুলে দিন।
বইমেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ডা. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এ শিশুদের আমরা নিয়ে যেতে পারব। আমরা শিশু প্রাঙ্গণটাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। মেলার কিছু দিন যাওয়ার পর শিশু ও তাদের অভিভাবকরা বুঝতে পারবে স্থানটি কেমন হয়েছে। সিসিমপুর শুধু বিনোদন নয়, এটি শিক্ষারও একটি অংশ।
আজ বিকেল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় "স্মরণ : আবুল মাল আবদুল মুহিত শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কুতুব আজাদ। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হাসান, জালাল ফিরোজ এবং এম আবদুল আলীম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নূহ-উল আলম লেনিন।
প্রাবন্ধিক বলেন, আবুল মাল আবদুল মুহিত লেখক-পাঠক-ভাবুক-বিশ্লেষক-গবেষক-অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিক এক বর্ণিল ও বিচিত্র প্রতিভা। ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ভাষা-আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ছিল তাঁর আজীবন চলার পাথেয়। তাঁর বিপুল গ্রন্থরাজি, পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত নানা প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও গবেষণাপত্র দেশব্যাপী পাঠককুলের সাথে তাঁকে এক মেলবন্ধনে আবদ্ধ করে। সবকিছু ছাপিয়ে তিনি একজন সংস্কৃতিবান ও রুচিবান আত্মনিবেদিত দেশকর্মী। নানা বিবেচনায় মনস্বী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্মোহ মূল্যায়ন প্রয়োজন।
সভাপতির বক্তব্যে নূহ-উল আলম লেনিন বলেন, আবুল মাল আবদুল মুহিত একজন বিরলপ্রজ বাঙালি। মেধা-মননে, শিক্ষাদীক্ষায় আলোকিত আবদুল মুহিত একজন সার্থক অর্থমন্ত্রীই ছিলেন না; মানুষ হিসেবেও তিনি ছিলেন সত্যনিষ্ঠ, সত্যবাদী এবং দেশপ্রেমিক। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী তাঁর জীবন ও কর্ম তরুণ প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে যাবার প্রেরণা জোগাবে।
আজ লেখক বলছি অনুষ্ঠানে নিজেদের নতুন বই নিয়ে আলোচনা করেন আহমদ বশীর, সুজন বড়–য়া, রাজীব সরকার এবং হারিসুল হক। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন কবি তারিক সুজাত, কুমার চক্রবর্তী এবং সুপ্রিয়া কুন্ডু। আবৃত্তি পরিবেশন করেন আবৃত্তিশিল্পী রেজিনা ওয়ালী, ঝর্ণা সরকার এবং আহসানউল্লাহ তমাল। নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যসংগঠন ‘বুলবুল একাডেমী অব ফাইন আর্টস (বাফা)’-এর নৃত্যশিল্পীবৃন্দ। সংগীত পরিবেশন করেন সাজেদ আকবর, সালমা আকবর, শাহনাজ নাসরিন ইলা, মো. হারুন অর রশীদ এবং মুহাঃ আব্দুর রশীদ।
আজকের অনুষ্ঠানমালা
আগামীকাল মেলা শুরু হবে সকাল ১১টায়, চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। বেলা ১টা পর্যন্ত মেলায় শিশুপ্রহর চলবে।
আলোচনা অনুষ্ঠান
বিকেল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে স্মরণ : ড. আকবর আলি খান শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন আমিনুল ইসলাম ভুইয়া। আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন ফারুক মঈনউদ্দীন, মো. মোফাকখারুল ইকবাল এবং কামরুল হাসান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন মোহাম্মদ সাদিক।
