গত ঈদের জন্য পলাশ মণি দাস নির্মাণ করেছিলেন নাটক ‘নানা বাড়িতে ঈদ’। নাটকটি রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- হান্নান শেলি, আখম হাসান, পুনম হাসান জুঁই, তারিক স্বপন, সূচনা শিকদার, সাজু আহমদে, স্নিগ্ধা হোসাইন, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ। বর্তমানে TOT DRAMA নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি প্রচার হচ্ছে। প্রচারের পর থেকে মানবিক গল্পের এই নাটকটি দর্শকদের ব্যাপক প্রশংসা পাচ্ছে।
নাটকের গল্পে দেখা যায়, দীর্ঘ বছর পর নানা বাড়িতে ঈদ করার জন্য ছুটে আসে লাবিব(আখম হাসান)। এত বছর পর লাবিবকে কাছে পেয়ে নানা ও নানিসহ বাড়ির সবাই বেশ উৎফুল্ল। নানা বাড়িতে আনন্দ করতে এস হাবিবের মন খারাপ হয়ে যায় নানান বাড়ির পাশের বাড়ির হান্নান(নিথর মাহবুব) মামাকে দেখে।
অবিবাহিত হান্নান তার জমিজামা ভাগ করে ভাতিজাদের দিয়ে নিজের জন্য অল্প কিছু রেখে ছিলেন, কিন্তু তার পরই সে আক্রান্ত হয় কঠিন অসুখে, যেটুকু জমি ছিল চিকিৎসার জন্য বিক্রি করে শেষ, অন্যদিকে সম্পদ ভাগ করে দেওয়ার পর ভাই ভাতিজারা এখন আর কেউ তার খবর নেয় না।
বিভিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ঈদের সময় ঘনিয়ে আসে। নানা তার নাতি-পুতিকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় এবাবের কোরবানির হাটের সবচেয়ে বড় গরুটি তারা কিনবে। হাটে গরু কিনতে যাওয়ার জন্য সবাই প্রস্তুতি নিয়ে বের হয়েছে। কিন্তু মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে আছে লাবিব, নানা তার পাশে গিয়ে জানতে চায় কেউ কি তাকে কিছু বলেছে। হাবিব বলে নানা এবার যদি আমরা কোরবানি না দেই তাহলে কি হবে? লাবিবের কথা শোনে সবাই হতভম্ব হয়ে যায়।
লাবিব বলে- হান্নান মামা টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছে না, প্রতিবেশী হিসাবে কি আমাদের কোনো দায়িত্ব নেই? গরু কিনার টাকাটা যদি হান্নান মামার হাতে তুলে দেওয়া হয় তাহলে সে সুস্থ হয়ে যাবে। লাবিবের এই মানবিক কথা শুনে নানার চোখ দিয়ে পানি চলে আসে। সৃষ্টি হয় আবেগঘন মুহূর্ত। সিদ্ধান্ত হয় কোরবানির টাকা দিয়ে হান্নানের উন্নত চিকিৎসা হবে শহরে। এরপরও যদি টাকার প্রয়োজন হয় সেই টাকা নানা দিবে বলে অঙ্গীকার করে।
মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
গত ঈদের জন্য পলাশ মণি দাস নির্মাণ করেছিলেন নাটক ‘নানা বাড়িতে ঈদ’। নাটকটি রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- হান্নান শেলি, আখম হাসান, পুনম হাসান জুঁই, তারিক স্বপন, সূচনা শিকদার, সাজু আহমদে, স্নিগ্ধা হোসাইন, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ। বর্তমানে TOT DRAMA নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি প্রচার হচ্ছে। প্রচারের পর থেকে মানবিক গল্পের এই নাটকটি দর্শকদের ব্যাপক প্রশংসা পাচ্ছে।
নাটকের গল্পে দেখা যায়, দীর্ঘ বছর পর নানা বাড়িতে ঈদ করার জন্য ছুটে আসে লাবিব(আখম হাসান)। এত বছর পর লাবিবকে কাছে পেয়ে নানা ও নানিসহ বাড়ির সবাই বেশ উৎফুল্ল। নানা বাড়িতে আনন্দ করতে এস হাবিবের মন খারাপ হয়ে যায় নানান বাড়ির পাশের বাড়ির হান্নান(নিথর মাহবুব) মামাকে দেখে।
অবিবাহিত হান্নান তার জমিজামা ভাগ করে ভাতিজাদের দিয়ে নিজের জন্য অল্প কিছু রেখে ছিলেন, কিন্তু তার পরই সে আক্রান্ত হয় কঠিন অসুখে, যেটুকু জমি ছিল চিকিৎসার জন্য বিক্রি করে শেষ, অন্যদিকে সম্পদ ভাগ করে দেওয়ার পর ভাই ভাতিজারা এখন আর কেউ তার খবর নেয় না।
বিভিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ঈদের সময় ঘনিয়ে আসে। নানা তার নাতি-পুতিকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয় এবাবের কোরবানির হাটের সবচেয়ে বড় গরুটি তারা কিনবে। হাটে গরু কিনতে যাওয়ার জন্য সবাই প্রস্তুতি নিয়ে বের হয়েছে। কিন্তু মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে আছে লাবিব, নানা তার পাশে গিয়ে জানতে চায় কেউ কি তাকে কিছু বলেছে। হাবিব বলে নানা এবার যদি আমরা কোরবানি না দেই তাহলে কি হবে? লাবিবের কথা শোনে সবাই হতভম্ব হয়ে যায়।
লাবিব বলে- হান্নান মামা টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছে না, প্রতিবেশী হিসাবে কি আমাদের কোনো দায়িত্ব নেই? গরু কিনার টাকাটা যদি হান্নান মামার হাতে তুলে দেওয়া হয় তাহলে সে সুস্থ হয়ে যাবে। লাবিবের এই মানবিক কথা শুনে নানার চোখ দিয়ে পানি চলে আসে। সৃষ্টি হয় আবেগঘন মুহূর্ত। সিদ্ধান্ত হয় কোরবানির টাকা দিয়ে হান্নানের উন্নত চিকিৎসা হবে শহরে। এরপরও যদি টাকার প্রয়োজন হয় সেই টাকা নানা দিবে বলে অঙ্গীকার করে।