পা দিয়ে লিখে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তামান্না। যশোরের মেধাবী তামান্না আক্তার ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পেয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে পড়তে চান।
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া আলীপুর গ্রামের তামান্নার জন্ম থেকে দুটি হাত নেই। নেই ডান পা। আছে শুধু বাম পা। সেই পা দিয়ে লিখে পিইসি (প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা), জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা), এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা) এবং এইসএসসিতে (হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা) জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন তামান্না আক্তার।
তামান্না যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) কেন্দ্রে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ফলাফলে তিনি উত্তীর্ণ হয়েছেন। পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮ দশমিক ২৫।
তামান্নার বাবা রওশন আলী ঝিকরগাছা উপজেলার ছোট পৌদাউলিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার (নন–এমপিও) শিক্ষক। মা খাদিজা পারভীন গৃহিণী। তাঁদের তিন ছেলেমেয়ে। তামান্না সবার বড়। ছোট বোন মুমতাহিনা রশ্মি ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। ভাই মুহিবুল্লা তাজ প্রথম শ্রেণিতে পড়ে।
আরও পড়ুন
তামান্না আক্তার বলেন, ‘২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলে আমি ৪৮ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়ে মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয়েছি। দুই-এক দিনের মধ্যে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাই, তা নির্বাচন করে আবেদন করতে হবে। আমি যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) মাইক্রোবায়োলজি বিষয়ে পড়তে চাই। আমি এ বিষয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করে বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা হতে চাই।’
শোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তামান্না লেখাপড়ার সুযোগ পেলে আরও খুশি হবো।’
শুক্রবার, ০৫ আগস্ট ২০২২
পা দিয়ে লিখে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তামান্না। যশোরের মেধাবী তামান্না আক্তার ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পেয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে পড়তে চান।
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া আলীপুর গ্রামের তামান্নার জন্ম থেকে দুটি হাত নেই। নেই ডান পা। আছে শুধু বাম পা। সেই পা দিয়ে লিখে পিইসি (প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা), জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা), এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা) এবং এইসএসসিতে (হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা) জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন তামান্না আক্তার।
তামান্না যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) কেন্দ্রে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ফলাফলে তিনি উত্তীর্ণ হয়েছেন। পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮ দশমিক ২৫।
তামান্নার বাবা রওশন আলী ঝিকরগাছা উপজেলার ছোট পৌদাউলিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার (নন–এমপিও) শিক্ষক। মা খাদিজা পারভীন গৃহিণী। তাঁদের তিন ছেলেমেয়ে। তামান্না সবার বড়। ছোট বোন মুমতাহিনা রশ্মি ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। ভাই মুহিবুল্লা তাজ প্রথম শ্রেণিতে পড়ে।
আরও পড়ুন
তামান্না আক্তার বলেন, ‘২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলে আমি ৪৮ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়ে মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয়েছি। দুই-এক দিনের মধ্যে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাই, তা নির্বাচন করে আবেদন করতে হবে। আমি যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) মাইক্রোবায়োলজি বিষয়ে পড়তে চাই। আমি এ বিষয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করে বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা হতে চাই।’
শোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তামান্না লেখাপড়ার সুযোগ পেলে আরও খুশি হবো।’