শিশুদের কোলাহলে মুখরিত মেলা প্রাঙ্গণ
শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
বইমেলার প্রথম শুক্রবার ছিল আজ। প্রথম ছুটির দিনেই জমে উঠে বইমেলা। বিশেষ করে শিশুদের আগমনে ফিরেছে বইমেলার উচ্ছ্বাস। শুক্রবার বেলা ১১টায় বইমেলার দ্বার খুলতেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকের সঙ্গে ভিড় করতে থাকে শিশু-কিশোররা। এদিন নতুন প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ছিল ২১।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, সকাল থেকেই শিশুদের পদচারণায় জমজমাট হয়ে ওঠে পুরো মেলা চত্বর। বিশেষ করে মেলার শিশু চত্বরটি। অভিভাবকদের সঙ্গে দলবেঁধে মেলায় এসেছে নানা বয়সের শিশু-কিশোররা। এক স্টল থেকে অন্য স্টলে ঘুরে ঘুরে দেখছে নিজেদের পছন্দের বই। কেউবা মেতে উঠেছে রঙপেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকতে। মেলায় আসা শিশু-কিশোরদের বইয়ের পছন্দের তালিকায় রয়েছে কমিকস, রূপকথা, গল্প, সায়েন্স ফিকশন, গণিত নিয়ে মজার খেলা ও ছড়ার বইগুলো
বইপ্রেমীদের আনাগোনায় বেশ খুশি লেখক-প্রকাশকরা। তারা বলেন, মেলায় জনসমাগম বেশ ভালো দেখা যাচ্ছে। বইপ্রেমীরা আসছেন, বই দেখছেন। সংখ্যায় কম হলেও বই কিনছেন অনেকেই। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাঠকদের উপস্থিতি আরও বাড়বে বলে আশা করছেন তারা।
শিশু-কিশোরদের আগমনে বিক্রি বেড়েছে মেলার শিশু চত্বরের স্টলগুলোতে। এই অংশের স্টল মালিকরা জানান, ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিন মেলায় শিশু-কিশোরদের উপস্থিত কম থাকে। কারণ, অভিভাবকদের ছাড়া তারা আসতে পারে না। তাই এই সময় শিশু চত্বরে বইয়ের বেচা-কেনাও কম হয়। শুক্র-শনিবার অভিভাবকরা শিশু-কিশোরদের মেলায় নিয়ে আসেন। এই দুই দিন বিক্রিও অন্যান্য দিনের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
রাজধানীর লালমাটিয়া এলাকা থেকে বাবা সিরাজুলের হাত ধরে বইমেলায় এসেছে সাড়ে ছয় বছরের শিশু তাসফিয়া এবং সাড়ে তিন বছরের শিশু অহনা। দুজনেই এবারের বইমেলায় প্রথম। শিশুপ্রহরে তাসফিয়ার আবদারে তাকে ‘খোকা মিয়া ও গাইড হালুম’ বইটি কিনে দিয়েছেন বাবা। তবে অহনার কোনো চাওয়া নেই; হালুম, ইকরি আর টুকটুকিদের নাচ আর কথা শুনেই মহাখুশি সে।
অনিন্দ্য প্রকাশের প্রকাশক মো. আফজাল হোসাইন বলেন, মেলা উদ্বোধনের পর এটা প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন। অনেক অনেক পাঠক আসছেন এবং বই কিনছেন। পরবর্তী দিনগুলোতে ও আরো ভালো বই বিক্রি হবে বলে আশা করছি।
ঐতিহ্য প্রকাশনীর বিক্রয়কর্মী সাজ্জাদ বলেন, প্রথম দুইদিন তেমন বিক্রি হয়নি তবে দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল অনেক। শুক্রবার দর্শনার্থী আরো বেড়েছে তবে বিক্রিও হচ্ছে। আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েই রেখেছিলাম। আমরা এভাবে পুরো মাস জুড়ে বই বিক্রিতে ব্যস্ত থাকবো বলে প্রত্যাশা করছি।
বইমেলায় সিসিমপুর আয়োজিত শিশু প্রহরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। এসময় তিনি বাচ্চাদের বই পড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, অনেক বাচ্চাদের দেখা যায় তাদের বুদ্ধিমত্তা কম। এটার কারণ তাদের বই না পড়া। অভিভাবকদের বলব, আপনারা বাচ্চাদের হাতে মোবাইল না দিয়ে বই তুলে দিন।
বইমেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ডা. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এ শিশুদের আমরা নিয়ে যেতে পারব। আমরা শিশু প্রাঙ্গণটাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। মেলার কিছু দিন যাওয়ার পর শিশু ও তাদের অভিভাবকরা বুঝতে পারবে স্থানটি কেমন হয়েছে। সিসিমপুর শুধু বিনোদন নয়, এটি শিক্ষারও একটি অংশ।
আজ বিকেল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় "স্মরণ : আবুল মাল আবদুল মুহিত শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কুতুব আজাদ। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হাসান, জালাল ফিরোজ এবং এম আবদুল আলীম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নূহ-উল আলম লেনিন।
প্রাবন্ধিক বলেন, আবুল মাল আবদুল মুহিত লেখক-পাঠক-ভাবুক-বিশ্লেষক-গবেষক-অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিক এক বর্ণিল ও বিচিত্র প্রতিভা। ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ভাষা-আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ছিল তাঁর আজীবন চলার পাথেয়। তাঁর বিপুল গ্রন্থরাজি, পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত নানা প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও গবেষণাপত্র দেশব্যাপী পাঠককুলের সাথে তাঁকে এক মেলবন্ধনে আবদ্ধ করে। সবকিছু ছাপিয়ে তিনি একজন সংস্কৃতিবান ও রুচিবান আত্মনিবেদিত দেশকর্মী। নানা বিবেচনায় মনস্বী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্মোহ মূল্যায়ন প্রয়োজন।
সভাপতির বক্তব্যে নূহ-উল আলম লেনিন বলেন, আবুল মাল আবদুল মুহিত একজন বিরলপ্রজ বাঙালি। মেধা-মননে, শিক্ষাদীক্ষায় আলোকিত আবদুল মুহিত একজন সার্থক অর্থমন্ত্রীই ছিলেন না; মানুষ হিসেবেও তিনি ছিলেন সত্যনিষ্ঠ, সত্যবাদী এবং দেশপ্রেমিক। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী তাঁর জীবন ও কর্ম তরুণ প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে যাবার প্রেরণা জোগাবে।
আজ লেখক বলছি অনুষ্ঠানে নিজেদের নতুন বই নিয়ে আলোচনা করেন আহমদ বশীর, সুজন বড়–য়া, রাজীব সরকার এবং হারিসুল হক। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন কবি তারিক সুজাত, কুমার চক্রবর্তী এবং সুপ্রিয়া কুন্ডু। আবৃত্তি পরিবেশন করেন আবৃত্তিশিল্পী রেজিনা ওয়ালী, ঝর্ণা সরকার এবং আহসানউল্লাহ তমাল। নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যসংগঠন ‘বুলবুল একাডেমী অব ফাইন আর্টস (বাফা)’-এর নৃত্যশিল্পীবৃন্দ। সংগীত পরিবেশন করেন সাজেদ আকবর, সালমা আকবর, শাহনাজ নাসরিন ইলা, মো. হারুন অর রশীদ এবং মুহাঃ আব্দুর রশীদ।
আজকের অনুষ্ঠানমালা
আগামীকাল মেলা শুরু হবে সকাল ১১টায়, চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। বেলা ১টা পর্যন্ত মেলায় শিশুপ্রহর চলবে।
আলোচনা অনুষ্ঠান
বিকেল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে স্মরণ : ড. আকবর আলি খান শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন আমিনুল ইসলাম ভুইয়া। আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন ফারুক মঈনউদ্দীন, মো. মোফাকখারুল ইকবাল এবং কামরুল হাসান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন মোহাম্মদ সাদিক।