চার বছর আগে মুভিং বাংলাদেশ সিনেমা নির্মাণের ঘোষণা দেন নুহাশ হুমায়ূন। প্রথম দিকে প্রযোজক সংকট থাকলেও পরে বেশ কিছু বিদেশি উৎসব থেকে তহবিল পায় সিনেমাটি। শুধু তা–ই নয়, সিনেমাটির সঙ্গে যুক্ত হতে আগ্রহ দেখায় তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। সর্বশেষ খবর, মুভিং বাংলাদেশ –এর জন্য বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা বাতিল করেছে মন্ত্রণালয়।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময়ে ২০২২ সালে চিত্রনাট্য পড়ে সিনেমাটির জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ ঘোষণা করা হয়েছিল। আগে তারা আগ্রহী হলেও এখন সেই বরাদ্দ সিনেমাটি আর পাচ্ছে না। মুভিং বাংলাদেশ সিনেমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান গুপীবাঘা সূত্রে আরও জানা গিয়েছিল, বাংলাদেশ থেকেও অনেকেই লগ্নি করতে আগ্রহ দেখিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় প্রকল্পটির সঙ্গে যুক্ত হয় তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে নুহাশ হুমায়ূন বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, গল্প ঠিকঠাক থাকলে চিন্তা নাই। আমার সব কাজেই আমি গল্প ও চিত্রনাট্যে বেশি সময় দিই। আমি তো শর্টফিল্ম, ওয়েবের কাজ করেছি কিন্তু এবারই প্রথম ফিচার ফিল্ম করছি। মুভিং বাংলাদেশ সিনেমার জন্য দেশের বাইরে থেকে অনেক ফান্ডই আমরা পেয়েছি। কাজও এগিয়ে নিচ্ছি। চিত্রনাট্য শতভাগ ঠিক না হলে কোনো কাজই বানাতে চাই না।
সবার আগে আমি নিজেই চিত্রনাট্য নিয়ে খুশি থাকতে চাই। আমার জায়গা থেকে কাজ শেষ পর্যায়ে। আমার সিনেমার প্রযোজকেরা আমাকে সেই স্বাধীনতা দিয়েছেন।’ প্রযোজকদের মধ্যে আরিফুর রহমান জানান, ‘মুভিং বাংলাদেশ আমাদের দেশকে ব্র্যান্ডিং করার মতো সিনেমা। যে কারণে তখন চেয়েছিলাম তারা থাকুক।’
পরে এই প্রযোজক বলেন, ‘একটা সিনেমা নিয়ে আমাদের তিন থেকে পাঁচ বছর সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। দীর্ঘ এই সময়ে প্রযোজকের কাজ ফান্ড রাইজ করা। অনেক সময় লাগার কারণে অনেক লগ্নিকারী আসছে–যাচ্ছে। আমরাও অনেক সময় লগ্নিকারী ফেরত দিই।
দেরি হওয়ায় অনেকে অপেক্ষা করতে চায় না, ফেরত যায়। এখন মুভিং বাংলাদেশ বানানোর জন্য যে ধরনের অর্থ দরকার, সেখানে ৫০ লাখ টাকা খুবই ছোট অ্যামাউন্ট। এটি সিনেমা নির্মাণে বাধা হবে না।’ সিনেমা প্রযোজক আরিফ জানান, এটা কোনো রাজনৈতিক গল্প নয়। দেশের তরুণদের কথা বলবে সিনেমাটি। এটি সব সময়ের জন্যই প্রাসঙ্গিক একটি গল্প। আগামী বছর শুটিংয়ে যেতে চান তাঁরা।
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
চার বছর আগে মুভিং বাংলাদেশ সিনেমা নির্মাণের ঘোষণা দেন নুহাশ হুমায়ূন। প্রথম দিকে প্রযোজক সংকট থাকলেও পরে বেশ কিছু বিদেশি উৎসব থেকে তহবিল পায় সিনেমাটি। শুধু তা–ই নয়, সিনেমাটির সঙ্গে যুক্ত হতে আগ্রহ দেখায় তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। সর্বশেষ খবর, মুভিং বাংলাদেশ –এর জন্য বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা বাতিল করেছে মন্ত্রণালয়।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময়ে ২০২২ সালে চিত্রনাট্য পড়ে সিনেমাটির জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ ঘোষণা করা হয়েছিল। আগে তারা আগ্রহী হলেও এখন সেই বরাদ্দ সিনেমাটি আর পাচ্ছে না। মুভিং বাংলাদেশ সিনেমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান গুপীবাঘা সূত্রে আরও জানা গিয়েছিল, বাংলাদেশ থেকেও অনেকেই লগ্নি করতে আগ্রহ দেখিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় প্রকল্পটির সঙ্গে যুক্ত হয় তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে নুহাশ হুমায়ূন বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, গল্প ঠিকঠাক থাকলে চিন্তা নাই। আমার সব কাজেই আমি গল্প ও চিত্রনাট্যে বেশি সময় দিই। আমি তো শর্টফিল্ম, ওয়েবের কাজ করেছি কিন্তু এবারই প্রথম ফিচার ফিল্ম করছি। মুভিং বাংলাদেশ সিনেমার জন্য দেশের বাইরে থেকে অনেক ফান্ডই আমরা পেয়েছি। কাজও এগিয়ে নিচ্ছি। চিত্রনাট্য শতভাগ ঠিক না হলে কোনো কাজই বানাতে চাই না।
সবার আগে আমি নিজেই চিত্রনাট্য নিয়ে খুশি থাকতে চাই। আমার জায়গা থেকে কাজ শেষ পর্যায়ে। আমার সিনেমার প্রযোজকেরা আমাকে সেই স্বাধীনতা দিয়েছেন।’ প্রযোজকদের মধ্যে আরিফুর রহমান জানান, ‘মুভিং বাংলাদেশ আমাদের দেশকে ব্র্যান্ডিং করার মতো সিনেমা। যে কারণে তখন চেয়েছিলাম তারা থাকুক।’
পরে এই প্রযোজক বলেন, ‘একটা সিনেমা নিয়ে আমাদের তিন থেকে পাঁচ বছর সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। দীর্ঘ এই সময়ে প্রযোজকের কাজ ফান্ড রাইজ করা। অনেক সময় লাগার কারণে অনেক লগ্নিকারী আসছে–যাচ্ছে। আমরাও অনেক সময় লগ্নিকারী ফেরত দিই।
দেরি হওয়ায় অনেকে অপেক্ষা করতে চায় না, ফেরত যায়। এখন মুভিং বাংলাদেশ বানানোর জন্য যে ধরনের অর্থ দরকার, সেখানে ৫০ লাখ টাকা খুবই ছোট অ্যামাউন্ট। এটি সিনেমা নির্মাণে বাধা হবে না।’ সিনেমা প্রযোজক আরিফ জানান, এটা কোনো রাজনৈতিক গল্প নয়। দেশের তরুণদের কথা বলবে সিনেমাটি। এটি সব সময়ের জন্যই প্রাসঙ্গিক একটি গল্প। আগামী বছর শুটিংয়ে যেতে চান তাঁরা।