আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের একুশে পদক ২০২৩ প্রাপ্তি উপলক্ষ্যে জাদুঘর প্রাঙ্গণ থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি, জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে সেমিনার, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ৪২ নং গ্যালারিতে পটুয়া কামরুল হাসান গ্যালারির উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানমালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক মাহফুজা খানম, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. সোনিয়া নিশাত আমিন এবং গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আবুবকর সিদ্দিক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান। ‘জাদুঘর, টেকসই ও সমৃদ্ধি: পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের শিক্ষা কার্যক্রম’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সাবেক কীপার প্রফেসর ড. মোঃ আলমগীর এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট জাদুঘর: প্রত্যাশা পূরণ ও বাস্তবায়ন রূপরেখা’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগের উপ-কীপার দিবাকর সিকদার। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি তারিক সুজাত। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সচিব গাজী মোঃ ওয়ালি-উল-হক।
বৃহস্পতিবার, ১৮ মে ২০২৩
আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের একুশে পদক ২০২৩ প্রাপ্তি উপলক্ষ্যে জাদুঘর প্রাঙ্গণ থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি, জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে সেমিনার, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ৪২ নং গ্যালারিতে পটুয়া কামরুল হাসান গ্যালারির উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানমালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক মাহফুজা খানম, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. সোনিয়া নিশাত আমিন এবং গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আবুবকর সিদ্দিক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান। ‘জাদুঘর, টেকসই ও সমৃদ্ধি: পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের শিক্ষা কার্যক্রম’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সাবেক কীপার প্রফেসর ড. মোঃ আলমগীর এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট জাদুঘর: প্রত্যাশা পূরণ ও বাস্তবায়ন রূপরেখা’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগের উপ-কীপার দিবাকর সিকদার। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি তারিক সুজাত। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সচিব গাজী মোঃ ওয়ালি-উল-হক।