রাজীব মণি দাস
রাজীব মণি দাস। একাধারে নাট্যকার, গীতিকার, কবি ও উপন্যাসিক। তবে একজন নাট্যকার হিসেবে নিজের নামকে উজ্জবল করেছেন তিনি। তার রচিত একাধিক ধারাবাহিক ও অসংখ্য একক নাটক বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচার হয়েছে। সমসাময়িক নাট্যকারদের চেয়ে খুব সহজেই আলাদা করা যায় রাজীবকে।
গতানুগতিক দুই-চার চরিত্রের প্রেমের গল্পের বাহিরে গিয়ে তিনি তার প্রতিটি নাটকে নানা ধরণের চরিত্র তুলে আনেন।আবার কখনও কখনও তার গল্পের কেন্দ্র গড়ে ওঠে ওঠে ছোট খাট কোন চরিত্রকে ঘিরে।এবার ঈদে পলাশ মণি দাসের পরিচালনায় তার তেমনই একটি প্রশংসিত নাটক ‘নানা বাড়িতে ঈদ’। ‘TOT’ ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি রিলিজ দেওয়ার পর থেকে প্রশংসায় ভাসছে নাটকটি। কুরবানিকে ঘিরে মানবতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত উঠে এসছে এই নাটকে। যা ছুঁয়ে যাচ্ছে দর্শকদের হৃদয়কে। তার প্রতিটি নাটকেই এমন করে উঠে আসে সমাজ, জীবন ও জনপদের গল্প।
নাট্যকার সংঘ’র চলমান কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নিয়োজিত রয়েছেন রোজীব মণি দাস।
এদিকে আজ ২০জুন রাজীব মণি দাসের জন্মদিন। যেহেতু ঈদের ছুটিতে ঢাকার সিংহভাগ মানুষই আছেন যার যার গ্রামের বাড়িতে তাই তার এবারের আ জন্মদিনকে ঘিরে তেমন কোন আয়োজন নেই। তাই ঘরোয়া ভাবেই পালন হবে এবারের জন্মদিন। সময় দিবেন পরিবারের লোকজনদের।
সাম্প্রতিক সময়ে নাটক রচনার পাশাপাশি সাহিত্য চর্চাতেও ব্যস্ত সময় পার করছেন রাজীব মণি দাস। নিজ প্রতিভাকে, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন শাখায় কাজে লাগাচ্ছেন।একজন সাহিত্যিক হিসেবে অসংখ্য গল্প, উপন্যাস ও কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ হয়েছে এই তরুণ প্রতিভাবানের। মূলত তিনি শখের বসেই ছোটবেলা থেকে লেখালেখি শুরু করেন।
মঞ্চনাটকের মাধ্যমে তার পথচলা শুরু হলেও কবিতা লেখার মাধ্যমে তার হাতেখড়ি, এরপর উপন্যাস লেখাতে তিনি বেশি মনোনিবেশ করেন। কবিতা, নাটক, চলচ্চিত্র, গীতিকাব্য, ছোটগল্প, উপন্যাস লেখালেখির পাশাপাশি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তিনি পত্রিকায়ও লিখে থাকেন। তার কনসেপ্টে অসংখ্য বিজ্ঞাপনীও নির্মিত হয়েছে।
তার লেখা উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘তাহার জন্য আর কোনো চিন্তা নাই’, বিজ্ঞানভিত্তিক সৃষ্টিশীল শিশুতোষ উপন্যাস- ‘মি. ব্রেইন’, রোমান্টিক প্রেমের গল্প- ‘একপশলা বৃষ্টি’ এবং পথশিশুদের জীবনভিত্তিক আবেগঘন গল্প- ‘বাবা’।এছাড়া তার লেখা গান সুর, সঙ্গীত ও কণ্ঠ দিয়েছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পীরা। বর্তমানে তিনি উল্লেখিত মাধ্যম ছাড়াও বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
শুধু নাটক কিংবা সংস্কৃতি অঙ্গনই নয়, যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান, মানুষের বিপদ-আপদে এগিয়ে যাওয়া, অসুস্থ রোগীর প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ানো, নিয়মিত রক্তদান ইত্যাদি কর্মকান্ডের সঙ্গেও তিনি যুক্ত।
রাজীব মণি দাস
বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪
রাজীব মণি দাস। একাধারে নাট্যকার, গীতিকার, কবি ও উপন্যাসিক। তবে একজন নাট্যকার হিসেবে নিজের নামকে উজ্জবল করেছেন তিনি। তার রচিত একাধিক ধারাবাহিক ও অসংখ্য একক নাটক বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচার হয়েছে। সমসাময়িক নাট্যকারদের চেয়ে খুব সহজেই আলাদা করা যায় রাজীবকে।
গতানুগতিক দুই-চার চরিত্রের প্রেমের গল্পের বাহিরে গিয়ে তিনি তার প্রতিটি নাটকে নানা ধরণের চরিত্র তুলে আনেন।আবার কখনও কখনও তার গল্পের কেন্দ্র গড়ে ওঠে ওঠে ছোট খাট কোন চরিত্রকে ঘিরে।এবার ঈদে পলাশ মণি দাসের পরিচালনায় তার তেমনই একটি প্রশংসিত নাটক ‘নানা বাড়িতে ঈদ’। ‘TOT’ ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি রিলিজ দেওয়ার পর থেকে প্রশংসায় ভাসছে নাটকটি। কুরবানিকে ঘিরে মানবতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত উঠে এসছে এই নাটকে। যা ছুঁয়ে যাচ্ছে দর্শকদের হৃদয়কে। তার প্রতিটি নাটকেই এমন করে উঠে আসে সমাজ, জীবন ও জনপদের গল্প।
নাট্যকার সংঘ’র চলমান কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নিয়োজিত রয়েছেন রোজীব মণি দাস।
এদিকে আজ ২০জুন রাজীব মণি দাসের জন্মদিন। যেহেতু ঈদের ছুটিতে ঢাকার সিংহভাগ মানুষই আছেন যার যার গ্রামের বাড়িতে তাই তার এবারের আ জন্মদিনকে ঘিরে তেমন কোন আয়োজন নেই। তাই ঘরোয়া ভাবেই পালন হবে এবারের জন্মদিন। সময় দিবেন পরিবারের লোকজনদের।
সাম্প্রতিক সময়ে নাটক রচনার পাশাপাশি সাহিত্য চর্চাতেও ব্যস্ত সময় পার করছেন রাজীব মণি দাস। নিজ প্রতিভাকে, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন শাখায় কাজে লাগাচ্ছেন।একজন সাহিত্যিক হিসেবে অসংখ্য গল্প, উপন্যাস ও কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ হয়েছে এই তরুণ প্রতিভাবানের। মূলত তিনি শখের বসেই ছোটবেলা থেকে লেখালেখি শুরু করেন।
মঞ্চনাটকের মাধ্যমে তার পথচলা শুরু হলেও কবিতা লেখার মাধ্যমে তার হাতেখড়ি, এরপর উপন্যাস লেখাতে তিনি বেশি মনোনিবেশ করেন। কবিতা, নাটক, চলচ্চিত্র, গীতিকাব্য, ছোটগল্প, উপন্যাস লেখালেখির পাশাপাশি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে তিনি পত্রিকায়ও লিখে থাকেন। তার কনসেপ্টে অসংখ্য বিজ্ঞাপনীও নির্মিত হয়েছে।
তার লেখা উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘তাহার জন্য আর কোনো চিন্তা নাই’, বিজ্ঞানভিত্তিক সৃষ্টিশীল শিশুতোষ উপন্যাস- ‘মি. ব্রেইন’, রোমান্টিক প্রেমের গল্প- ‘একপশলা বৃষ্টি’ এবং পথশিশুদের জীবনভিত্তিক আবেগঘন গল্প- ‘বাবা’।এছাড়া তার লেখা গান সুর, সঙ্গীত ও কণ্ঠ দিয়েছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পীরা। বর্তমানে তিনি উল্লেখিত মাধ্যম ছাড়াও বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
শুধু নাটক কিংবা সংস্কৃতি অঙ্গনই নয়, যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান, মানুষের বিপদ-আপদে এগিয়ে যাওয়া, অসুস্থ রোগীর প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ানো, নিয়মিত রক্তদান ইত্যাদি কর্মকান্ডের সঙ্গেও তিনি যুক্ত।