alt

সংস্কৃতি

হিন্দি ছবি আমদানি করতে শর্ত আরোপ ১৯ সংগঠনের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : রোববার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ভারতীয় ছবি আমদানি করে বাংলাদেশের সিনেমাহলুগলোতে প্রদর্শনের জন্য বিভিন্ন শর্ত আরোপ করেছে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৯টি সংগঠন সমন্বয়ে গঠিত সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদ। পরিষদের নেতারা তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনার বিষয়ে লিখিতভাবে জানান।

রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রীর কাছে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করা হয়েছে। এসময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ আক্তারসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত প্রস্তাবনায় বলা হয়, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের বর্তমান আপদকালীন সময়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র দর্শকদের হলে ফিরিয়ে আনা ও চলচ্চিত্র নির্মাণ সংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত শর্তাবলী সাপেক্ষে বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি করা যেতে পারে।

শর্তাবলী- ১/ শুধুমাত্র বাংলাদেশের বৈধ চলচ্চিত্র প্রযোজক, পরিবেশকরা বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি করার সুযোগ পাবেন। ২/ বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র পরীক্ষামূলকভাবে শুধুমাত্র ২ বছরের জন্য আমদানি করার সুযোগ থাকবে। ৩/ বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি করার বিষয়ে সরকারি অনুমতি পাওয়ার পর প্রথম বছর ১০টি ও পরবর্তী বছর ৮টি চলচ্চিত্র আমদানি করতে পারবে। এখানে উল্লেখ থাকে যে, সব প্রেক্ষাগৃহ প্রতিবছর ৫২ সপ্তাহের মধ্যে ২০ (বিশ) সপ্তাহ আমদানি করা চলচ্চিত্র প্রদর্শন করতে পারবে। ৪/ আমদানি করা বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র মুক্তিকালীন অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র প্রদর্শন করতে হবে। পাশাপাশি আমদানি করা চলচ্চিত্রের সঙ্গে বাজারে টিকে থাকার জন্য আমাদের দেশীয় চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সরবোর্ডকে নমনীয় হতে হবে।৫/ বাংলাদেশে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর, ঈদ উল আযহা ও দুর্গা পূজার সপ্তাহে বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) কোনও চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা যাবে না। ৬/ আমদানি করা বিদেশি ছবি (উপমহাদেশীয় ভাষার) আমদানি করার আগে অথবা অনুমতি পাওয়ার পর প্রতিটি চলচ্চিত্রের জন্য আমদানিকারক সংস্থা নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুদান (আলোচনা ও শর্ত সাপেক্ষে) সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের তহবিলে জমা দিতে হবে। উল্লেখিত অনুদান চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট স্ব স্ব সংগঠনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও কল্যাণের ব্যয়ে ব্যবহৃত হবে। এখানে উল্লেখ থাকে যে, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেওয়া হবে। ৭/ শর্ত সাপেক্ষে বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আদমানির জন্য আবেদনকালীন আবেদন পত্রের সঙ্গে সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের ছাড়পত্র সংযুক্ত থাকতে হবে। ৮/বিদেশি চলচ্চিত্র (উপমহাদেশীয় ভাষার) আমদানি করার পাশাপাশি দেশীয় চলচ্চিত্র নির্মাণ সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানকে আগ্রহী করার নিমিত্তে বাংলাদেশের বন্ধ হয়ে থাকা প্রেক্ষাগৃহকে আধুনিকায়ন করে চালু করা ও নতুন প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণের জন্য চলচ্চিত্রবান্ধব প্রধানমন্ত্রী যে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন সেই তহবিল থেকে পর্যায়ক্রমে শুধু মাত্র ২০০ কোটি টাকা বিএফডিসির মাধ্যমে নির্মাণ ক্ষেত্রে বরাদ্দ করা যেতে পারে, তাতে করে প্রযোজক পরিবেশকরা নতুন উদ্যোমে চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পারে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বিএফডিসিও বাণিজ্যিকভাবে আয় ক্ষমতা বাড়াতে পারে। ৯/ আমাদের দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রতি চলচ্চিত্র দর্শকদের আরও আকৃষ্ট করার জন্য কাহিনী ও চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে এবং আমাদের প্রযোজকদের অর্থ বিনিয়োগ কমানোর লক্ষ্যে বর্তমান “যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা" রহিত করে আমাদের পূর্বেকার "যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা" পুরনরায় চালু করতে হবে। ১০/ বর্তমানে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে প্রযোজক ও দর্শকদের চাহিদা মতো শিল্পী সংখ্যার ঘাটতি হয়ে যাওয়াতে ছবি নির্মাণ করারও বাণিজ্যিকভাবে হুমকীর কারণ। সেই লক্ষ্যে আমরা মনে করি বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ১৯৮৬ সালের মতো ‘নতুন মুখের সন্ধানে’র নামে একটি প্রকল্প চালু করে সারা বাংলাদেশ থেকে বাচাই করে শিল্পী সংগ্রহ করতে পারি। যার ফলে আমরা শিল্পী সংকট থেকেও মুক্তি পেতে পারি।

