টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের অংশ হিসেবে গ্রিন ইউনিভািিস্টতে দুই দিনব্যাপী ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই) ৫.০’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করেছে।
আগামী ৯-১০ ডিসেম্বর এই সম্মেলনে ৩৫টি দেশের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, গবেষক ও নীতিনির্ধারকরা অংশ নেবেন। এর মধ্য দিয়ে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরির আশা করছেন আয়োজকরা।
আজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময় অর্গানাইজিং চেয়ার ও বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. সাইফুল আজাদ, ইইই বিভাগের চেয়ারম্যান ড. এএসএম শিহাবুদ্দিন, সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ আমিনুর রহমান, সেন্টার ফর ইন্টান্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর ড. মোল্লা শাহাদাত হোসেন লিপু, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষক সরোজ মেহেদী উপস্থিত ছিলেন।
এ বছর বাংলাদেশ ছাড়াও কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, জাপান, চীন, ইরান, ভারত ও মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন গবেষকরা অংশ নেবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
আয়োজকরা জানান, সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৯৩টি গবেষণা প্রবন্ধ জমা পড়েছে; যা থেকে ১১৯টি প্রবন্ধ নির্বাচিত হয়েছে। এছাড়া সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মোট ২২টি প্রবন্ধ জমা পড়েছে। এসব প্রবন্ধ ভবিষ্যতে জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ নানা ধরনের কাজে সহায়তা করবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।
ড. সাইফুল আজাদ বলেন, বৈশ্বিক ইন্ডাস্ট্রি ১.০ থেকে ২.০ আসতে যেখানে দুইশ’ বছর সময়ে লেগেছে; সেখানে ইন্ডাস্ট্রি ৪.০ থেকে ৫.০-এর মাঝের ব্যবধান ছিল মাত্র ১০ বছর। ইন্ডাস্ট্রি বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের অনেক ধরনের গবেষণা হয়, কিন্ত অনেক ক্ষেত্রেই তা শেষ পর্যন্ত কাজে আসে না। এসটিআই সম্মেলনকে প্ল্যাটফর্ম ধরে সেই সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
ড. এএসএম শিহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত গবেষণা হলেও মানুষ তা জানে না। সবাই এগিয়ে আসলে এই গবেষণাগুলোর সদ্বব্যহার সম্ভব। দেশের মানহীন হাজারো গবেষণার চেয়ে ভালো মানের একটি গবেষণাই একটি দেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরিয়ে দিতে পারে।
ড. মুহাম্মদ আমিনুর রহমান বলেন, পঞ্চমবারের মত আয়োজিত এই এসটিআই শুধু সম্মেলনে সীমাবদ্ধ থাকেনি, বিভিন্ন নীতিনির্ধারণে অংশ হিসেবে ভূমিকা রেখেছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেজেন্টেশনে ড. মোল্লা শাহাদাত হোসেন লিপু বলেন, সম্মেলনে মূলত তিনটি পৃথক ট্র্যাক প্রাধান্য পাবে। এর মধ্যে রয়েছেÑ ইন্টেলিজেন্ট কম্পিউটিং, নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেমস; এনার্জি, রোবটিক্স, ইলেক্ট্রনিক্স, সেন্সরস অ্যান্ড কমিউনিকেশন এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং।
আয়োজকরা বলেন, এসটিআই সম্মেলনের লক্ষ্য হলো- শিল্প বিপ্লবের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষক ও অনুশীলনকারীদের মধ্যে নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে গবেষণাপত্র উপস্থাপন, নতুন আইডিয়া তৈরি, সাসটেইনেবল টেকলোজির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে।
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের অংশ হিসেবে গ্রিন ইউনিভািিস্টতে দুই দিনব্যাপী ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই) ৫.০’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করেছে।
আগামী ৯-১০ ডিসেম্বর এই সম্মেলনে ৩৫টি দেশের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, গবেষক ও নীতিনির্ধারকরা অংশ নেবেন। এর মধ্য দিয়ে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরির আশা করছেন আয়োজকরা।
আজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময় অর্গানাইজিং চেয়ার ও বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. সাইফুল আজাদ, ইইই বিভাগের চেয়ারম্যান ড. এএসএম শিহাবুদ্দিন, সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ আমিনুর রহমান, সেন্টার ফর ইন্টান্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর ড. মোল্লা শাহাদাত হোসেন লিপু, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষক সরোজ মেহেদী উপস্থিত ছিলেন।
এ বছর বাংলাদেশ ছাড়াও কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, জাপান, চীন, ইরান, ভারত ও মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন গবেষকরা অংশ নেবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
আয়োজকরা জানান, সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৯৩টি গবেষণা প্রবন্ধ জমা পড়েছে; যা থেকে ১১৯টি প্রবন্ধ নির্বাচিত হয়েছে। এছাড়া সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মোট ২২টি প্রবন্ধ জমা পড়েছে। এসব প্রবন্ধ ভবিষ্যতে জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ নানা ধরনের কাজে সহায়তা করবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।
ড. সাইফুল আজাদ বলেন, বৈশ্বিক ইন্ডাস্ট্রি ১.০ থেকে ২.০ আসতে যেখানে দুইশ’ বছর সময়ে লেগেছে; সেখানে ইন্ডাস্ট্রি ৪.০ থেকে ৫.০-এর মাঝের ব্যবধান ছিল মাত্র ১০ বছর। ইন্ডাস্ট্রি বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের অনেক ধরনের গবেষণা হয়, কিন্ত অনেক ক্ষেত্রেই তা শেষ পর্যন্ত কাজে আসে না। এসটিআই সম্মেলনকে প্ল্যাটফর্ম ধরে সেই সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
ড. এএসএম শিহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত গবেষণা হলেও মানুষ তা জানে না। সবাই এগিয়ে আসলে এই গবেষণাগুলোর সদ্বব্যহার সম্ভব। দেশের মানহীন হাজারো গবেষণার চেয়ে ভালো মানের একটি গবেষণাই একটি দেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরিয়ে দিতে পারে।
ড. মুহাম্মদ আমিনুর রহমান বলেন, পঞ্চমবারের মত আয়োজিত এই এসটিআই শুধু সম্মেলনে সীমাবদ্ধ থাকেনি, বিভিন্ন নীতিনির্ধারণে অংশ হিসেবে ভূমিকা রেখেছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেজেন্টেশনে ড. মোল্লা শাহাদাত হোসেন লিপু বলেন, সম্মেলনে মূলত তিনটি পৃথক ট্র্যাক প্রাধান্য পাবে। এর মধ্যে রয়েছেÑ ইন্টেলিজেন্ট কম্পিউটিং, নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেমস; এনার্জি, রোবটিক্স, ইলেক্ট্রনিক্স, সেন্সরস অ্যান্ড কমিউনিকেশন এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং।
আয়োজকরা বলেন, এসটিআই সম্মেলনের লক্ষ্য হলো- শিল্প বিপ্লবের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষক ও অনুশীলনকারীদের মধ্যে নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে গবেষণাপত্র উপস্থাপন, নতুন আইডিয়া তৈরি, সাসটেইনেবল টেকলোজির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে।