দেড়শ’ পর্বে বৈশাখী টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’। এটি প্রচার হবে ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার রাত ৮.৪০ মিনিটে। ধারাবাহিক এ নাটকটি নিয়মিতভাবে প্রচার হচ্ছে প্রতি মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতিবার। প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকেই এ ধারাবাহিকের প্রতি দর্শক চাহিদা ঈর্ষণীয়। ইউটিউবে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ-ই এর বড় প্রমাণ।
গত ঈদ উল ফিতর এবং ঈদুল আযহায় প্রচারিত সাত পর্বের বিশেষ ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’ নাটকের অভাবনীয় সাফল্যের পরই নির্মিত হয়েছে দীর্ঘ ধারাবাহিক হাবুর স্কলারশিপ। নাটক দু’টি, দুই ঈদেই ইউটিউবে প্রথম হয় । দর্শকদের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে দীর্ঘ ধারাবাহিক আকারে নাটকটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় বৈশাখী টেলিভিশন।
এ নাটকের মাধ্যমেই অভিনেতা রাশেদ সীমান্ত এই প্রথম কোনো দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছেন। বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলনের গল্পে, আহসান আলমগীরের চিত্রনাট্যে নাটকটি পরিচালনা করেছেন আল হাজেন। প্রযোজনা করেছে ‘মিড এন্টারপ্রাইজ’।
রাশেদ সীমান্ত ছাড়াও এ নাটকে আরো অভিনয় করেছেনন, তানজিকা আমিন, অহনা রহমান, শফিক খান দিলু, নীলা ইসলাম, হায়দার আলী, ম. আ সালাম, বিনয় ভদ্র, সাইকা আহমেদসহ একঝাক নতুন মুখ। হাবুর স্কলারশিপ নাটকের শুটিং বাংলাদেশ ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাজ্যে চিত্রায়িত হয়েছে। গল্পের প্রয়োজনে কোনো ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর বৃহৎ দুটি দেশে শুটিং এটাই সম্ভবত প্রথম।
নাটকের গল্পে দেখা যায় গ্রামের অত্যন্ত সহজ সরল একটি ছেলে হাবু স্কলারশিপ পেয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পড়ালেখা করতে যায় এবং সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্বের সকল রেকর্ড ভেঙে দিয়ে ছেলেটি ফার্স্ট হয়। হাবু অস্ট্রেলিয়া যে পাঁচ বছর পড়ালেখা করে সেই সময় হাবুর যে কোন বিপদে আপদে পাশে এসে দাঁড়ায় তারই আরেক বাংলাদেশী সহপাঠী মারজান।
এনএসডবি¬উ ইউনিভার্সিটি হাবুকে অফার করে সে যেন অস্ট্রেলিায়য় থেকে ইউনিভার্সিটিতে ফ্যাকাল্টি মেম্বার হিসেবে জয়েন করেন কিন্তু হাবু জানায় সে তার মেধা তার দেশের জন্যই কাজে লাগাতে চায়। সবকিছু উপেক্ষা করে হাবু দেশে ফিরে আসেন। আগের পর্বগুলো এভাবেই শেষ হয়। ঠিক এখান থেকেই শুরু- ‘হাবুর স্কলারশিপ’ ধারাবাহিক নাটকের গল্প। নানা ঘাত প্রতিঘাত আর প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই এগিয়ে চলে নাটকের কাহিনী।
গল্পকার টিপু আলম মিলন বলেন, সমান জনপ্রিয়তা নিয়ে হাবুর স্কলারশিপ নাটকটি দর্শক চাহিদা পূরণ করে এগিয়ে চলেছে জেনে ভালো লাগছে। নাটকে যেমন বিনোদন এবং হাস্যরস আছে তেমনি আছে সমাজ সচেতনতা। ঘুণে ধরা এ সমাজের নানা অসংগতি তুলে ধরাই নাটকের মূল প্রতিপাদ্য। ভালো নাটক হলে মানুষ যে এখনো দেখে তার প্রমাণ হাবুর স্কলারশিপ।
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
দেড়শ’ পর্বে বৈশাখী টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’। এটি প্রচার হবে ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার রাত ৮.৪০ মিনিটে। ধারাবাহিক এ নাটকটি নিয়মিতভাবে প্রচার হচ্ছে প্রতি মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতিবার। প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকেই এ ধারাবাহিকের প্রতি দর্শক চাহিদা ঈর্ষণীয়। ইউটিউবে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ-ই এর বড় প্রমাণ।
গত ঈদ উল ফিতর এবং ঈদুল আযহায় প্রচারিত সাত পর্বের বিশেষ ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’ নাটকের অভাবনীয় সাফল্যের পরই নির্মিত হয়েছে দীর্ঘ ধারাবাহিক হাবুর স্কলারশিপ। নাটক দু’টি, দুই ঈদেই ইউটিউবে প্রথম হয় । দর্শকদের চাহিদার কথা চিন্তা করে তাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে দীর্ঘ ধারাবাহিক আকারে নাটকটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় বৈশাখী টেলিভিশন।
এ নাটকের মাধ্যমেই অভিনেতা রাশেদ সীমান্ত এই প্রথম কোনো দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করছেন। বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলনের গল্পে, আহসান আলমগীরের চিত্রনাট্যে নাটকটি পরিচালনা করেছেন আল হাজেন। প্রযোজনা করেছে ‘মিড এন্টারপ্রাইজ’।
রাশেদ সীমান্ত ছাড়াও এ নাটকে আরো অভিনয় করেছেনন, তানজিকা আমিন, অহনা রহমান, শফিক খান দিলু, নীলা ইসলাম, হায়দার আলী, ম. আ সালাম, বিনয় ভদ্র, সাইকা আহমেদসহ একঝাক নতুন মুখ। হাবুর স্কলারশিপ নাটকের শুটিং বাংলাদেশ ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাজ্যে চিত্রায়িত হয়েছে। গল্পের প্রয়োজনে কোনো ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর বৃহৎ দুটি দেশে শুটিং এটাই সম্ভবত প্রথম।
নাটকের গল্পে দেখা যায় গ্রামের অত্যন্ত সহজ সরল একটি ছেলে হাবু স্কলারশিপ পেয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পড়ালেখা করতে যায় এবং সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্বের সকল রেকর্ড ভেঙে দিয়ে ছেলেটি ফার্স্ট হয়। হাবু অস্ট্রেলিয়া যে পাঁচ বছর পড়ালেখা করে সেই সময় হাবুর যে কোন বিপদে আপদে পাশে এসে দাঁড়ায় তারই আরেক বাংলাদেশী সহপাঠী মারজান।
এনএসডবি¬উ ইউনিভার্সিটি হাবুকে অফার করে সে যেন অস্ট্রেলিায়য় থেকে ইউনিভার্সিটিতে ফ্যাকাল্টি মেম্বার হিসেবে জয়েন করেন কিন্তু হাবু জানায় সে তার মেধা তার দেশের জন্যই কাজে লাগাতে চায়। সবকিছু উপেক্ষা করে হাবু দেশে ফিরে আসেন। আগের পর্বগুলো এভাবেই শেষ হয়। ঠিক এখান থেকেই শুরু- ‘হাবুর স্কলারশিপ’ ধারাবাহিক নাটকের গল্প। নানা ঘাত প্রতিঘাত আর প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই এগিয়ে চলে নাটকের কাহিনী।
গল্পকার টিপু আলম মিলন বলেন, সমান জনপ্রিয়তা নিয়ে হাবুর স্কলারশিপ নাটকটি দর্শক চাহিদা পূরণ করে এগিয়ে চলেছে জেনে ভালো লাগছে। নাটকে যেমন বিনোদন এবং হাস্যরস আছে তেমনি আছে সমাজ সচেতনতা। ঘুণে ধরা এ সমাজের নানা অসংগতি তুলে ধরাই নাটকের মূল প্রতিপাদ্য। ভালো নাটক হলে মানুষ যে এখনো দেখে তার প্রমাণ হাবুর স্কলারশিপ।