ছবি

প্রান্তিক জনপদ নিয়ে কারু তিতাসের ‘মৃত্তিকা মোহ’

ছবি

আলসেমি উদযাপনের দিন আজ

ছবি

জবিতে মঞ্চায়িত হলো ‘উজানে মৃত্যু’

ছবি

নিউইয়র্কে ৪ দিনব্যাপী বিপার ৩০ বছর পূর্তি উৎসব

ছবি

সাহিত্যের দৈন্যতা কাটাতে তরুণদের প্রতি আহ্বান কামাল চৌধুরীর

ছবি

শহীদ বিধান স্মৃতি সম্মাননা পেলেন গাজী জাহাঙ্গীর

ছবি

সিলেটে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সংসদের উদ্যোগে দুটি স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

মৌলভীবাজারে বাংলাদেশ -ভারত মৈত্রি সম্মাননা

ছবি

গানে কবিতায় কবি আবদুল গফ্ফার দত্তচৌধুরীকে স্মরণ

উন্মুক্ত লাইব্রেরিতে ‘কাওয়াল সন্ধ্যা’ উদযাপিত

সিলেটে সাহিত্য মেলা নিয়ে মনক্ষুন্ন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ছবি

‘সমাজকে অন্ধকার থেকে আলোতে আনতে পাঠাগারের বিকল্প নেই’

ছবি

এসএসসি ১৯৮২ সংগঠনের বর্ষপূর্তি ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

ছবি

সোনারগাঁয়ে বাংলাদেশ ভারত সাহিত্য-সাংস্কৃতিক উৎসব ও গুণীজন সংবর্ধনা

ছবি

‘অগ্নিবীণার শতবর্ষ : বঙ্গবন্ধুর চেতনায় শাণিত রূপ

ছবি

বগুড়া লেখক চক্রের নতুন কমিটির অভিষেক

ছবি

কবি রেজা সারোয়ারের তিনটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

ছবি

জাতীয় জাদুঘরে সেমিনার, আলোচনা সভা ও পটুয়া কামরুল হাসান গ্যালারি উদ্বোধন

মৃণাল সেনের জন্মশতবার্ষিকীতে ঢাবিতে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

ছবি

স্বর্গছেঁড়ার অনিমেষ ও কিছু কথাবার্তা

ছবি

বাঙালির অভিন্ন সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন

ছবি

বর্ষবরণে প্রস্তুত ছায়ানট, হাল না ছাড়ার প্রত্যয়

ছবি

দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাবে চলচ্চিত্র: হাছান মাহমুদ

ছবি

৭ বর্ণ বাদ গুজবে বিব্রত বাংলা একাডেমির সভাপতি

ছবি

‘প্রলয় বাজাও গানে, সাহস জাগাও প্রাণে’ যারা পেলেন উদীচীর পুরস্কার

ছবি

শালুক সাহিত্য পুরস্কার পেলেন তিন দেশের কথাসাহিত্যিক ও কবি

ছবি

ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি অনন্ত হীরা, ফের সম্পাদক সাগর

ছবি

গত বছরের চেয়ে পাঁচ কোটি টাকা কম বিক্রি

ছবি

বইমেলায় বাজছে বিদায়ের সুর

ছবি

বইমেলায় আলোচিত মাসরুর আরেফিনের সাক্ষাৎকারগ্রন্থ “‘মানবতাবাদী’ সাহিত্যের বিপক্ষে মাসরুর আরেফিন”

ছবি

বইমেলায় ওবায়েদ আকাশের গ্রন্থসমূহ

ছবি

দুটি গ্রন্থ নিয়ে বইমেলায় মাহফুজ আল-হোসেন

ছবি

হাসান কল্লোলের নতুন কবিতা বই ‘মুদ্রিত স্বপ্নের কোলাজ’

ছবি

বইমেলায় হাইকেল হাশমীর দুই বই

ছবি

গুণগত বইয়ের খোঁজে পাঠক

চিরকুট-এর ২০ বছর পূর্তিতে ‘টিএসসি টু ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন’ কনসার্ট

tab

সংস্কৃতি

হিন্দি ছবি আমদানি করতে শর্ত আরোপ ১৯ সংগঠনের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

রোববার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ভারতীয় ছবি আমদানি করে বাংলাদেশের সিনেমাহলুগলোতে প্রদর্শনের জন্য বিভিন্ন শর্ত আরোপ করেছে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৯টি সংগঠন সমন্বয়ে গঠিত সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদ। পরিষদের নেতারা তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনার বিষয়ে লিখিতভাবে জানান।

রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রীর কাছে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করা হয়েছে। এসময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ আক্তারসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

লিখিত প্রস্তাবনায় বলা হয়, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের বর্তমান আপদকালীন সময়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র দর্শকদের হলে ফিরিয়ে আনা ও চলচ্চিত্র নির্মাণ সংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত শর্তাবলী সাপেক্ষে বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি করা যেতে পারে।

শর্তাবলী- ১/ শুধুমাত্র বাংলাদেশের বৈধ চলচ্চিত্র প্রযোজক, পরিবেশকরা বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি করার সুযোগ পাবেন। ২/ বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র পরীক্ষামূলকভাবে শুধুমাত্র ২ বছরের জন্য আমদানি করার সুযোগ থাকবে। ৩/ বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি করার বিষয়ে সরকারি অনুমতি পাওয়ার পর প্রথম বছর ১০টি ও পরবর্তী বছর ৮টি চলচ্চিত্র আমদানি করতে পারবে। এখানে উল্লেখ থাকে যে, সব প্রেক্ষাগৃহ প্রতিবছর ৫২ সপ্তাহের মধ্যে ২০ (বিশ) সপ্তাহ আমদানি করা চলচ্চিত্র প্রদর্শন করতে পারবে। ৪/ আমদানি করা বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র মুক্তিকালীন অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র প্রদর্শন করতে হবে। পাশাপাশি আমদানি করা চলচ্চিত্রের সঙ্গে বাজারে টিকে থাকার জন্য আমাদের দেশীয় চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সরবোর্ডকে নমনীয় হতে হবে।৫/ বাংলাদেশে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর, ঈদ উল আযহা ও দুর্গা পূজার সপ্তাহে বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) কোনও চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা যাবে না। ৬/ আমদানি করা বিদেশি ছবি (উপমহাদেশীয় ভাষার) আমদানি করার আগে অথবা অনুমতি পাওয়ার পর প্রতিটি চলচ্চিত্রের জন্য আমদানিকারক সংস্থা নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুদান (আলোচনা ও শর্ত সাপেক্ষে) সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের তহবিলে জমা দিতে হবে। উল্লেখিত অনুদান চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট স্ব স্ব সংগঠনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও কল্যাণের ব্যয়ে ব্যবহৃত হবে। এখানে উল্লেখ থাকে যে, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেওয়া হবে। ৭/ শর্ত সাপেক্ষে বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আদমানির জন্য আবেদনকালীন আবেদন পত্রের সঙ্গে সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের ছাড়পত্র সংযুক্ত থাকতে হবে। ৮/বিদেশি চলচ্চিত্র (উপমহাদেশীয় ভাষার) আমদানি করার পাশাপাশি দেশীয় চলচ্চিত্র নির্মাণ সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানকে আগ্রহী করার নিমিত্তে বাংলাদেশের বন্ধ হয়ে থাকা প্রেক্ষাগৃহকে আধুনিকায়ন করে চালু করা ও নতুন প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণের জন্য চলচ্চিত্রবান্ধব প্রধানমন্ত্রী যে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন সেই তহবিল থেকে পর্যায়ক্রমে শুধু মাত্র ২০০ কোটি টাকা বিএফডিসির মাধ্যমে নির্মাণ ক্ষেত্রে বরাদ্দ করা যেতে পারে, তাতে করে প্রযোজক পরিবেশকরা নতুন উদ্যোমে চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পারে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বিএফডিসিও বাণিজ্যিকভাবে আয় ক্ষমতা বাড়াতে পারে। ৯/ আমাদের দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রতি চলচ্চিত্র দর্শকদের আরও আকৃষ্ট করার জন্য কাহিনী ও চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে এবং আমাদের প্রযোজকদের অর্থ বিনিয়োগ কমানোর লক্ষ্যে বর্তমান “যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা" রহিত করে আমাদের পূর্বেকার "যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা" পুরনরায় চালু করতে হবে। ১০/ বর্তমানে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে প্রযোজক ও দর্শকদের চাহিদা মতো শিল্পী সংখ্যার ঘাটতি হয়ে যাওয়াতে ছবি নির্মাণ করারও বাণিজ্যিকভাবে হুমকীর কারণ। সেই লক্ষ্যে আমরা মনে করি বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ১৯৮৬ সালের মতো ‘নতুন মুখের সন্ধানে’র নামে একটি প্রকল্প চালু করে সারা বাংলাদেশ থেকে বাচাই করে শিল্পী সংগ্রহ করতে পারি। যার ফলে আমরা শিল্পী সংকট থেকেও মুক্তি পেতে পারি।

back to top